শবে কদরের নামাজের নিয়ম - লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

শবে কদরের নামাজের নিয়ম অথবা লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত? শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে? শবে কদরের ফজিল? এবং শবে কদরের নামাজের নিয়ত? সাথে আরো থাকবে শবে কদরের নামাজ কত রাকাত। কারণ শবে কদর কত রাকাত নামাজ পড়তে হবে কেমনে নামাজ পড়তে হবে কেমন করে আমল করতে হবে সেগুলো সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন। শবে কদরের নামাজের নিয়ম!
শবে-কদরের-নামাজের-নিয়ম
লাইলাতুল কদর ২০২৪ সম্পর্কে সকল তথ্য মনোযোগ সহকারে করুন আজকে হার্টের মধ্যে থাকবে শবে কদর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। কেননা শবে কদর সম্পর্কে বল লাইলাতুল কদর সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার। পড়তে পারেন তাহলে উত্তরপত্রের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন লাইলাতুল কদর ২০১৪ এর সম্পর্কে। 

আরো জানতে পারবেন লাইলাতুল কদর ২০১৪ সম্পর্কে যেগুলো তথ্য আপনার জানা নেই সেগুলো তথ্য আপনি জানতে পারবেন যেগুলো তথ্য আমরা জানা উচিত। শবে কদর সম্পর্কে উক্ত পোস্টে বা আর্টিকেল আপনার আলোচনা করেছে তাই আপনি উক্ত আর্টিকেল যদি পড়তে থাকেন তাহলে শবে কদর সম্পর্কে তথ্য আপনি জানতে পারবেন। তাই উক্ত পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সকল কিছু জানতে পারবেন?
পোস্ট সূচিপত্র 

ভূমিকা - শবে কদর কি

প্রতিটা মুসলমান জানে শবে কদরের গুরুত্বপূর্ণ কতটা ভূমিকা রাখে। শবে কদরের নামাজের নিয়ম বা লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত! এই শবে কদরের রাত কে বলা হয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। শবে কদরকে আরবিতে বলা হয় লাইলাতুল কদর। মূলত লাইলাতুল কদর হলে আরবি শব্দ শবে কদর হলো বাংলা আর্থ। শবে কদরের শব্দের অর্থ বাংলা অর্থ হচ্ছে সৌভাগ্য রাগ বা সম্মানের রাত বা মর্যাদাপূর্ণ একটি রাত। 
তবে শব্দটির অর্থ রাগ বলা হলেও শব্দের মূল অর্থ হলো সম্মান গুন মর্যাদা সৌভাগ্যবান ইত্যাদি। তবে আমরা সাধারণত রমজান মাসের ২৭ তারিখে শবে কদর পালন করে মনে করে এবং সেই দিনে আমল করে থাকি। কিন্তু রমজান মাসের শেষ দশকের যে কোন বেজোড় রাতে শবে কদর রাত হতে পারে। এ কোথায় বলে গেছেন প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম। 

তিনি বলেন তোমরা আটকে রাত নয় বরং শেষ দশকের যে কয়েকটি বেজোড় রাত আছে প্রত্যেকটা রাতে তোমরা শবে কদর তালাশ কর এবং সেদিনই তো আমরা শবে কদরের নামাজ আদায় কর। পুরো বছরের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত হলো শবে কদরের রাত। এই রাতে এবাদত করলে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন এক রাতে এবাদত করলে হাজার মাসের চাইতে উত্তম বলা হয়েছে। 

কেউ যদি শবে কদরের রাতে আমল করতে পারে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন তাকে হাজার মাসের চাইতে বেশি উত্তম দান করা হবে। এই রাত হল দোয়া কবুলের একটি রাতে যদি কেউ দোয়া আল্লাহ তা সঙ্গে সঙ্গে কবুল করে নেন। মূলত এটা বান্দার জন্য একটা বড় সুযোগ যাদের বান্ধব ক্ষমা চাইতে পারে। মূলত বান্দার জন্য এটি একটি অত্যন্ত সুযোগ গুরুত্বপূর্ণ একটি রাজ যাত্রা বাংলা ক্ষমা চাইতে পারে তাদের জন্য। 
পবিত্র কোরআনে এসেছে যে এরা ক্ষমা করতে পারল না সে ব্যক্তি হতভাগা। শবে কদর ২০২৪ কবে সবে কদরের বলা হয়েছে। শবে কদরের নামাজের নিয়ত? লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত সম্পর্কে উক্ত পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে মূলত উক্ত প্রতিযোগিতা আপনি পড়তে পারেন তাহলে আপনি সকল কিছু জানতে পারবেন।

