কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪। সহজ কিস্তিতে লোন নিন

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতিঃ আসসালামু আলাইকুম আশা করছি সকলেই ভালো আছেন, আপনি আজকের এই উক্ত পোস্ট দ্বারা আপনারা জানতে পারবেন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে এবং সহজ কিস্তিতে লোন নিন আপনি সেটা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই সকল কিছু জানতে আমাদের উক্ত করতে বিস্তারিত করতে থাকুন আশা করি সকল কিছু জানতে পারবেন।
কর্মসংস্থান-ব্যাংক-লোন-পদ্ধতি-২০২৪-সহজ-কিস্তিতে-লোন
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি, সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার উপায়, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম, কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন, কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখা সমূহ তাছাড়া আরো জানতে পারবেন কর্মসংস্থান ব্যাংকের ফোন নাম্বার এবং হট লাইন নাম্বার সমূহ।

আপনারা যারা যারা কর্মস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুক, আমাদের এই পোস্ট আপনাদের জন্য খুবই কার্যকরী একটি পোস্ট হতে পারে। কারণ কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য ও পোস্টের মাধ্যমে আপনারা পেয়ে যাবেন। তবে আপনি যদি সম্পূর্ণ তথ্য জানতে চান তাহলে আপনাকে পুরো পোস্ট করতে হবে। সম্পূর্ণ তথ্য না জেনে লোন নেওয়া যেহেতু ঠিক হবে না সেজন্য আপনার জন্য উচিত হবে সম্পূর্ন পোস্ট ভালোভাবে পড়ুন? আর তাই চলেন শুরু করা যাক লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য-
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

সহজ কিস্তিতে লোন নিন

আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে বিশেষ করে যারা শিক্ষিত তাদের মধ্য থেকে বেকার যুবক বেশি, যুবতীর সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। তবে তারা শিক্ষিত হওয়া চর্চার বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম করে থাকে যার বিভিন্ন ধরনের কাজ কাম করে থাকে এবং তাদের জন্য উচিত হলো সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়া। যাতে করে তারা এটি দিয়ে কিছু করতে পারে, খুব তাড়াতাড়ি সেটা পরিশোধ করতে পারে, ধীরে ধীরে তারা এটি পরিশোধ করতে পারে। 

সাহায্য করার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সবচাইতে সহজ পদ্ধতি। এ পদ্ধতি অবলম্বন করে কেউ যদি ব্যাংকে গেল অন্যায় তাহলে তাকে খুব কম টাকা সুদ দিতে হবে, এবং তাকে অল্প অল্প টাকা করে মাসে মাসে শোধ করতে হবে। ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এটি অন্য তম একটি মাধ্যম।
বেকার যুবক বা সমাজে বাস করে থাকে তারা খুব সহজে মেনে নিতে পারে যে, বাস্তবতা ঠিক কতটা কঠিন। তাই তারা সবসময় চায় যে খুব সহজ শর্তের বিনিময়ে যেন তারা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি দিয়ে কিভাবে আপনি খুব সহজ কিস্তিতে লোন পাবেন। খুব কম পরিমানে সুদের হাড়ে আপনি লোন নিতে পারবেন। আর এ লোনের টাকাগুলো আপনি প্রতি মাসে মাসিক কিস্তি হিসেবে দিতে পারবেন। এর ফলে দেখা যাবে যে এক সময় এ সমাজ থেকে বেকার শিক্ষকের যুবক যুবতীর সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে।

সেক্ষেত্রে আপনি যদি কর্মস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি, সহজ কিস্তিতে লোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন অথবা আপনি শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতী হয়ে থাকে তাহলে আপনি উক্ত পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এটি আপনার জীবনকে পরিবর্তন করে দিতে সক্ষম হবে। আর তাই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন যদি পেয়ে যান তাহলে আপনি আপনার জীবনকে নতুন ভাবে শুরু করতে পারবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন উত্তোলন করার উপায়

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন উত্তোলন করার জন্য বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। আর সেগুলোর নিচে আমরা তুলে ধরেছি আর তাই উক্ত পোস্ট যদি আপনি পড়তে পারেন তাহলে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি গুলো আপনি সম্পূর্ণ জানতে পারবেন। তাই সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন?

