সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ । সেহরি খাওয়ার দোয়া

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি এ রমজান মাসে উপলক্ষে আপনি এই মুহূর্তে সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ সম্পর্কে চাচ্ছেন! সাহরীর দোয়া! সাহরী খাওয়ার ফজিলত সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করতেছেন। সেহরি খাওয়ার দোয়া অথবা সেহরি খাওয়ার দোয়া বাংলায়। যেটাই হোক না কেন আপনি সেহরির দোয়া জানতে চাচ্ছেন।
সেহরির-দোয়া-বাংলা-উচ্চারণ-সেহরি-খাওয়ার-দোয়া
সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ আর তাই আজকে উত্তর মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানাবো স্যার দোয়া। রাখার সময় কোন দোয়া পড়তে হয়। আপনি রোজার মাসে রোজা রাখতে পারে। আপনি চাইলে এই দোয়া পড়ে নফল রোজা রাখতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে একটু ভিন্ন হবে।

ভূমিকাঃ সেহরি খাওয়ার ফজিলত

আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি তোমাদের জন্য যে নিয়ামত দান করেছি তা ভক্ষণ কর। তবে সময় মত আমি আল্লাহ আমার ইবাদত করো। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেকটি জীব যন্ত্রু, পশু পাখি, সবকিছুর ক্ষমতা বানো মেরে ফেলল মানুষ আল্লাহতালা। আর তাই সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ জানতে সম্পূর পোস্ট টি পড়ুন? আল্লাহ তায়ালা নিজে কখনো খাাবার খাননা। তবে সবাইকে খাওয়ায়। 

তবে ওলামায়ে কেরাম বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রহমতের উসিলা তালাশ করা। সাহাবায়ে কেরাম বলেন, সেহরি বান্দার চাহিদা বা উদ্দেশ্য। আর তাই আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য প্রতিদান দেবেন রোযার প্রতিদান দেবেন জান্নাত। রোজা রাখতে গেলে সর্বপ্রথম কাজ হলো শেখা লাগব। সেরে খেতে গেলে সর্বপ্রথম লক্ষ্য হলো নিয়ত করতে হবে।

সেহরি খাওয়ার মধ্যে কি বরকত আছে?

হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল। সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ ইয়া রাসুল আল্লাহ সেহরি কার মধ্যে বরকত আছে। উত্তর আল্লাহর নবী বলেছিল। তোমরা ছেড়ে খাও এর মধ্যে অনেক বরকত রয়েছে, যাও অতুলনীয়। পরবর্তীতে সাহাবায়ে কেরাম গন সেহরি খেতেন এবং রোজা পালন করতেন। 

এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন। তোমরা যারা আমার পরবর্তী উম্মত হবে আমার মত সেহেরী খাবে। কারণ সেহরি ব্যতীত নিজেদের নফল রোজা রাখতে চাও তাহলে রোজা হবে না। তবে যদি ফরজ রোজা হয় তাহলে রোজা হবে। তবে সারাদিন রোজা রাখতে খুব কষ্ট হবে। কষ্ট দূর করার ক্ষেত্রে বা কষ্ট যেন না হয় সে জন্য সেহরি খাওয়া একটা বিষয়।
পরবর্তীতে সাহাবায়ে কেরাম যখন প্রশ্ন করা হয়েছি! সেহরি খাওয়ার নিয়ম বা কথা কি আল্লার রাসুল বলে গেছেন? সাহাবায়ে কেরাম বলেন হ্যাঁ। কেননা আপনি যদি ছেড়ে না খান তাহলে আপনার রোজা রাখতে খুব সমস্যা হবে। সারাদিন মনে হবে পেটের ভেতর দিয়ে মনে হয় ইন্দোর দৌড়াচ্ছে। তাই সে কষ্ট যেন না হয় সেজন্য আমাদের ছেড়ে খেতে হবে।

সুবহে সাদেক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা ফর। আর তাই সুবহে সাদিকের আগ মুহূর্তে আমাদের সেহেরী বা কোন কিছু পানহার করতে হবে। সুবহে সাদেক এর আগ পর্যন্ত আমরা যা খায় তাকে সেহরি বলা হয়। আর আমি আশা করি আপনি সেহরি খাওয়ার বাংলা উচ্চারণ অথবা সেহরি খাওয়ার দোয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছে। তা জানতে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। রোজা সম্পর্কে অনেক কিছু আমরা জানাবো।

