রোজার নিয়ত বাংলা - রোযা রাখার নিয়ত সম্পর্কে জানুন?

 প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আশা করি আপনি এই মুহুর্তে ঠিক রোযা রাখার নিয়ম? রোযা রাখার নিয়ত, রোজার নিয়ত বাংলা অথবা ঠিক কিভারে দোয়া করলে রোযা কবুল হয়? রোজার নিয়ত বাংলা ও রোযা রাখার দোয়া এবং সেহরির দোয়া খাবাির খাওয়ার আগে যে দোয়া পড়তে হয় সেটি? এবং তাছাড়াও রোযা থাকার বিভিন্ন নিয়ত ও নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

রোযা-নিয়ত-রোযা-রাখার-দোয়া-সম্পর্কে-জানুন
রোজার নিয়ত বাংলা তাই রোযা রাখার নিয়ম ও নিতি সম্পর্কে জানতে আমাদের উক্ত এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। রোজার নিয়ত বাংলা, রোযা রাখার নিয়ত আশা করি আমরা আপনাকে রোযা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু জানাতে পারব?
সূচিপত্রঃ 

ভূমিকাঃ রমযান ও কুরআন

আল্লাহর ইবাদত বন্দেগি ও তার সন্তুষ্টি লাভের আশায়, আমরা রোযা পালন করি। রোযা রাখার নিয়ত প্রতিটি মৃমিন মুসলমান নর, নারী, বালেগ, শিশু, কিশোর, কিশোরী, সহ সকলেই পবিত্র রমজান মাসে দীর্ঘ একটি মাস রোজা পালন করে। রোজার নিয়ত বাংলা শুধুমাত্র আল্লাহতায়ালাকে রাজি খুশি করার জন। এখন আল্লাহতালা বলেন যে ব্যাক্তি একটি মাস আমার উদ্দেশে রোজা পালন করলো সে ব্যক্তি কারণ ছাড়াই জান্নাতে প্রবেশ করল এতে কোন সন্দেহ নেই। 
আর এটি যে বিশ্বাস করবে না নিঃসন্দেহে সে কাফের ও মুনাফিতের আন্তরভূক্ত। রোযা রাখার নিয়ত আর তাই আমাদের উচিৎ সর্বদা যান মাসের ফরয রোজা পালন করা কারণ এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে মুক্তি পাওয়ার উপায়। রোজার নিয়ত বাংলা আত্মার উন্নতি মানসিক শান্তি ও মমতাবোধের বিকাশ ঘটে, তাছাড়া তাকওয়া ও সততা অর্জন করার জন্য সকল যুগকে বিশ্বাসির মতে এবং তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজকে অবলম্বন করার নামই হলো রোযা। 

রোযার নিয়ত সম্পর্কে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মতামত দেখা যায় তবে আপনি ভালো মানের প্রডাক্টটি ব্যবহার করে আপনি আনন্দিত হতে পারবেন। রোজার নিয়ত বাংলা, রোযা রাখার নিয়ত রোজার নিয়ত বাংলা যা দ্বারা আপনি আমি সুখ শান্তি ভাল করতে পারবেন।

রোযার ইতিহাস

এই রোযা এসেছে মহানবি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সময়ে তিনি যখন একদিন রাতে দুনিয়া থেকে আল্লাহর বাড়ি আরশে আজিম পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে আল্লাহ রাববুল আমিন আমাদের নবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাছে ৫ ওয়াক্ত নামাজ এবং এক মাস রোযা দান করেন। রোজার নিয়ত বাংলা, রোযা রাখার নিয়ত এই নামাজ ও রোযা নিয়ে নবি করিম (সাঃ) আরশে আযিম থেকে দুনিয়াতে এসেছেন এবং তিনি যখন ফজরের নামাজ পড়ার পরে বাহিরে বের হন। 

তখন সর্ব প্রথম ওমর ইবনুল হেসামের সঙ্গে দেখা হন তখন তিনি নবি করিম সাঃ এর খবর জানতে চাইলে।নবি করিম (সাঃ) বলেন চাচা আমি কালকে রাতে আমার বোন উম্মে হানির ঘরে ঘুমিয়ে ছিলাম। সেখান থেকেই আল্লাহ তায়ালার হুকুমে ফেরেস্তা জিবরাইলের সঙ্গে বোরাকের পিঠে উঠে আল্লাহর বাড়ি আরশে আযিস যান তবে মাঝখানে একবার নবি করিম (সাঃ) দাড়িয়ে ছিলেন। ফিলিস্তিনের বাইতুল আকসা মসজিদে। যেটি বর্তমানে কাফেরদের হাতে। 