আপনারা যারা প্রত্যেকটি ব্যাংকের অথবা প্রতিষ্ঠান থেকে লোন প্রদান করে থাকেন। তাদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত রয়েছে, যা তারা যোগ্যতা অনুসারে গ্রাহকদের দিয়ে থাকে। তাই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর ক্ষেত্রে আপনি কি যোগ্যতা বা কি যোগ্যতার উপর লোন নিতে চাচ্ছেন সেগুলো সম্পর্কে আপনাকে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করতে হবে।
  • আবেদন তারিখ অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • যে ব্যক্তি আবেদন করবে সে ব্যক্তির বয়স অবশ্য ১৮ থেকে ৪৫ বছরের ভিতরে হতে হবে।
  • আসলে যে খাঁচা থেকে টাকা উত্তোলন করতে চায় তাকে অবশ্যই সে শাখার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • সে এর আগে সরকারি বা বেসরকারি অন্য কোন প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া গেলে সেটি তা প্রমাণ পাওয়া গেলে তা হবে না।
  • এবং গ্রহণকারীর জন্য একজন জামিনদান থাকতে হবে।
  • সরকারি প্রতিষ্ঠান অথবা সহকারি অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ঋণের কৃতজ্ঞ হিসেবে তা প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
  • আবেদনকারী অথবা লোন গ্রাহক কারীকে অবশ্যই বেকার হতে হবে।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক থেকে আবেদনকারীকে অবশ্যই পঞ্চম শ্রেণি বা (ফাইভ পাস) পর্যন্ত পড়াশোনা থাকতে হবে।
সুতরাং কেউ যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ এর অন্তর্ভুক্ত হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে উপরের সকল বিষয় সম্পর্কে জানার পরে সেগুলোর উপর আপনাকে অবগত থাকতে হবে। অর্থাৎ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতিতে লোন দ্বারা লোন নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই উক্ত পোস্টের যেগুলো যোগ্যতা উপরে বলা হয়েছে এগুলো যোগ্যতা থাকতে হবে এবং সেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতী তাড়া তাদের বেকারত্ব দূর করতে পারবেন। এবং তারা কর্মসংস্থান প্রতিষ্ঠিতাকে এবং ব্যাংকের মাধ্যমে সেগুলো ব্যাংক থেকে সকল দক্ষতা স্বীকার করে যোগ্যতা বেকারত্ব জামিনদারী যাবে সকল প্রকার ভাবে সল্প সুদের ঋণ প্রদান করে থাকে।
কর্মসংস্থান-ব্যাংক-লোন-পদ্ধতি
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে সম্পন্ন জানার পরে একদিন না বা রেখেছে বা আপনার উচিত হলো কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোনের খাত সম্পর্কে আগে জানা। কর্মসংস্থান ব্যাংক কোন কোন খাতে আপনাকে লোন দিতে পারবে সে সকল সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাত সমূহ
  • মৎস্য অধিদপ্তর সম্পদ লোন।
  • ক্ষুদ্র কুঠির শিল্প দিক থেকে লোন।
  • প্রাণিসম্পদ দিক থেকে লোন।
  • বাণিজ্যিক খাতে লোন।
  • সেবা খাত সমুহে লোন।
  • যানবাহন বা পরিবহন খাতে লোন।
  • শিল্প প্রকল্প খতে লোন।
  • শিল্প কারখানা খাতে লোন।
যেগুলো কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে দেওয়া হয়েছে সেগুলো আমরা উপরোক্তভাবে হিসেবে আপনার কে জানানোর চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশের লাভারের হিসেবে আপনি এখনো সম্পর্কে আপনি যে কোন সময়ের লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক রেংক পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

কর্মসংস্থান ব্যাংক হতে ঋণ পেতে হলে যে সকল কাগজপত্র আপনার প্রয়োজন হবে বা কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আপনি ঋণ নিতে গেলে যেগুলো কাগজপত্র আপনার সব সময় থাকবে সেগুলো আপনাকে সব সময় জোগাড় করতে হবে। আর সেগুলো হল-
  • আবেদনকারের পরিচয় পত্র বা জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে।
  • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি আপনাকে দিতে হবে।
  • প্রশিক্ষণে সম্পন্ন করার পর সনদপত্র বা প্রমাণপত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠান থেকে তার ফটোকপি আপনাকে জমা দিতে হবে।
  • যে ব্যক্তি আপনার জন্য জামিন দ্বারা হবে তার জামিনদারের জাতীয় পরিচয় পত্র ফটো কবে দিতে হবে।
  • আর যে ব্যক্তি জামিনদার হবে তার পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি দিতে হবে।
  • আবেদনকারী বা জামিন্দার স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণপত্রের কাগজ চেয়ারম্যানের প্রতিপক্ষ বা সিটি কর্পোরেশন থেকে নিতে হবে। এবং সেটি সিল ও স্বাক্ষর সহকারে জমা দিতে হবে।