মুসলমানদের রোযার বৈশিষ্ট্য

একদা একদিন অমর বিন আস (রাঃ) বলেন, একজন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমাদের উপর রোজা ও আহলে কিতাব (ইহুদি) এই দুই জিনিসের মধ্যে পার্থক্য হলো রোযা।আহলে কিতাব বলতে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের ধর্মকে বুঝানো হয়। ও তাই তাহলে কিতাব গন রোজা পালন করেন। তবে তারা ভিন্ন নিয়মে রোজা পালন করেন। সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ আর তাই উম্মতে মুহাম্মদের উপর নির্দেশন সেহরি খেয়ে যেন তারা রোজা পালন করেন। 
সে ক্ষেত্রে কোন রোজাদার ব্যক্তি যদি কোন রাত জাগ্রত না হতে পারে তাহলে তার রোজা হবে। তবে যদি জাগ্রত পায় তাহলে সেহরি করা উত্তম। বাসায় খাবার কোন জিনিস না থাকে তাহলে অন্তত পানি খাওয়া উত্তম। যদি কোন কিছুই না খেতে পারে তাহলে তার রোজা হবে। কোন ভাবেই তার রোজা ভঙ্গ হবে না। তবে যদি সে জাগ্রত না হতে পারে তাহলে তাকে সকালে অথবা সাদেকের আগ পর্যন্ত রোজার নিয়ত করতে হবে। 

রোজার নিয়ত না বলে তারপরও রোজা হবে। কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা রোজার নিয়ত করো। তোমরা রোজার নিয়ত মুখে পড়ো একথা কোন জায়গায় নাই।

দেরি করে সেহরি খাওয়ার হুকুম কি?

একদিন হযরত জায়েদ বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন, একজন দৈনিক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রশ্ন করলেন! এবং প্রশ্ন করার ক্ষেত্রে তিনি তখন দাঁড়িয়ে গেলেন এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উদ্দেশ্য করে সালাম দিলেন। পরে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল সাহারি খাওয়ার হুকুম কি। প্রশ্নের উত্তরে এসে সাহাবী বলেন, একতা আমরা একদিন রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর সঙ্গে সেহরি খেয়েছিলাম। তখন তিনি ফজরের নামাজে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন আমি একদিন জিজ্ঞেস করলাম! আজান ও সেহেরির মধ্যে কতটুকু সময়ের পার্থক্য রয়েছে! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন 50 টি আয়াত তেলাওয়াত করার মতন সময় ব্যবধান রয়েছে।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, কেউ যদি রাত তাকে ছেড়ে খেয়ে ঘুমিয়ে যায় তাহলে তার জন্য ফজরের নামাজ পড়া খুব কঠিন হয়ে যাবে। কোন ব্যক্তি যদি রাত একটাই সেরে খায় তবে সে ফজরের নামাজ পড়তে পারবে না সেজন্য তার রোজা পালনের বাস্তবায়ন সক্ষম হবে না। আর তাই আপনি যদি রোজা রাখতে চান তাহলে রাতের শেষভাগে সেহেরি খাবেন। কারণ এটি রাসেলের সুন্নাত।

কারণ কেউ যদি রাতের শেষভাগে ছেড়ে খায়। তাহলে সে ফজরের নামাজ আদায় করতে পারবে এটার পক্ষে কোন সন্দেহ নাই। তবে কোনদিন যদি খাবার খেতে খেতে যদি অজানা দিয়ে দেয় তাহলে কোন সমস্যা নাই। সাহাবায়ে কেরাম বলেন, আমরা একদিন রাসূল সাঃ এর সঙ্গে সেহরি করেছিলাম। তখন দেখেছিলাম রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ফজরের নামাজ পড়তেছেন কিন্তু আমরা খাবার খাচ্ছি।

অতএব এ কথা থেকে প্রমাণিত কেউ যদি আযান দেওয়ার সময় হয় সেহরি খায় তারপর রোজা হবে। কারণ হাত কুরআনে এসেছে যে সেহরি সূর্যাস্ত থেকে সূর্য অগ্র পর্যন্ত সময় ধরে পালন করতে হবে।