তবে সেখানে নবী করিম (সাঃ) নামলেন এবং সেখানে আদম (আঃ) থেকে শুরু করে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগ পর্যন্ত সকৱ নবিদের পিছনে রেখে তিনি নামাজ আদায় করেন। রোজার নিয়ত বাংলা, রোযা রাখার নিয়ত তখন সেই ফেরেস্তারা অবাক হয়ে গিয়েছিলো এবং বলেন যদি আমরাও নবি হতাম তাহলে আজকে নবি মুহাম্মদ (সাঃ) এর পিছনে ২ রাকাত নামাজ আদায় করতে পারতাম। 
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সেটিকে গুরুত্ব দিয়ে জানান হে জিবরাইল তুমি সকল ফেরেস্তাদের বলে দাও আমি জানিয়ে দিলাম আজকে শুধু আদম থেকে শুরু করে ঈসা পর্যন্ত যতো নবি আচে শুরু তারা না বরাণ আজকে আসমান এবং জমিনের সকল ফেরেস্তাদের ও ইমামতি করবেন রাসূল (সাঃ)। 

এই কথা শোনার পরে জিবরাইল (আঃ) যখন সকল ফেরেস্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, হে ফেরেস্তাগণ আজকে আল্লাহ তোমাদের দোয়া কবুল করেছেন আজকে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) শুধু নবিদের ইমামতি না বরং সকল ফেরেস্তাদেরও ইমামতি করবেন নবীজি। রোযা রাখার নিয়ত সঙ্গে সঙ্গে ফেরেস্তাগন খুশিতে বিচলিত হয়ে ডাকদিয়ে বলেন আল্লাহ হুআকবার। সঙ্গে সঙ্গে সকল নবি রাসুল চমকে গেলেন বলেন নবি মুহাম্মদ (সাঃ) আপনি শ্রেষ্ঠ নবি আপনি বলেন ফেরেস্তাদের এমন কথা বলার কারন কি? 

নবি বলেন এটি হলো খুশির সংবাদ আপনারা সকল নবি যেমন আমাকে ইমাম হিসেবে আমার পিছনে নামাজ আদায় করেছেন। রোযা রাখার নিয়ত এই দেখে ফেরেস্তারাও নামাজ আদায় করতে চান তারাও আমাকে সামনে রেখে আল্লাহকে সেজদা দিতে চান। এই মুহুর্তে আল্লাহ তায়ালা তাদের দোয়া কবুল করেছেন। তারাও আমার পিছনে নামাজ আদায় করবেন।রোজার নিয়ত বাংলা

রোযা রাখার নিয়ম

রোযা রাখার নিয়ম বিবেচনা করতে গেলে সর্বপ্রথম যেটি উদ্দেশ্য হলো প্রবিত্র মাহে রমজান মাসে রোযা পালন করা এটি হলো ফরয। রোজার নিয়ত বাংলা রোযা রাখার নিয়ত আর অন্যান্য মাস গুলোতে রোযা রাখলে সেটি হবে নফল। প্রতিটি নর-নারি, পুরুষ-মহিলা, যুবক-যুবতী, বালেগ, সবার উপর রমযান মাসের রোযা হলো ফরয যা আদায় করা অবশ্যই পুরুত্বপূর্ন। কারণ তাছাড়া সেই ব্যাক্তি মুহাফিক ও কাফির হিসাবে বিবেচনা করা হবে। 
তবে পুরুষগণ একটানা রোযা পালন করবে এর ভিতরে যদি একটি রোযা বাদ পরে তাহলে তাকে অন্য মাসে একটানা ৬০ দিনে ৬০ টি রোযা আদায় করা লাগবে। রোযা রাখার নিয়ত তবে এটি কারো দ্বারা সম্ভব হবেনা। কারণ যেই ব্যাক্তি একটানা ৩০ টি রোযা আদায় করতে পারেনি। সে কিভাবে ৬০ টি রোযা একটানা আদায় করবে। আর তাই আরেকটি হাদিসে এসেছে, ৬০ জন ব্যাক্তিকে পেট পুরে খাওয়াতে হবে। তাহলে একটি রোযার হক আদায় হবে। তবে সওয়াব পাওয়া যাবেনা। শুধু রোযা আদায় না করার পাপ থেকে মুক্তি পাবেন।

