শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে - শবে কদরের ফজিলত

এই রমজানে শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে তা জানা একজন মুসলমানের জন্য দায়িত্ব এবং কর্তব্য। শবে কদরের ফজিলত, শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে এবং তার সাথে আমাদের জানতে হবে শবে কদরের ফজিলত কি। তাছাড়া শবে কদরে কি কি আমল করতে হবে। কেমনে আমল করলে শবে কদরের আমল আল্লাহ তাআলার কাছে কবুলযোগ্য হবে গ্রহণযোগ্য হবে। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত তা জানা আমাদের জন্য আবশ্যক। এবং তার সাথে আরো জানতে হবে রমজান মাসের দেশ জুড়ে সমস্ত বেজোড়া আছে সেগুলো রাতে খুব আমল করলে কোন রাত সর্বোত্তম। 
শবে-কদর-২০২৪-কত-তারিখে-শবে-কদরের-ফজিলত
কোন রাত্রিতে শবে কদর নামাজ পড়তে হবে। শবে কদর কেন নির্ধারিত করা হয়েছিল। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে হবে তা জানা আমাদের জন্য আবশ্যক। শবে কদরের ফজিলত এবং তার সাথে আরো জানা দরকার যে শবে কদরের সম্পর্কে ফজিলত কি। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত শবে কদর কোন রাত্রিতে আমল করা উত্তম। শবে কদরের ফজিলত, শবে কদর অথবা লাইলাতুল কদর এর রাত্রিতে কোরআন নাজিল হয়েছিল। তবে শবে কদরের রাত্রে তো মুসলমানের জন্য অনেক বরকতম একটিরা যাব পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকের মধ্যে হয়ে থাকে।
পোস্ট সূচিপত্র 

ভূমিকা - শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে

রমজান মাসের কত তারিখে শবে কদর হয় তা একজন মুসলমানের জানা জরুরী। একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের জানতে হবে যে শবে কদরের রাত কোন রাতকে বলা হয়। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, এবং কেন শবে কদর বলা হয় সে সম্পর্কে জানা একজন মুসলমানের জন্য অত্যন্ত জরুরী। শবে কদরের রাতে আল্লাহ তাআলা কেন নাযিল করেছিলেন কি জন্য শবে কদরের আমল আমরা করবো তা সম্পর্কেও আমাদের জানতে হবে। 
এর পাশাপাশি জানতে হবে যে শবে কদরের ফজিলত কি? রমজান মাসের প্রথম শবে কদরের রাত পালন করা উত্তম। তবে বেশিরভাগ আমল বলেছেন এবং বিভিন্ন হাদিসের রমজান মাসের শেষ দশকে তোমরা শবে কদর আদায় কর। তবে সে সম্পর্কে আমরা জানবো যে কোন রাত আসলে সর্বোত্তম। কোন রাতে শবে কদরের আমল করলে এমন রাজ দরবারে তা কবুল হবে। এই শবে কদরের রাত্রে আমল করলে কোন বাগদা নেশা হবে কিনা তার আমল আল্লাহর দরবারে কবুল হবে কিনা তা যদি কবুল হয় তা কিভাবে কবুল হবে সেটা বাংলা কিভাবে বুঝতে পারবে সে সম্পর্কে জানাবো। শবে কদরের ফজিলত, আর তাই সকল বিষয় জানতে হলে আমাদের রক্তপষ্ট মনোযোগ সহকারে পুরোটাই বলুন আশা করি জানতে পারবেন।

শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে

হাদিসের ভিতরে এসেছে যে বিভিন্ন ফেকা গণ বলেন যে শবে কদরের রাত শেষ দশকের বিজোড় রাতকে বলা হয়। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শেষ দশকের যেগুলো বেজোড় রাত আছে ২১, ২৩, ২৫, ২৭ এবং ২৯ দিবাগত রাতে শবে কত রাত বলা হয়। শবে কদরের ফজিলত, তবে বিভিন্ন হাদিস বা কোরআনের পথে এসেছে যে শবেকতার প্রত্যেকটা রাতে হবে না শবে কদরের রাত এগুলো রাতের ভেতরে যেকোনো একটি রাতের শবে কদর হবে।

