শীতে ত্বকের যত্ন - ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

 উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনি শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিবেন। ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। শীতে ঠোঁট ফাটার কারণ এবং ঠোঁট স্বাভাবিক ও গোলাপি রাখতে যা করনিয়। এবং এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের তত্ব যানতে পারবেন।

শীতকালে-ঠোঁটের-যত্ন-ঘরোয়া-উপায়ে-ফর্সা-হওয়ার-েউপায়
আপনার ঠোঁট ফাটা ও শীতকালে অতিরিক্ত শুষ্ক হওয়া থেকেও রক্ষা করতে পারবেন। সারা দিন পানি পান করতে ভুলবেন না।

ভূমিকা

হেমন্তর দিন প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে। ধীরে ধীরে নামছে শীত। ঢাকা শহরের বাইরেও ইতিমধ্যেই শিত এসে গেছে। তাই এখন থেকে শুধু জেঁগে বসার অপেক্ষা। শীত এলেই আমাদের শরীর যেনও একটু একটু করে আস্তে আস্তে কেমন কেমন যানি করে ওঠে। শীতের মধ্যে ত্বক যেন আজান্মের মধ্যেই শত্রুতা শুরু করে থাকে। 

কিন্তু একটি অব্ভত ব্যাপার হলো যে, এই শীতের মধ্যে খাওয়া হয় মজার মজার সব পিঠাপুলি যা বাঙ্গালির অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার। আর এগুলো খেতে খেতেই বাধে যত অসুবিধা ও বিপত্তি। শরিল সবসময় ঝিমঝিম ও চিড়চিড় করে ওঠে ঠোঁট গুলো।

ঠোঁট ফাটার কারণ

কিছু কিছু কারণে ঠোঁটের চামড়া ফাটতে শুরু করতে পারে। তাই আমরা বারবার জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট ভেজানোর অভ্যাস করি ঠোঁট ফেটে যাওয়া কিংবা কালো হয়ে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ। এছাড়াও পুষ্টিহীনতা ও পানিশূন্যতা অতবা সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি এবং থাইরয়েড নামক সমস্যা ইত্যাদি কারণের ফলেও ঠোঁটের চামড়া ফেটে গিয়ে থাকে। 
ঠোঁট ফাটার অন্যতম আরেকটি কারণ আচে। তা হলো নিম্নমানের ঠোঁট যা প্রসাধনী নামে ব্যবহার করা হয়। যেগুলো ঠোঁটকে শুষ্ক রাখে এবং রুক্ষ করে তোলে। অনেক সময় দেখাযায় ঠোঁটে লিপস্টিক, লিপবাম, পেট্রোলিয়াম জেলি লাগানোর কারনে অনেকের এলার্জির কারনে চুলকানি শুরু হতে পারে। যা থেকে আনেকের ঠোঁট ফাটা শুরু হয়ে থাকে।

শীতকালে ত্বকের যত্ন

শীতকাল মানেই প্রকৃতির রুক্ষতা এবং শুষ্কতার ছোঁয়া। তবে শীতের এই রকম আগমনে প্রকৃতির কোন সীমাবদ্ধ থাকতে পারে না। এবং তা ছড়িয়ে পড়ে আমাদের মাঝে। এবং শীতের বাতাস বা আবহাওয়া কিছুটা বইতে শুরু করার কারনে তা ঠোঁটের কোমলতা নিষ্প্রাণ করে দেয় সবসময় সবার আগে। 
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
আর তাই আমরা শীতে চাই ঠোঁটের বাড়তি যত্নআত্তি করার যাতে আমাদের ঠোট শীতের মধ্যেও স্বাভাবিক থাকে। ফাটা ঠোঁট যেমন কোন সময় হাসি ফুটে উঠে না। ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়! শীত কালের শুরু থেকেই যত্নআত্তি নেওয়াটা শীতের পুরোটা সময় জুড়ে রাখতে পারে ঠোঁটের কোণে মিষ্টি হাসি।