কি কি ধাপ অনুসরণ করলে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পূর্ণ হবে

প্রথম ধাপে_
প্রথমে আপনি যত লোন নিতে চান তাহলে আবেদনকারীর জন্য উপরে যেগুলো নিয়ম কারণ বলা হয়েছে সেগুলো কাগজপত্র আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপে_
আবেদনকারিকে অবশ্যই নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

তৃতীয় ধাপে_
আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে আবেদনের পত্র দেখেন পত্রের কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় যে কোন শাখা আপনি লোন উত্তোলন করতে পারবেন। সেই শাখার অবশ্যই আপনাকে স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।

চতুর্থ ধাপে_
আবেদন করার পর আবেদনকারীকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে ঋণ প্রদান করা হবে। অর্থাৎ উপলক্ষে যেগুলো কাগজপত্র সম্পর্কে সঠিকভাবে দেওয়া হয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে জমা দিতে পারলে আপনাকে ৪৫ দিনের মধ্যে ঋণ দেওয়া হবে। আর যদি কোন কারণবশত আপনি টাকাটা নেওয়ার মতো যোগ্যতা অর্জন না করতে পারেন আপনি যদি অযোগ্য হন তাহলে আপনার কাছ তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

এই ধাপগুলো আপনাকে মেনে তা অনুসরণ করে আপনাকে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে হবে। সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি লোন দেওয়া হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম

আমরা আশা করে যে এতক্ষণ ধরে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে আপনাকে অবগত রাখতে পেরেছি। এবং তার সাথে আরো জানতে পেরেছেন যে, কিভাবে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন উত্তলোন করবেন। করার জন্য আপনাকে যেহেতু লোন আবেদনকারীর পত্র এবং প্রয়োজনে আর কিছু কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দেখতে হবে নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের যেকোন একটা শাখা থেকে আপনি ফরেন উত্তোলন করতে পারবেন।

তাছাড়া আপনারা চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমে ফরমনির্দিষ্ট ভাবে ওয়েবসাইট থেকে নিতে পারবেন। আপনি চাইলে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এটি ডাউনলোড করার জন্য এই লিংকটাতে ক্লিক করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন

কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে কিভাবে আপনি অনলাইনে মাধ্যমে কিভাবে লোন নিতে পারবেন সে বিষয়ে আপনি google এ সার্চ করেছেন। তাই আপনাকে কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু জানাচ্ছি। তাছাড়া উপরে যে সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এগুলো গ্রাহকেরা করি আশা করা যায় যে বিষয়গুলো আপনার কাছে অনেক ভালো লাগবে। 

কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন কোন ধরনের আবেদন সিস্টেম নাই। আপনি যদি কর্মসংস্থান থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যাংকে গিয়ে সকল কিছু কথা বলতে হবে। কারণ এটি এমন একটি ব্যাংক, যে ব্যাংকে অনলাইনে কোন কার্যক্রম কিভাবে হয় না। তারা সব সময় নিকটস্থ মানুষদের কাছে লোন দিয়ে থাকে। তাই আপনি যদি লোন নিতে চান তাহলে তাদের ব্যাংকে যোগাযোগ করুন।
তাই রাতে কথা ভাবে আমাদের পরামর্শ হলো, যারা যারা ধর্মসংস্থান নামক কিছু ব্যাংকে লোন নিতে আবেদন করতে যাচ্ছেন তারা আমাদের উক্ত ফটো অনলাইনে মাধ্যমিক পেয়ে যাবেন। আপনারা আবেদন করতে পারবেন এবং সরাসরি নিকটস্থ কোন ব্যাংকে গিয়ে আপনি স্থায়ী বাসিন্দা হলে আবেদন করতে পারবেন। কারণ তার সাথে আপনি যোগাযোগ করতে পারবেন যে সম্পন্ন লোন নিতে হলে আপনাকে কি কি কাজ করতে হবে। 