আর সে কারণে আমরা প্রত্যেক রাতে আমল করি যাতে আমরা শবে কদরের আসল রাতকে আমল করতে পারি। কারণ এই পাঁচ দিনের মধ্যে শবে কদর কোন দিন হবে সেটা আমাদের জানা নেই। রাসুল সাঃ এর কাছে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল ইয়া রাসুল আল্লাহ আমাদেরকে স্পষ্ট ভাবে বলে দেন শবে কদর কোন রাতকে বলা হয়। সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম যখন বলেছেন তোমারা রমজান মাসের শেষ দশকের বেজোর রাতগুলোতে তালাশ কর।
আবার যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর কাছে প্রশ্ন করা হলো ইয়া রাসুল আল্লাহ যখন রাত হবে তাহলে আমাদেরকে বলে দিন যে শবে কদরের রাত হবে আমরা শুধু সেই রাতে আমল করব। শবে কদরের ফজিলত, তোমার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন এ আমার সাহাবীরা তোমাদের কি এই রাত গুলোতে আমল করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, যদি তোমাদের কষ্ট হয় তাহলে বল আর যত কষ্ট না হয় তাহলে আমাকে বলো তাহলে আমরা সে সবগুলো রাতে তালাশ করব।

সাহাবেরা বললেন ইয়া রাসূলাল্লাহ আমাদের কোনো কষ্ট হচ্ছে না এমনি জানার জন্য আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন সব রাতে তোমরা খুশি হবেন। শবে কদরের ফজিলত, তাই আমরা অনুসরণ করে দেখতে পাইছি যে শবে কদরের রাতকে বলা হয় লাইলাতুল কদর। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, তবে এসবে কদরের রাতের পেছনে অনেক কিছু রহস্য বাড়িতে রয়েছে যেগুলো ইতিহাসের মধ্যে সর্বোত্তম হল এই রাতেই আল্লাহতালা কুরআন নাযিল করেছেন নবীর উপর।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন হেরা গুহায় ধানমন্ডিত অবস্থায় ছিলেন তখন আল্লাহ তাআলার নবীর উপর কোরআন নাজিল করেছেন শবে কদরের রাতেই। আর তাই রাতকে বলা হয় গুরুত্বপূর্ণ একটি রাস্তায় সঠিকভাবে বলতে গেলে একটু অনুমান করতে হবে যে শেষ দশকের যে কোন বেজোড়াতে তা হতে পারে। তবে জমোহর ফেক একাউন্ট বলেন যে ২৭ শে রমজান শবে কদরের রাত বলা হয়েছে কারণ এতে অনেক সাহাবীর মধ্যে দিয়েছে। তবে আমাদের দেশ হলো আপনি যদি সব রাতে তালাশ করতে পারেন তাহলে আপনার লাভবান হবেন এবং আপনার অতিক হাসিল হবে।

শবে কদরের ফজিলত সমূহ

শবে কদরের ফজিলত সমূহ বলতে গিয়ে এক হাদিস বর্ণনা করা হয়েছে যে মর্ম তায়েব বরকত যা কোরআনে নাজিল হয়েছে যে এই রাতে অনেক মর্যাদা পূর্ণ একটি রাত। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, তবে কোরআনের মধ্যে এসেছে যে মর্যাদা পূর্ণ রাত যদি বলা হয় তা শবে কদর লাইলাতুল কদরের রাত কেই বলা হয়। মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন যে রাজনের শেষ মুহূর্তে মর্মার্থ দান করেছেন অসংখ্য আলো আল্লাহ তায়ালা সব মানুষের কাছে এবাদত করার জন্য বিদেশে দিয়েছেন।

এই রাতে জিব্রাইল ফেরেস্তা পৃথিবীতে অবতরণ করেন। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে নির্দেশ দিয়েছেন যে শান্তির বার্তা সমগ্র পৃথিবীর ঝরে পড়ুক ছড়িয়ে পড়ুক সে বান্দার প্রতি যে বান্দা শবে কদর পেয়ে তা আমল করতে পারল। শবে কদরের ফজিলত, আরে যে বাড়িতে শবে কদর পেয়ে আমল করতে পারল না সে ব্যক্তি হতভাগা। ধারাবাহিক অব্যাহত রাখতে সারা রাত ব্যাপি সে চলতে থাকে সে সম্মানকে মর্যাদা কে বলা হয় নির্ধারিত একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা।
শবে কদরের ফজরের সম্পর্কে জানতে গিয়ে কিছু বলা হয়েছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছু বর্ণনা করেছেন যার ভেতরে হত্যার থেকে রয়েছে। শবে কদরের ফজিলত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে রমজান মাসে লাইলাতুল কদরকে শান্তির বন্ধ ভাবে নাজিল করা হয়েছে। সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে রমজান মাসে শবে কদরের অনুসন্ধান করো সেই ব্যক্তি করবে যে ব্যক্তি তার নিয়ামত পেয়ে খুশি। রহমতের দরজা খুলে দেওয়া হয় তোমাদের জন্য। হে রাজার জন্য সুনির্দিষ্ট একটি রাত হলো সবে কদরের রাত। কারণ এই রাতকে বরকতের রাত বলা হয়। তোমরা রমজান মাসের শেষ দশকে বেজোড় রাতে শবে কদর তালাশ কর।