শীতের হাত থেকে ঠোঁট বাঁচাবেন কীভাবে

আমরা আমাদের ঠোঁটের সুরক্ষায় ঘরোয়া যত্ন আত্তি এবং এর ফলে অনেক উপকার বয়ে আনবে। তাই আজকে ঘরোয়া উপায়ে নিজের ঠোঁটের জন্য কিচু ক্রিম বানিয়ে নিতে পারেন। তবে এসব ক্রিম বা প্যাক ব্যবহারের ফলে ঠোঁট সতেজ ও সুন্দর করতে পারে। প্রতি সপ্তাহে এক দিন করে এক চা চামচ করে মধুে এবং চিনি মিশিয়ে তা ঠোঁটে লাগিয়ে দেওয়ার পরে ১৫ মিনিট রেখে দিন। 

তারপর ভেজা কাপড় অথবা নেকরা দিয়ে আস্তে আস্তে বা ধীরে ধীরে ঘষে তুলে ফেলতে হবে। এতে করে ঠোঁটের মরা চামড়া গুলো দূর হবে। এবং ঠোঁট কোমল ও মসৃণ হয়ে যাবে। মরা চামড়া যা দূর করতে ১/২ চা চামচ লেবুর রস এবং কিছুটা পরিমান চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে দুই অথবা তিন মিনিট মাখুন। এরপর তা একটা ভেজা নেকড়া বা কাপড় দিয়ে আলতো করে ঘষে ধুয়ে নিতে হবে। 
আরো পড়ুনঃ কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই স্ক্রাব ব্যবহার করলে ঠোঁট কোমল এবং উজ্জ্বল থাকবে। ঠোঁট যদি বেশি শুকে যায়, তহলে এক চা চামচ অলিভ অয়েল এর মাধ্যমে সামান্য পেট্রোলিয়াম জেলি মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান। এবার ঠোঁট আর্দ্র ও মসৃন থাকবে।

পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন

ঠোঁটের আর্দ্রতা যুক্ত লিপবাম এবং কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে শীতকালে। তবে ঠোঁট ফাটলেই কেবল পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করবেন ঠিক তা না, ব্যাপারটা সেই রকম কিছুই না। আমাদের ঠোঁট ফেটে যাওয়ার আগেই তা ব্রাবহার করতে হব। তবে পরে নয়, বরং আগে থেকেই এটির ব্যবহার করা শুরু করতে হবে। তাহলে এর ফলে আর ঠোঁট ফাটার ভয় থাকবে না।

অলিভ অয়েল ও চিনি

এক চা চামচ চিনি, এক চা চামচ অলিভ অয়েল, আধা চা চামচ বেসন মিশিয়ে তা দ্বারা পেস্ট তৈরি করে নিন। পেস্টটি ঠোঁটে মেখে নিয়ে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তারপর ভেজা হাতে তা ম্যাসাজ করে ক্রিম বা প্যাক উঠিয়ে ফেলুন। এতে করে মরা কোষ উঠে যাওয়ার পরে ঠোঁটের কোমলতা বজায় থাকবে।

ঠোঁট দিয়ে জিব ভেজাবেন না

আমাদের প্রায় সবারই শুকনো ঠোঁট জিহ্ববা দিয়ে ভেজানোর অভ্যাস আছে। এতে করে ঠোঁট শুকিয়ে গেলে জিহ্ববা দিয়ে কখনই ঠোঁট ভেজানো যাবে না। একেবারেই তা কোন সময় করা যাবে না। শুকনা ঠোঁট ভেজা রাখতে সঙ্গে ক্রিম অথবা লিপবাম রাখতে পারেন তা আপনার কারনে অনেক উপকার হবে। এটির ফলে ঠোঁটকে সূর্যের তাপ থেকেও রক্ষা করে থাকে।

ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করুন

ঘরোয়া উপায়ে বিভিন্ন ধরণের ক্রিম অথবা প্যাক বানানো যায় বাড়িতেই। এসব ক্রিম আপনিও তৈরি করতে পারবেন। সেসব ক্রিম বা প্যাক ব্যবহার করলে ঠোঁটকে  তরতাজা  রাখা সম্ভব।

