বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ
প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকে আপনি বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আর সেই কারণেই আমরা আজকে আপনার সুবিধার কারনে নিয়ে এসেছি মাদ্রাসা শিক্ষা বোডের আজকের খবর। আর তাই মাদ্রাসার সর্বশেষ খবর জানতে হলে আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে উক্ত পোষ্ট গুলো ভালো ভাবে পড়ুন।
পাঠক বন্ধুগণ, আমাদের আজকের উক্ত পোস্টটি যদি আজকে মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। আশা করি আমরা আপনাকে বাংলাদে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ জানাতে পারবো। আপনার বিভিন্ন অজানা তথ্য কেউ তুলে ধরা হয়েছে। যা জানা আপনার জন্য অবশ্য আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই উক্ত পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা
২০২১-২২ এর কয়েক মাস যাবত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং স্কুল কলেজের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল এমন কে মাদ্রাসা ও বন্ধ ছিল তাই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এ করোনাভাইরাস আসলে পুরো পৃথিবীকে পাল্টে দিয়েছ। এ করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘ পৃথিবীতে কয়েক লক্ষ মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন। আর এখন প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশের স্বজন তো একটু দেয় মাদ্রাসায় আপাতত অনেক রয়েছে।
যার সংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়ে আছে ৪৩১২টি। এবং এশার আজান ৩১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষকগণ রয়েছে ২১ হাজার ৫৬০ জন। মূলত এই শিক্ষকরা বিগত ৩৬ বছর থেকে কোন বেতন পাননি। এর মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষকগণ ভাতা পায় তবে তার ২১ হাজার ৫৬০ জন শিক্ষক কোন ভাতা পান নাই। আর এই সকল শিক্ষকগণ সবসময় অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। তারা তাদের সংসার নিয়ে খুব চিন্তায় আছে তাদের সন্তান পিতা মাতা দের কে নিয়ে তারা ওনার দিন কাটাচ্ছে।
স্বতন্ত্র মাদ্রাসার অনুদান
যেহেতু মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে কোন বেতন সরকার থেকে দেওয়া হয় নাই। ঠিক সেই কারণে বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে যে সেগুলো শিক্ষা বোর্ড গুলো এমবিভক্ত হয়ে গেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বেসরকারি হিসেবে চালানো শুরু করেছে। কারণ হলো নিজে চলতে হবে এবং ছাত্রদের পড়াতে হবে। অত্যাচার সমাজ ধ্বংসের দিকে চলে যাবে। শিখতে পারবেনা এবং তারা মূর্বে জন্ম নিবে।
আর তাই দূর্দশা দূর করার জন্য অনেকেই এই সিদ্ধান্তকে বেছে নিয়েছে যে তারা নিজেরাই মাদ্রাসা চালাবে। কারণ নিজের পরিবার চালাতে হবে সংসার চালাতে হবে। আপনাদের সকলের মুখে ভাত তুলে দিতে হবে তিন বেলা। অনেক জায়গা থেকে যাচ্ছে অনেক স্কুল প্রতিষ্ঠান আছে যারা তিনটা পর্যন্ত আবার কোন কোন জায়গায় দেখা যায় সকাল ন'টা হতে বিকাল ৪ঃ০০ টা পর্যন্ত। তাড়া ছাত্র ছাত্রী দের পড়ে থাকে।
তবে কেউ কোনো বেতন পান না এরকম অবস্থা যদি চলতে থাকে তাহলে তাদের সংসার চালানো খুব মুশকিল। আর তাই তারা বিকাল কয়েকটা পথ বেছে নিয়েছে যেটির মাধ্যমে তারা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চালাচ্ছে। তবে সরকারের অধিনায় কিছু তারা পায় তাহলে তারা বেসরকারি সেবার প্রতিষ্ঠান চালাবে না।