সেহরি খাওয়ার সুন্নতি সময় কখন

রোজাদারের জন্য সেহরি খাওয়া উত্তম। আর তাই প্রত্যেক রোজাদারের জন্য রাতের শেষ ভাগে সেহরি খেতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে সুবহে সাদেকের সময় যেন পার না হয়ে যায়। কারণ সুবহে সাদিক এর আগে সেহরি খেতে হবে। এটি রাসূলের সুন্নত। এবং বরকতময় একটি ইবাদত বা সময় হলো শুভ সাদেক এর আগে সেহরি খাওয়া।
শেষ রাতের পর যে সময় সেহরি খাবে সে সময় সুন্নত আদায় হয়ে যাবে তবে রাতের শেষভাগে খায় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার জন্য ফজরের নামাজ পড়া খুব কঠিন হবে না। আর যদি কেউ মধ্যরাতে সেহরি খেয়ে ঘুমিয়ে যায় তাহলে তার জন্য নামাজ পড়া কঠিন হয়ে যাবে। সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ? নামাজ পড়তে যেন সুবিধা হয় সে ক্ষেত্রে বা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর তাই রাতের শেষ ভাগের খাবেন যত ফজরের নামাজ জামাত আদায় করতে পারেন।

সেহরি দোয়া বাংলায় উচ্চারণ / সেহরি খাওয়ার দোয়া

সেহরি খাওয়ার দোয়া বাংলা এভাবে উচ্চারণ করা যায় যে, "আমি আগামীকাল রমজান মাসের রোজার নিয়ত করছি"।

সেহরির দ্বারা কি রহমত পাওয়া যায়

হাদিসের মধ্যে এসেছে যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তাআলা সেহরি খাওয়া ব্যক্তির উপর রহমত বর্ষণ করেন। এবং ফেরেশতাদেরকে জানিয়ে দেয়! হে ফেরেশতা তোমরা ওই ব্যক্তির জন্য রহমত বর্ষণের জন্য দোয়া প্রার্থনা করো যে ব্যাক্তি সেহেরী করল আগামীকাল রমজান মাসে রোজা রাখার নিয়ত। 

আর তাই আমাদের রোজা রাখার জন্য সেহরি পড়া উত্তম। যদি সেহরী করার জন্য কোন খাদ্য না থাকে! আপনার না খেয়ে রোজা রাখতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনি চেষ্টা করবেন কিছু না কিছু খাওয়ার। যদি কিছু নাই পান তাহলে একটু পানি খাবেন।যার ফলা আপনাকে সেহেরি খাওয়ার পরিমাণ সওয়াব দান করা হবে। 
আর তো আমরা চেষ্টা করব যেন তাড়াতাড়ি খাওয়া যায় কারণ সেহরি খাওয়ার মধ্যে অনেক রহমত ও বরকত রয়েছে। অতঃপর সেহরি খাওয়ার সুন্নত, কেউ যদি ছেড়ে খাওয়ার জন্য কোন কিছু না খেতে পারে তাহলে দুইটা খেজুর এবং গ্লাস পানি হয়ে যাবে। কেউ যদি এক গ্লাস পানিও খেয়ে থাকে তাহলে তার চেহারা আদায় হয়ে যাবে হয়ে যাবে। এর ফলেও সে সওয়াব পাবে। যার ফলের সুন্নতের আমল করা হব।

সেহরি খাওয়ার সময় পান খাওয়ার নিয়ম

সেহরি করা সুন্নত! তবে কারো যদি ক্ষুধা না লাগে তাহলে খাবার খাবে না। তবে এসে যদি এক গ্লাস পানি হয় তারপরও সুন্নাত আদায় হবে। সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ? তবে কমপক্ষে দুই থেকে তিনটা খেজুর খাওয়া উত্তম। কোন জিনিস কম করে হলেও খাবেন। কেউ যদি কিছুই না খাইতে চান তাহলে এক ঢোক সাদা পানি খাবেন। সে ক্ষেত্রে সেহরির সুন্নত আদায় হয়ে যাবে। কেউ যদি পানিও না খেতে চায় শুধু পানিতে কুলি করে অর্ধেক পরিমাণ পান খায় তারপরও তার চেহারা দেখা যাবে।