রোযার নিয়ত/রোযা রাখার নিয়ত

আমরা সবাই চাঁদ দেখে রোযা রাখা শুরু করে থাকি। তাই বিঙ্গানি গণ গবেষনা করে বলেন আগামি ২২ শে মার্চ চাঁদ উঠার আশংকা আচে। রোজার নিয়ত বাংলা এবং সেই অনুযায়ী ২৩ শ মার্চ শুরু হবে পবিত্র মাহে রমজান। তাই রমজান মাস উপলক্ষে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে নিয়ে এসেছি রোযা রাখার নিয়ত এবং কিভাবে রোযার নিয়ত করতে হয়। কিভাবে রোযা রাখার নিয়ত করলে তা সঠিক হবে সেই সমস্ত বিষয়ক তত্ব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা যেনে নিয় রোযা রাখার নিয়ত-

রোজার নিয়ত বাংলায়

নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম,মিন শাহরি রমাদানাল মুবারাক, ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু, ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।

অর্থঃ- হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল তোমার পক্ষ হতে পবিত্র রমজান মাসের নির্ধারিত রোযা রাখার ইচ্ছে পোষন করছি। তুমি আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করো। নিশ্চয়ই তুমিই সর্বশ্রোতা ও মহাঙ্গানী।

রোযা রাখার দোয়া

ইসলম এর নিয়ম ও বিধান অনুযায়ী রমজান মাসের প্রতিটি সুস্থ লোকদের উপর রোযা রাখা বাধ্যদামূলক। রোজার নিয়ত বাংলা আর তাই ফরয রোযা আদায় করার জন্য আমরা ফজরের আজানের আগে আল্লাহতে সন্তুষ্টি করার উদ্দেশ্য সেহরি আদায় করি এবং ফজরের আজান দেওয়ার পর থেকে মাহরিবের আজান দেওয়ার আগ পর্যন্ত কোন প্রকার খাদ্য পানিয় থেকে বিরত থাকাকেই রোযা বলা হয়। 
রোযা ইসলামের রোকনের মধ্যে একটি রোকন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রোযা রাখার নিয়ত এই রোযা আমাদের উপর ফরয হওয়ার জন্য আমরা অনেকে সওয়াব আদায় করতে পারি। যা এর আগে অন্যান্য নবী রাসূল দের উপর নাজিল করা হয়নি। তবে অনেক নবী রাসূল আছে যারা রোযা আদায় করেছেন তবে তা ফরয ছিলোন। রোজার নিয়ত বাংলা সেগুলো ছিল নফল যা তারা মহান আল্লাহ তায়ালাকে রাজি করার উদ্দেশ্যে পালন করতো।

তাদের এই রোযা ছিলো অন্য রকমের তারা সকালে খাবার খেতো সারাদিন শুধু পানি খেতো আর সন্ধার সময় খেজুর পানি দিয়ে ইফতার করতো। তবে যখন রোযাকে ফরয করা হয়েছে ঠিক তখন থেকে নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। রোজার নিয়ত বাংলা যা সর্বদা ভিন্ন রুপ ধারন করেছেন।

দোয়া এবং মূল্যবান অভিমত

ইসৱামের রোকন হলো পাঁচটি এই পাঁচটি রোকন এর মধ্যে সর্বউত্তম হলো রোযা এবং এটি হলো অন্যতম একটি রোকন। যা প্রতিটি মুসলিমদের উপর ফরজ করা হয়েছে। রোযা রাখার নিয়ত যার উপর নির্ভরযুক্ত বিষয় হচ্ছে রোযা। রোজার নিয়ত বাংলা প্রত্যেকটি মুসলিস উম্মাহ এর অন্তর্ভুক্ত বা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল হলো রোযা। এই রোযা টিকে কুরআন এবং হাদিসের বিভন্ন জায়গায় সওম নামে পরিচিত পেয়েছে। 

যা ইতি মধ্যেই প্রায় সকল মুমিন মুসলমান গণ বা বান্দাগণ এই পুরো মাসে সিয়াম পালন করেন। এই রোযা অন্তান্ত মূল্যবান একটি আমল যা পালন করে শরিয়তের বিধি মান্য করে এটি শরিয়তের অতিব জরুরি একটি আমল। হাদিসে এসেছে যেই ব্যাক্তি রমজান মাসের পুরো রোযা পালন করলো সেই ব্যাক্তি পিছনের জীবনের সমস্ত গুনাহ সমূহ মাফ হয়ে যাবে। আমরা অনেকেই লক্ষ করেছি যে, সিয়াম পালন করার ফলে আমাদের অনেক উপকার হয়। 
যার মধ্যে সব চেয়ে বড় নেয়ামত হলো বিনা হিমাবে জান্নাত। রোযা রাখার নিয়ত তবে তার দ্বারা আমরা ইতিমধ্যেই অনেক উপকার পেয়েছি। আমাদের মধ্যে যারা অসুস্থ তারা যদি রোজা রাখে অনকে সময় দেখা যায় তারা সুস্থ অনুভব করে। অনেকেই আচে যারা আবার অসুস্থ অবস্থায় রোজা রাখতে চায়নচ এতে নাকি তাদের অসুধ বেড়ে যাবে। আসল কথা সেইটা না আসল কথা হলো আপনি ভয় পান এই কথাটা আপনি কখনোই বিশ্বাস করতে চান না।