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ
বর্তমান বাংলাদেশে ৪ হাজার ৩১২টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এগুলো সব কয়টি এমপি ভুক্ত। এর ফলে দেশে প্রায় ২১ হাজার হতে ২২ হাজার পর্যন্ত শিক্ষকগণ আছে যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে থাকে। এবং এই ২১ থেকে ২২ হাজার শিক্ষক সকলেই সরকারি ভাবে বেতন পেয়ে থাকে। আর তাই বাংলাদেশের কিছু বেকারত্ব কমেছে। তবে পুরোপুরি বেকারত্ব কমানোর জন্য নতুন কিছু বাস্তবায়ন করা উচিত বলে মনে করা যায়।
আশা করা যায় সামনের দিকে আমরা অবশ্যই বেকার মতো একটা বাংলাদেশ দেখতে পাবো। তবে আমাদের একটু ধৈর্য ধরতে হবে। কারণ প্রত্যেকটা সফলতার পেছনে কঠর একটি পরিশ্রম থাকে। আমাদের যেভাবে ধৈর্য ধরতে হবে। নিশ্চয় আমরা সামনের দিকে ভালো কিছু পাব। আমরা তা বাবার না করতে পারলেও আমাদের পূর্বপুরুষরা চাওয়া ব্যবহার করতে পারবে। এখন বর্তমানে আমরা যা করে যাব পড়ার জন্মের মানুষ কোন তার ফল উপভোগ করতে পারবে।
এমপি অভক্ত মাদ্রাসার শিক্ষকগণ কিভাবে বেতন পান
আমাদের দেশে বিভিন্ন মাদ্রাসায় রয়েছে ইসলামিক কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশের স্বতন্ত্র ইফতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ জানতে আপনি এতক্ষণ ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আর একটু যদি তোর আশা করি আমি আর আপনাকে সবকিছু জানাতে পারবো। তাই আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে আজকের মাদ্রাসার কিছু অজানা তত্ব।
এছাড়াও ৩০০০ অথবা ৩৫০০ টি মাদ্রাসা গুলো আছে যা অতীতে বিভক্ত না থাকলেও বর্তমানে বিভক্ত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। যার বেতন সরকার ক্রতিক দেওয়া হবে। শিক্ষা বোর্ডের ক্ষেত্রে নোটিশ দেওয়া হয়েছে যে যাতে তারা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ২০১৯ এবং ২০২০ সালের বৈশাখ বাজে রেজাল্ট করা হয়েছিল। যেটা বর্তমানে যা কার্যকর হিসেবে দেখা যাচ্ছে। তবে আগামী ২৫ এবং ২৬ সালের মধ্যে আরো বেশি তা হবে। কারণ অনেক ক্ষেত্রে বর্তমানে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আপনারা অনেকেই জানেন যে বিভিন্ন স্কুল কলেজের যত শিক্ষকগণ থাকে তারা সকলে কিন্তু সরকারিভাবে বেতন পায়। তবে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের যত কর্মকর্তা রয়েছে তারা সকলে কিন্তু সরকারি ভাবে বেতন পাননা। এমবি ভর্তি হিসেবে বেতন পান। বিভিন্ন দিক থেকে তারা বেতন পান কিন্তু অল্প কেউ 5000 কে ৭ হাজার কেউ বা ১০ হাজার। এত অল্প বেতনের দ্বারা খুব খুশি কারণ তারা এতে নিজের সংসার চালাতে পারছে নিজের বাবা মার দায়িত্ব নিতে পারছে।
সন্তানের দায়িত্ব নিতে পারছে। এছাড়াও বিশেষ একটি সুবিধা হল এটি তারা নিজ বাড়ি থেকে করতে পারে। বিভিন্ন স্কুল কলেজ মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোন জায়গায় গেলে তার কাছে কোনো অসুবিধা তাদের বাইরে যেতে হবে। এতে তাদের খরচ খুব বেশি হয়। যেহেতু তাদের খরচ কম তাই তাদের এই অল্প বেতনে খুব ভালোভাবে সংসার চলে। বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ?
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকদের বেতন কতো?