তাড়াতাড়ি সেহরি খেয়ে শেষ সময়ে পান খাওয়ার হুকুম কি

কোন ব্যক্তি যদি তাড়াতাড়ি ছেড়ে খায় কোন মতো কারণ শরীর খারাপ করছে বাকি সময় পান খাবে! সেই ক্ষেত্রে সেটা উত্তম নয়। কারন ছেড়ে ধীরস্কার খাওয়া উত্তম। সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন কেউ যদি কোন সুন্নত আদায় করতে চায় সে যেন আদায় করে। কারণ প্রতিটি সুন্নতের কাজ ধীরস্থের অভাবে আদায় করা টাও সুন্নত।কেউ যদি তাড়াতাড়ি ছেড়ে খায় এরপর পান চা অথবা কোন জিনিস খায়। 
আর সেগুলা খেতে যদি সুবহে সাদেকের সময় পার হয়ে যায় তাহলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে। আর যদি কেউ কোন কিছু খাচ্ছে প্রাণ চায় ইত্যাদি কোন জিনিস খাওয়ার সময় যদি সময়ের সাদেক এর সময় শেষ হওয়ার সামান্য পরিমাণ সময় রয়েছে তাহলে সে যদি সে সময় ভালোভাবে কুলি করে তাহলে রোজা হবে এবং সেহেরির সুন্নত আদায় বা পূরণ হয়ে যাবে। 

সে ক্ষেত্রে পান অথবা সেহরি দুটি নিয়ম একই। কেউ যদি শুভ সাদেকের পর খাবার খায় সে ক্ষেত্রে তার জন্য যেমন ছেড়ে খাওয়াটাকে ভাত খাওয়ার মত তুলনা করা হব। ঠিক তেমনি কেউ যদি চুপ হয়ে সাদেকের পরে পান খায় তাহলে সেটি পান খাওয়ার সাথে তুলনা করা হবে সেহরি খাওয়ার সাথে নয়।

সেহরি না খেলে কি রোযা হবে

সেহরি হলো মুস্তাহাব! এবং ছেড়ে যেমন রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম খেয়েছে সে অনুযায়ী আমাদের খাওয়াটা হল সুন্নত। সেহেরি না খায় তারপর তার রোজা হয়ে যাবে। সেটা যদি নফল রোজা হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে সেই রোজা হবে না। না খেলে শুধুমাত্র ফরজ রোজা হবে কিন্তু নফল নয়।

কোন ব্যক্তি যদি রাতে সেহরি খাওয়ার জন্য ঘুম না পার। ঘুম ভাঙবে কিনা এজন্য যদি রাত জাগে তাহলে সে যেন সেহরি খাওয়া বাদে তো রোজা রাখে। ছেড়ে ছুটে যাওয়ার কারণে তার রোজা যেন ছুটে না যায়। কারণ সেটি হলো কাপুরুষের লক্ষণ আর সেটা অনেক বড় একটা গুনাহের কাজ। (হাদিসে এসেছে বেহেস্তের জিওর থেকে!)

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি আগামী কাল আপনি রমজান মাসের রোজা রাখতে চাচ্ছেন। যার ফলে আজকে আপনি সেহরি খাওয়ার দোয়া জানতে চাচ্ছেন। আবার কেউ বা সেহরির দোয়া বাংলা উচ্চারণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আশা করি উত্তর মাধ্যমে আমরা আপনাকে সেগুলো জানাইছি। আপনি যদি বুঝতে না পারেন তাহলে ভালোভাবে একটু খুঁজুন আশা করি পেয়ে যাবেন। 

আরো যদি কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আমাদের বলবেন আমরা আপনাকে সবকিছু জানানোর চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। আমরা এই পোস্ট যারা আপনাদের সব সময় সহযোগিতা করার চেষ্টা করে থাকি। আর তাই একটা কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহিত করবেন। আগামীতে আপনাদের জন্য আরো নতুন নতুন তথ্য নিয়ে আসতে পার। 

এবং অক্টোপস একটা শেয়ার দিয়ে আপনাদের বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দেবেন যাতে তারা জানতে পারে এবং শুনতে পারে বা পড়তে পার। হতে পারে আপনার একটা শেয়ার দেয়ার কারণে অথবা আপনি তাদের জানানোর কারণে তারাও কিছু আমল করল এবং তা থেকে আপনিও সব পাবেন। আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url