তবে এর ভিতরে যখন একটি রাতে শবে কদর হবে তোমরা সব রাতে তালাশ কর কেননা যখন একটি রাত হতে পারে তোমরা যে রাতে আমল করবে না। সে রাতেই যেতে হয় তাহলে তোমরা ফাকের ভিতর পড়ে যাবে এজন্য বলা হয়েছে তোমরা প্রত্যেকটা রাতে আমল করো। জন্য বিদায় নিতে পারবেন যে ব্যাক্তি তা আমল করবেন। তবে তার ক্ষেত্রে সাতাশের রাত্রে শবে কদর হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি। শবে কদরের ফজিলত, তবে আপনারা সকল রাতের আমল করেন কারণ আর যখন একটি রাতে তা হয়ে যেতে পারেন কারণ এই রাতকে আল্লাহ বলেছেন ক্ষমা মাপের একটি রাত। গুনাহ মাফের একটি রাত।

লাইলাতুল কদর কবে

বিভিন্ন হাদিস বা কুরআনে এসেছে যে শবে কদর কবে সে রাতকে নির্দিষ্ট করে কোন সময় বলা হয়নি। তবে আনুমানিকভাবে বলা হয়েছে যে শবে কদরের রাত ২৭ এর রমজান লাইলাতুল কদরের রাত হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, শবে কদরের রাত হবে এ কথাও কোন জায়গায় স্পষ্ট করে বলা নাই। শুধু ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়েছে যে 27 রজনীতে তোমরা তালাশ করো। তবে আমাদের রচিত হলো যে ও ২৫ শে রমজান তা তালাশ করতে হবে।

২৯ রমজানে তা তালাশ করতে হবে ২৩ রমজানে তালাশ করতে হবে। ২১ রমজানে তা তালাশ করতে হবে। শবে কদরের ফজিলত, তবে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে মুসলিম জাতির সর্বশেষ নবী অথবা আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল ইয়া রাসুল আল্লাহ শবে কদর কোন রাতে চানাচুর সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তখন বলেছিলেন তোমরা শেষ দশকের বেজো রাত্রে তালাশ কর।
তবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন শবে কদরের রাত্রিতে যে ব্যক্তি আমল করতে পারলো না এবাদত বন্দেগী করতে পারলো না তার দোয়া কবুল করতে পারল না সে ব্যক্তি মূর্খ। শবে কদরের রাতেও যে ব্যাক্তি তার গুনাহ মাফ করতে পারলো না সেই ব্যক্তি হতভাগা। এই রাত্রে তো তোমরা তালাশ করো কারণ এই রাত্রিতে দরকার সেই রাত তোমাদের কাছে পরান আসতেছে যে বান্দা তোমরা আমার কাছে প্রার্থনা কর আমি তোমাদের দোয়া কবুল করবো। আল্লাহ বলেন বান্দা এই রাত্রে ঘুমিও না তুমি আল্লাহর যত জায়গায় তোমার জন্য যাও গো আমি আল্লাহ তোমাদের জান্নাত দান করব। শবে কদরের ফজিলত, এবং জান্নাতের মধ্যে সর্বোচ্চ জান্নাত তোমাদেরকে দান করব।

আমরা মুসলমান হিসেবে শেষ দশকের ৫ দিন অন্তত আমার এই রাতে আমল করতে পারব না এটা হতভাগা মুসলমান তাহলে আমরা হয়ে যাব। বছরে ৩৬৫ দিনের মধ্যে মাত্র পাঁচটা দিন রাত আমরা পালন করতে পারবোনা। এ পাঁচদিনের মধ্যে যেকোনো একজন শবে কদর যেতে পারে এখন যদি আপনি একুশে রমজান অথবা ২৩ শে রমজান অথবা ২৭ রমজান তা পালন করেন অন্যান্য দিন চলে যায়। তাহলে আপনি তো আপনার দোয়া কবুল করতে পারলেন না। শবে কদরের ফজিলত, আপনি আপনার জন্য দোয়া চাইতে পারলেন না। আপনি কারো জন্যই দোয়া করতে পারলেন এবং আপনি আপনার গুনাহ মাফ করতে পারলেন না।