সিয়ামের উদ্দেশ্যে উপকারিতা

কুরআনে আল্লাহ তায়ালা ৯৯ টির অধিক নাম রয়েছে। রোযা রাখার নিয়ত সেগুলোর ভিতর থেকে সর্ব উত্তম নাম হলো আল-হাকিম। রোজার নিয়ত বাংলা এর অর্থ হলো হিকমত ওয়াল। আর এই নাম এর দাবিতেই বলা হয়েছে যে, আল্লাহ তায়ালা যা সৃষ্টি করেছেন ও যেগুলো বিধি বিধান দিয়েছেন সেগুলোর মধ্যে পরিপূর্ণ হলো হিকমত। আর সেগুলো কেউ মানুক বা না মানুক।

সিয়াম এমন একটি ইবাদত যা বান্দার নৈকট্য লাভের দিক থেকে সক্ষম। যা প্রকৃতির বিধির মধ্যে অন্যত্ব একটি বিষয় আর এর ভালোবাসা অর্জন করা বা পানাহার করা অসম্ভব একটি বিষয়, আর এর মধ্যে পানাহার অথবা যৌনক্রিয়া এসব কিছুকে বর্জন করতে হবে। রোযা রাখার নিয়ত কারণ এসবের ভিতরে যৌনক্রিয়া ও পার্শক্রিয়া অত্যন্ত ভয়াবহ একটি কাজ। রোযা থাকা অবস্থায় এসব কাজ করলে সঙ্গে সঙ্গে রোযা ভেঙ্গে যাবে। তার ফলে আপনি গুনাহগার হয়ে যাবেন। 

তাই গুনাহ থেকে মুক্তি পেতে হলে আগে এসব থেকে বিরত থাকতে হবে। রোজার নিয়ত বাংলা রোযা রাখার নিয়ত তানা হলে সিয়াম পালন করার ফলে সিয়াম ঐকজন মুত্তাকি এবং বানাতেও অনকেটাই সহায়তা করেন। অতিপূর্বক ভাবে সেগুলো কে মানা জানতেন না অথবা এর ফলাফল অনকেটাই আচরন শীল।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, যেহেতু ইতি পূর্বক ভাবেই সেটির উম্মত এর উপর তা ফরয করে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে আপনি পরহেজগার হতে পারবেন। মুমিন এবং মুক্তাকি হতে পারবেন। যার প্রতিশুর্ত ভাবে বলা যায় আমি চেষ্টা করেও পারিনি সফল হতে। রোজার নিয়ত বাংলা, রোযা রাখার নিয়ত পারিনি হাজারো সপ্নকে ছুয়ে দেখতে। যে সকল ব্যাক্তিরা সিয়াম নিয়ে মিথ্যা করা বলার অব্ভেষ করেন এর ফলে তারা সকল আমল থেকে পানাহার করার ফলে বিভিন্ন মানুষ আল্লাহ তায়ালার ইবাদত বন্দেগি থেকে বিরত রয়েছেন। 

তবে যারা ইসলাম এ ইবাদতের দিকে ধাবিত করেছেন। রোযা রাখার নিয়ত সিয়াম আত্মার প্রসান্তি লাভ করেন। তার উপর তরবিয়াত দান করেন। রোজার নিয়ত বাংলা মুসলিম গণকে স্বাভাবিক এর দিক থেকে প্রকৃতির প্রভাব বিস্তার করেছেন। চারিত্রিকেই সভ্যতার আদর্শ ভাবেই এর ভিত্তিক গড়ে তুলতে হবে। এই বিষয় সত্যি যে সিয়াম পালন করার ক্ষেত্রে তাদের প্রতিপালক কেই তাদের নিকট অনেক সত্য বাদি একটি বিষয়।
উক্ত পোষ্ট দ্বারা যদি আপনি কিছু যানতে পারেন তাহলে একটি কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন এবং এর দ্বারা আমরা আরো বেশি আনন্দ পাই। রোযা রাখার নিয়ত, তবে যায় হোক আপনি আমাদের আরো নিত্ব নতুন পোস্ট পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আর শেয়ার করে আপনি আপনার বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url