সরকারি ভবে একটি বেতন নির্ধারিত দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন ইবতেদায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বেতন ভাতা। তবে একেকজনের কর্মকর্তার এক এক রকম বেতন পেয়ে থাকে। সবাই একই রকম বেতন পায় না। কারণ কেউ প্রিন্সিপাল কেউ কর্মজ কর্তা কেউ কর্মচারী কেউবা পিয়ন এছাড়া অনেক ধরনের কর্মকর্তা রয়েছে। তাহলে চলেন জেনে নেই যারা ৩১২টা এমপিও মাদ্রাসা করার পরে তাদের বেতন কি রকম দেওয়া হয় বা কতো দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রীর কাছে যখন ২০১৮ সালে একটা চিঠি দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ নাই যেতেন মাদ্রাসা করবেন। এবং তিনি সেটি ২০১৯ এবং ২০২০ সনে তা কার্যকরী করেন। ৪ হাজার ৩১২টি এমপি ভক্ত মাদ্রাসার প্রতি বছর বেতন দিতে হবে ৩৫০ কোটি সপ্তাহ 90 লক্ষ টাকা। তবে গত মাসে তা বেতন দেওয়া হয়েছে। প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে পাঁচজন শিক্ষকের বেতন ২১ হাজার ৬০০ টাকা।
তবে এমপি ভূক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক দের বেতন গ্রেট হিসেবে দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে যারা ১১ নম্বর গ্রেডে থাকবে তারা ১২৫০০ টাকা স্কেলে বেতন পাবে। তাদের জন্য থাকতে প্রতি মাসে দেড় হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া। বারোশো টাকা চিকিৎসা সেবার জন্য ভাতা। ৬০০০ টাকা উৎসব ভাতা। হুজুররা ১৬ তম গ্রেডে ৯৮০০ টাকা করে পাবেন। সাথে পনেরশ টাকা বাড়ি ভাড়া। বারোশো টাকা চিকিৎ ভাতা। পহেলা বৈশাখের জন্য দুই হাজার টাকা। বিভিন্ন উৎসব বাঁচার জন্য চার হাজার টাকা।
বিশেষ করে যেসব মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো যদি সরকারি হয়ে থাকে তাহলে তাকে বলা হয় ইবতেদায়ী মাদ্রাসা। এই তোদের এই মাদ্রাসার পেছনে দাখিল ছাত্রদেরকেও বলা হয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশের ১০ থেকে ১২০০০ মাদ্রাসা রয়েছে। এবং সেই মাদ্রাসার মধ্যে আগে চার জন শিক্ষক সরকারী ছিল। বর্তমানে তাড়াতাড়ি এসে সাতজনে। প্রত্যেকজন মাসে ২৩ হাজার টাকা করে ভাতা পেত। বর্তমানে তারা কেউ ২৮ হাজার কেউ 32 হাজার অথবা কেউ বা ৩৫ হাজার টাকা করে বেতন পায়। আর প্রধান শিক্ষকগণ বর্তমানে বেতন পায় ৪৫ হাজার টাকা। সহকারী শিক্ষক বেতন পাই ৪২ হাজার।
তবে অবশেষে যে সকল শিক্ষার্থী থাকে। তারা যে বেতন পায় তাকে বলা হয় এমপি ভূক্ত। আর তাই আমরা জানি যে মূলত আপনারা যারা মাদ্রাসায় চাকরি করেন বা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাকরি করেন তারা অনেকে জানেন যে তোমাদের সেই চাকরি করে বেতন খুবই স্বল্প হয়। আর তাই আমরা সবাই চেষ্টা করে যেন আমাদের সরকার হয়ে যায়। বর্তমান সরকার সেগুলো করার চেষ্টা করতেছে। আশা করা যায় সামনে সেগুলোকে তিনি কার্যক্রমণ করতে পারবেন।
তবে 2013 সালে বেতন দেওয়া হতো মাত্র ১ হাজার ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। বর্তমান ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা করে বেতন দেওয়া হয়। এতো অনেকের চালাতে নাকি অনেক সমস্যা হয়। তাই সরকার থেকে তাতের বেতন প্রতি বছর তাদের জন্য ভাতা বৃদ্ধি করা হয়। বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ এর শিক্ষক দের তাদের কোন সমস্যা না হয়।
লেখকের মন্তব্য
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সর্বশেষ সংবাদ যা আমি আপনাদের জানার চেষ্টা করেছি। আমাদের বিভিন্ন ভুল ত্রুটি হতে পারে। তবে আপনারা তার ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন কারণ এত বড় একটা কন্ঠে লিখতে খুব সমস্যা হয়ে থাকে নানা কারণে ভুল হয়ে থাকতে পারে। আপনারা দৃষ্টিতে দেখবেন। আশা করে রক্ত পোস্টে আপনাদের ভালো লেগেছে।
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি উত্তর পোস্টে আপনি মনোযোগ সহকারে পরেছেন। পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। আপনি যেটা খুজতেছিলেন সেটা যদি পেয়ে থাকেন তাহলে একটা কমেন্ট করে আমাদের উচিত করবেন। আর যদি আপনার মনে হয় যে আপনি যা খুঁজতেছেন তা পান নাই তাহলে আপনার উনাদের মেসেজ করতে পারেন তাহলে আমরা সেটি সংশোধন করার চেষ্টা করব। আর একটা শেয়ার দিয়ে আমাদের পাশে থাকবেন এবং আপনার বন্ধুদের দেখার জন্য সুযোগ করে দিবেন।
শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url