শবে কদর কি ২৭ তম রাতকে বরা হয়

শবে কদর আসলে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত আমাদের আমল করা উচিত। কেননা এই আর রাত্রেতে যদি আমরা আমল করি আল্লাহ তা'আলা বলেছেন যে তার জন্য গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, কেউ যদি গুনাহ মাফ করতে চাও তাহলে তোমরা শবে কদরের রাত ফিরে যেতে বেশি বেশি আমল করো। রাসুল (সাঃ) বলেন তোমরা যদি শবে কদরের রাত পেয়ে যদি তোমরা নিজের গুনাহ মাফ করতে না পারো তাহলে তোমরা হতভাগা।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম অনেক ধারাবাহিকত বলেছেন যে তোমরা শেষ দশকের যে কোন রাত্রিতে আমল করতে পারবে না তোমরা শেষ দশকের বেজো দিয়ে রাতগুলো আছে সেই রাতগুলোতে তোমরা শবে কদর তালাশ কর। শবে কদর আসলের নির্ধারিত কোন রাত না আসাবে কদরকে 27 শে রমজান বলা যাবে না কারণ শবে কদর কে নির্ধারিত বলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলে যাননি।

সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম শুধু বলে গেছেন যে রমজান মাসের শেষ দশকের রাতগুলোতে তোমরা তালাশ করা অবশ্যই তোমরা তার ভিতর পেয়ে যাবে। শবে কদরের ফজিলত, আমরা যদি শবে কদর বেজোড় রাতগুলোতে তালাশ করতে পারে যারা এভাবে আপনার যদি পরিশ্রম করতে পারে তাহলে আল্লাহ তায়ালা আমাদের অনেক ইবাদতের কবুল করবেন। পাঁচ দিন আমল করার ফলে হতে পারে আপনার জন্য অধিক পরিমাণে সব আল্লাহ তায়ালা দান করবেন সকলের চাইতে বেশি সাবধান করতে পারেন।

যেহেতু আল্লাহ চাইলে যে কোন কিছু করতে পারেন তাই আপনাকে যে কোন রাতে আমল করতে হবে শবে কদরের রাত্রে পার শেষ দশকের প্রত্যেকটা বেজোড় রাতে আমল করা উচিত। আল্লাহতালা ইঙ্গিত করে বলেন যে তোমরা যদি এই রাতে আমল করতে পারো তাহলে তোমরা অধিক সংখ্যক নেয়ামত আদায় করতে পারবে। এ সময় অসংখ্য ফেরেশতা আছে যারা পৃথিবীতে অবতরণ করেন জিব্রাইল আলাই সাল্লাম তো অনেক ফেরেস্তা আছেন যেগুলো পৃথিবীতে আসে এবং নির্ধারিত করা হয়।
শবে কদরের পেছনে রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে আক্রান্ত পরিশ্রম করার ফলে যে ব্যাক্তির শেষ দশকের দশজনের মধ্যে আমল করতে পারবে লাইলাতুল কদর আল্লাহতালা নির্ধারিত করেছেন তার জন্য এবং আল্লাহ তায়ালা তার জন্য পুরস্কার দেবেন নিজের হাতে। শবে কদরের ফজিলত, তবে কিছু কিছু হাদিসে এসেছে যেভাবে কদর রাতকে শেষ দশকের মধ্যে 27শে তম রাত ভেজোড়াতকে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত বলা হয়েছে। অনেকে বলেন যে এ রাতে শবে কদর রাত হওয়ার আশঙ্কা খুব বেশি।

মূল কথা - শবে কদরের ফজিলত

কে পাঠা বন্ধু কোন অত বছরের মধ্যে আপনি চিনতে পেরেছেন রমজান মাস সম্পর্কে 2025 সম্পর্কে যে গজল রাত হয়েছে তা একজন মুসলমানের জন্য অনুসরণ করার চেষ্টা করার জরুরী। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, মুসলিম হিসেবে যদি জন্ম গ্রহণ করতে হয় তাহলে অনুসরণ করার পাশাপাশি চেষ্টা করতে হবে আল্লাহতালার পক্ষ থেকে বরকতময় বর্ষিত হবে শবে কদর সম্পর্কে পোস্টের বিস্তারিত জানতে শেয়ার করতে হবে।

শবে কদর সম্পর্কে আশা করি আজকে আপনি সকল কিছু জানতে পেরেছেন যদি আপনার কাছে জানার জন্য আমরা প্রকাশ করে থাকেন তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমরা আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। শবে কদর ২০২৫ কত তারিখে, শবে কদরের ফজিলত, তাছাড়া আপনার একটা কমেন্ট হতে পারে আমাদের জন্য উৎসাহিত বিভিন্ন নতুন নতুন পোস্ট লেখার জন্য আমাদেরকেও চাহিদা করবে।
যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন অথবা ফেসবুকে শেয়ার করে আপনার সকলের সামনে শেয়ার করতে পারেন। আর এতক্ষণ ধরে আমাদের সঙ্গে কষ্ট করে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url