শবে কদর বা লাইলাতুল কদর কবে

আপনার মনে হয় অথবা খরপক্ষে আছে যে শবে কদরের রাত কোন রাতকে বলা হয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে যে, এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম নিজ জাপানে বলেছেন যে রমজান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাত্রিতে তোমরা শবে কদর তালাশ করো যখন একজন শবে কদর হতে পারে। নবী কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলে যান নেই যে অমুক দিন শবে কদরের তালাশ কর অমুক দিন শবে কদর হবে নবী ভুলে গেছেন যে কোন একদিন শবে কদর হবে। 

শবে কদরের রাতকে বলা হয় হাজার মাসের চাইতে উত্তম একটি রাত ১৪০০ বছর আগে যে সব প্রয়োগ করা হয়েছিল সেসব হিসেবে রয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন শবে কদর শুধু আমার জন্য না শবে কদর আমি এবং আমার পূর্ববর্তী ও সাহাবীদের জন্য হবে আমার প্রভাত উম্মতের জন্য হবে। আম্মাজান আয়েশা রাঃ বলেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই রাতে জাগ্রত থাকতেন। 
এবং আমাদেরকেও জাগ্রত রাখতেন এবং বলতেন আয়শা তোমরা নামাজ আদায় কর। তোমরা কোরআন তেলাওয়াত করো তোমরা আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করো তোমরা জিকির আজগার কর এভাবে তোমরা ইবাদতের মাধ্যমে কাটিয়ে দাও। আশা করি এতক্ষণ ধরে বুঝতে পেরেছেন শবে কদর লাইলাতুল কদর কাকে বলা হয়। শবে কদর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে আমাদের তো প্রশ্ন সম্পন্ন করতে থাকুন আশা করি সমস্ত কিছু জানতে পারবেন।

শবে কদরের গুরুত্ব কি

শবে কদর অথবা লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব ও ফজিলত বলতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। তবে শেষ মেষ তিনি একি কথা বলেছেন বার বার যে, এটি হলো গুনাহ মাফের একটি রাত। এই রাতে তোকে অমল করতে পারে আল্লাহ তা'আলা বলেছেন তার গুনা সম্পন্ন মাপ হয়ে যাবে। মূর্খ যে ব্যক্তি মনে করলো এই রাতেও তার গুনাহ মাফ হলো না। 

কারণ আল্লাহর কাছে সব সময় জানাতে হবে এটাই যে, অমল করেন নিঃসন্দেহে তারা বলেছেন তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে সম্পন্ন। মূলত এই রাতে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছিল আল্লাহ তায়ালা নাযিল করেছিলেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর। এ রজনীতে আল্লাহ তায়ালা কুরআন নাযিল করেছিলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর। 

যখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ধান রত অবস্থায় ছিলেন তখন জিব্রাইল আলাই সাল্লাম এসে সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত নাজিল করেন। কুরআন শরীফের মধ্যে বলেছেন যে মূলত আমি আল্লাহ নিশ্চয়ই এই রাতে কুরআন নাজিল করেছি। শবে কদরের রাতে কোরআন মাজীদ নাযিল করা হয়েছিল। এই আসমানে প্রথম কোরআন নাজিল হয়। তবে আল কোরআন শবে কদরের নিজের রাত করে উত্তম বলা হয়েছে। 
যে ব্যক্তি ঈমানর আনার পরে কোন ব্যক্তি যদি সওয়াবের আশায় সবে কদরের রাত্রে আমল করে আল্লাহতালা তার সমস্ত পাপ মাফ করে দেন। রাত কতটা কঠিন এবং কতটা ইবাদতের পণ্য একটি রাতের আল্লাহ চাইলে সকলকে এ রাতে ক্ষমা করে দিতে পারেন। সাল্লাল্লাহু ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা যদি এরাতে আমল করতে পারো তোমাদের সকলের গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। 

প্রার্থনা করতে হবে তার তার কথা শুনতে হবে তার কাছে কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে তার দোয়া করতে হবে প্রার্থনা করতে হবে পাথর বন্দেগী করতে হবে। নফল নামাজ কোরআন তেলাওয়াত করা হয়েছিল জিকির আজাদ করা হয়েছিল অন্যান্য সময় এর অধিক শোয়া পাওয়া যায়। ইত্তেকাফ করার জন্য প্রসেসের দশ দিন রমজান মাসে ইত্তাকাপ রাখতে হবে ইত্তেকাফ যদি আপনি করতে পারেন তাহলে রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন আল্লাহতালা তার দোয়া কবুল করে নেন।

লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

মূল কথা কোরআন মাজীদে এসেছে যে শবে কদর বেলায় লাইলাতুল কদর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। তোমরা যদি এই রাতে আল্লাহর কাছে এবাদত বন্দি করতে পারো আল্লাহর কাছে কাঁদাকাটি করে তার কাছে সব এবং গুনাহ মাফ চাইতে পারো আল্লাহতালা তোমাদের গুনাহ মাফ করে দেবেন। কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন আমার ইজ্জতের কসম আমার বান্দা যখন আমার কাছে কিছু চাই আমি আল্লাহ তার দোয়া কবুল করে নেই। 
এই রাতে আমাদের সারারাত দোয়া এবং ইবাদতের মধ্যে লিপ্ত থাকতে হবে। আল্লাহ তা'আলা বলেছেন এ রাতে যদি কেউ আমার কোন দোয়া চায় আমি আল্লাহ বান্দার দোয়া কবুল করে নেয়। তবে এ রাতে আমরা সকলে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব তাদের সকলের জন্য দোয়া করব। অপরদিকে অন্য একটি হাদিসে বলে ওষুধের মোমবাতি জ্বালিয়ে কেউ যদি রাতে অবশ্যই বিরত থাকতে পারে। 

এবাদত কবুল হয়ে যাবে। উক্ত পোস্টে যেতে মনোযোগ সহকার এতক্ষণ ধরে পড়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি বাকি পোস্টটা পড়ে আপনার উপকৃত হয়েছেন। আপনার যে তথ্য পোস্ট পড়ার পরে ভালো লেগে থাকে তাহলে এটা বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

শবে কদরের নামাজের নিয়ম

তারাবি পড়তে হয় তারাবির পড়ার কিছু নফল না আদায় করতে হয় সেগুলো নামাজ আমরা পড়ে থাকি সূরা ফাতেহা এবং সূরা কদরের করতে হয়। তখন সূরা কদর পড়তে হয় সুরা ফাতেহা পড়তে হয় এবং সূরা ইখলাসও পাঠ করতে হয়। সূরা কদর পড়তে পারেনা তারা সূরা ফাতিহার সাথে যে কোন একটা সূরা মিলিয়ে পড়লে হবে। তবে শবে কদরের নামাজ শেষ করার পরে একটি দোয়া আছে যেটি কম পক্ষে ১০০ বার পড়া উত্তম। আর সেই দোয়াটি নিম্নে দেওয়া হলো-

"সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, লা হাওলা কুয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহিল আলীয়্যিল আযিম।"

শবে কদর বা লাইলাতুল কদরের আমল

মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন যে মোহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উম্মত যারা আছে তারা যদি উক্ত শবে কদর বেলায় লাইলাতুল কদরের রাতে আমল করতে পারে। তাহলে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন বলেন যে, বান্দার গুনাহ যদি কেউ মাফ করে নিতে চায় তাহলে সে যেন শবে কদরের রাতের আমল করা বেশি বেশি। 

কেননা কেউ যদি শবে কদরের রাতে আমল করে তাহলে এক রাত আমল করলে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলা হয়েছে। বর্তমান সময়ে কেউ যেহেতু হাজার মাস বেচবে না তাই সে যদি এক রাত আমল করে তাহলে সারা জীবন দেখলে আমল শুরু করতে পারবে এক রাতেই। কিছু রাতে আমল রয়েছে নিম্ন আমলগুলো করতে পারেন সে আমলগুলো যদি করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। তা হলো-
  • আলহামদুলিল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • সুবহানাল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • আস্তাগফিরুল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • আল্লাহু আকবার ১০০ বার পাঠ করা।
  • আলহামদুলিল্লাহ আজিরনি মিনান্নার ১০০ বার পাঠ করা।
  • লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহ ১০০ বার পাঠ করা।
  • লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমীন ১০০ বার পাঠ করা।
  • লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইন কাদির ১০০ বার পাঠ করা।
  • আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তাহিব্বল আফওয়া ফাআফু আন্নি ১০০ বার পাঠ করা।
  • এরপর দুই হাত তুলে আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে হবে। তার কাছে পান খুলে দোয়া করতে হবে যাতে আমাদের গোনা খেলে মাফ করে দেন।

শেষ কথা - লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত

আজ আমরা শবে কদরের নামাজ সম্পর্কে বিতরের আগে যা পড়তে হয়। শবে কদরের নামাজের নিয়ম বা লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত তা সম্পর্কে আলোচনা করেছে এই পোস্টটা শবে কদরের নামাজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। তবে শবে কদরের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো আলোচনার মধ্যে সর্বোত্তম হলো শবে কদরের ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা।
আমাদের এই শব্দের শবে কদর নামাজের বিতর নামাজের সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে আমাদের যা আশা করা হয়েছে। পরিশেষে বলা যায় যে আল্লাহর কাছে দোয়া চান আল্লাহ তায়ালা দোয়া কবুল করবেন। যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আরটি শেয়ার দিয়ে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে দেখার জন্য সুযোগ করে দেবেন এবং আমাদেরকে উৎসাহিত করবেন। ভালো লাগলে সব সময় আমাদের শামীম বেড ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকবেন আশা করি আপনাকে আপনার মন মত ভালো ভালো তথ্য দিতে পারবো।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url