কয়েকটি ক্রিম বা প্যাকঃ
প্রতি সপ্তাহে এক দিন করে সমপরিমাণ মধু ও পেট্রোলিয়াম জেলি মিশিয়ে প্রথমে নেকরা কাপড় দিয়ে ঠোট ধোয়ার পরে ঠোঁটে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপর পরিষ্কার বা ভালো তুলা দিয়ে আস্তে আস্তে তুলে ফেলতে হবে। এতে ঠোঁট কোমল ও মসৃণ থাকবে।
আরো পড়ুনঃ স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
  • ঠোঁটকে মোলায়েম রাখতে তিলের তেল ব্যবহার করার ফলে উপকার পাবেন।
  • সমপরিমাণ বা গ্লিসারিন এবং অলিভ অয়েল এক সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালেও তা ময়েশ্চা’রাইজারের কাজ করে।
  • যাদের অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার প্রবণতা আছে, ঠিক তাঁরা চালের গুঁড়ার সাথে অল্প পরিমানের পানি মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মিশ্রণ করে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। এর ফলে ঠোঁটের মরা চামড়াগুলো সহজেই উঠে যায়।

চালের গুঁড়া ও মধু

মধু এক চা চামচ, এক চা চামচ আতব চালের গুঁড়া, এক চিমটি হলুদের গুঁড়া, মসুর ডাল বাটা এক চা চামচ এবং কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠোঁটে লাগিয়ে পাঁচ থেকে সাত মিনিট রেখে ভেজা হাতে ম্যাসাজ করতে হবে। যাতে করে সার্কেলে এবং এন্টি সার্কেলভাবে দুই মিনিট ম্যাসাজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 
ভেজা থাকতেই লিপজেল বেশি পরিমাণে লাগিয়ে দুই মিনিট পর আবার ম্যাসাজ করে মুছে ফেলুন। নরম থাকবে ঠোঁট গুলো।

ঠোঁট স্বাভাবিক ও গোলাপি রাখতে যা করনিয়

গোলাপ ফুলের পাপড়ি বেটে তা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন, এতে ঠোঁটের গোলাপি ভাব ফুটে উঠবে।
গোলাপ-ফুলের-পাপড়ি
কাঁচা দুধ তুলায় ভিজিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে ঘষুন। এতে ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।

ভ্যাসলিন

শীতের শুরুতে অনেকের ঠোঁট ফাটার পাশাপাশি ঠোঁটের চামড়া ওঠা শুরু করে কিংবা রুক্ষতার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এটি মূলত তাদের ক্ষেত্রেই বেশি চোখে পড়ে, যাদের ত্বক তুলনামূলক বেশি রুক্ষন। এর ফলে ঠোঁটের যত্নআত্তিতে আপনি অনায়াসেই যুক্ত করতে পারেন ক্রিম অথবা ভ্যাসলিন। এটি যেমন লম্বা সময় পর্যন্ত আপনার ঠোঁটে স্থায়ী বা বেমিক্খন সময় থাকে, তেমনি ঠোঁটের গোলাপি আভাস ফিরিয়ে আনতেও সহায়তা করে থাকে।

গ্লিসারিন

অনেকেই মনে করে থাকেন, গ্লিসারিন কেবল শুধু মাত্র হাত-পায়ে কিংবা মুখে ব্যবহার করা যায়। তবে কিন্তু প্রকৃত অর্থে ঠোঁটের যত্নে নানা প্রসাধনীর ভিড়ে গ্লিসারিন অন্যতম। এতে ঠোঁটের ডেড সেল বেশি চোখে পড়ে থাকে কিংবা যাদের ঠোঁট তুলনামূলক বেশি ফাটে। শুধু তারাই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ মুহুত্বে ঠোঁটে গ্লিসারিন এবং সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে থাকে। 
এতে করে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে ধুয়ে নিয়ে তাতে লিপজেল অথবা ভ্যাসলিন ব্যবহার করে নিতে পারবেন। এতে করে লম্বা সময় পর্যন্ত আপনি আপনার ঠোঁটকে মোলায়েমে এবং কোমল রাখতে পারবেন। তাই এই সময় নিজের ঠোঁটের বিশেষ করে যত্ন নেয়া উচিত।

ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

শীতকালে ঠোঁটের যত্ন ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় কয়েকটি উপাদান রয়েছে। যা নিয়মিত ব্যবহারের ফলে শীত আসার আগেই ফাটা ঠোঁট মোলায়েম হয়ে যেতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কি কি উপাদানের ফলে আপনি আপনার  ঠোঁট নরম রাখতে পারবেন।

১. মধুঃ প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে তা হলো মধু। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মধুর পাতলা মিশ্রণ ঠোঁটে মেখে নিতে হবে। এবং তা কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ফাটা ঠোঁট মসৃণ হবে খুব সহজেই।

২. নারকেল তেলঃ নারকেল তেলের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড ঠোঁটকে নরম রাখে। বার বার লিপ বাম না মেখে একফোঁটা নারকেল তেল মাখলেই সারা দিন ঠোঁট মসৃন থাকবে।
৩. অ্যালোভেরাঃ মাথার চুল থেকে ত্বক, শীতকালে ঠোঁটের যত্ন, সবকিছুর খেয়াল রাখে অ্যালোভেরা। ঠোঁটের ফাটা কমাতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা। গাছের পাতা থেকে শাঁস বের করে বা দোকান থেকে ভাল মানের জেল বা ক্রিম কিনে প্রতি দিন ঠোঁটে মাখতে পারেন।

৪. শসাঃ শসার মধ্যে পানির পরিমাণ অনেকটাই বেশি থাকে। তাই ঠোঁটে শসার রস মাখলে ত্বকে পানির ঘাটতি পূরণ করে। এছাড়া শসার কিছু টুকরো কেটে চোখে দেওয়ার মতো ঠোঁটেও ব্যাবহার করতে পারেন। ফাটা ঠোঁট ও শরিল সারিয়ে তোলার পাশাপাশি ঠোঁটের কালচে দাগও দূর করবে থাকে।

৫. গ্রিন টিঃ সারা দিনে অনেক বার গ্রিন টি খেতে পারেন। তবে টি ব্যাগগুলোকে ফেলে না দিয়ে ফাটা ঠোঁটের যত্নে ব্যবহার করেন। এতে অনেটা উপকৃত হবেন।

যে যে দিকে খেয়াল রাখতে হবে

  • ঠোঁট শুকিয়ে গেলে জিহ্ববা দিয়ে ছোঁয়াবেন না। এতে ঠোঁট আরও বেশি শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • ঠোঁট শুষ্ক হয়ে গেলে তার ভালোভাবে যত্ন নিন, নাহলে ইনফেকশান হতে পারে।
  • নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করে মৃত কোষ সরিয়ে ফেলুন। এতে করে ঠোঁট বেশি ভালো থাকবে।
  • সঠিক লিপবাম বা ক্রিম ব্যবহার করুন। যে লিপবাম বা ক্রিমে কর্পূর, ইউক্যালিপ’টাসের মতো উপকরণ আছে, এমন লিপবাম ব্যবহার করা যাবে না।
  • ঠোঁটে পেট্রলিয়াম জেলি লাগাতে পারেন।
  • ঠোঁট ময়শ্চারাইজ ব্যবহার করুন নিয়মিত।
  • ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন।

শেষ কথা

অবশ্যই ময়েশ্চারাইজযুক্ত লিপস্টিক ব্যবহার করবেন। এবং রাতে ঘুমানোর আগে লিপজেল লাগানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন। বেশি শীত পড়ার আগে এখন থেকেই ঠোঁটের যত্ন নিলে ঠোঁটের ক্ষতি কম হবে অপনার। বাজারে শীতকালীন সবজি ও ফলমূল পাওয়া যাচ্ছে। এসব সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। শীতে প্রয়োজনের তুলনায় পানি কম খাওয়ার কারণে শরীর শুষ্ক হয়। তাই নিয়মিত পানি পান করুন।

প্রিয় পাঠক, উক্ত পোস্ট আপনার ভালো লেগে থাকলে একটি কমেন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার মতামত যানাবেন। আর একটি শেয়ার দিয়ে সকলকে জানার সুযোগ করে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url