তবে আপনাদের সুবিধার জন্য একটু করতে পারি যে আমরা অনলাইনে মাধ্যমে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত তথ্য জানাবো। মানুষের সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই লোন নিতে হলে আমাদের উক্ত লিঙ্ক টিতে ক্লিক করে আমাদের উক্ত তথ্য থেকে আইডিয়া নিয়ে অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন। করতে পারবেন কিছু আইডিয়া ভাবে অভিজ্ঞতা নিয়ে আপনি সেগুলো পেয়ে যাবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার

আপনাদের মধ্যে যারা সহজ নিতে যাচ্ছেন মন খুজছেন বা কিভাবে আপনি লোন পাবেন তাদের জন্য একটা বিশাল সুখবর হলো আপনি সবচাইতে ভালো নিয়মে আপনি খুব অল্প টাকায় লোন নিতে পারবেন। অল্প শুধু আপনি এদের কাছ থেকে একটি ব্যাংকের মাধ্যমে লোন নিতে পারবেন। 

তোমার সময় বেশিরভাগ ব্যাংকে ১০% হারে সুদ নিয়ে থাকে তবে ব্যাংকের লোনের হার খুব কম কারণ এখানে আপনার কাছ থেকে শুধু হাত নেয়া হবে ৯% হাড়ে। অল্প কিছু বিভিন্ন হারে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে শাখা গুলোতে জিজ্ঞেস করতে পারে আশা করি ঠিকানা খুব ভালো হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেয়া সম্পর্কে এতক্ষণ ধরে আপনার যেগুলো সম্পর্কে বা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার যেগুলো নিয়ম কারণ ইতিমধ্যে আপনি অবগত হয়েছেন। কিভাবে আপনি জানতে পারবেন যে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি সম্পর্কে জানবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর পরিমাণ

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে যেসব প্রতিষ্ঠান সেগুলো থেকে আপনার কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আপনি সেখান থেকে লোন নিতে পারবেন। ২ বছর পর্যন্ত থাকতে হবে সর্বনিম্ন। ম্যাক্সিমাম পাঁচ বছর হলে চলবে যথেষ্ট পরিমাণ হওয়া দরকার।

কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ

কর্মসংস্থান ব্যাংকে আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রফলের মাধ্যমে পরিশোধ করে থাকি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জেনেছি সেগুলো সম্পর্কে আমরা অবগত থাকি। এবং আমরা বাংলাদেশের যে কোন থানা থেকে জয়পুর জেলা থেকে আমরা সেগুলো লোক হতে পারি। 

তাই আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন শাখা সমূহের মাধ্যমে সে করে বিস্তারিত সম্পর্কে জানাবো। সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে জানা গেছে যে বাংলাদেশের প্রায় ৩৫টি অঞ্চলে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের মাধ্যমে দেওয়া যাবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক যোগাযোগ মাধ্যম

আপনি চাইলে কর্মসংস্থান ব্যাংকের যেগুলো কর্মকর্তা কর্ম প্রধান রয়েছে তাতের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক ভবন, (প্রদান কর্মকর্তা কার্যালয় ভবন)।

ইমেইল- pro@kb.gov.bd

জনসংযোগ কর্মকর্তা- 01719960769

ওয়েবসাইট- kb.gov.bd

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর


কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দিয়ে থাকেন?
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে একজনকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা লোন দিয়ে থাকে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ কত বছর মেয়েদের লোন প্রদান করে থাকে?
কর্মসংস্থান ব্যাংক এর কাছে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর মেয়াদী লোন দেয়। প্রদান করার ক্ষেত্রে তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা পরিবর্তন করে থাকে। লন হিসাবে কি সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তারা করবে প্রেম করার উপর নির্ভর করেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ কত পার্সেন্ট পর্যন্ত সুধ লোন প্রদান করে থাকে?
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ ৯% হারে সুদ লোন প্রদান করে থাকে।

কর্মসংস্থান ব্যাংকে কি সবাই লোন আবেদন করতে পারে?
কর্মসংস্থান ব্যাংক সবাই আবেদন করতে পারবে না। শুধুমাত্র যারা শিক্ষক বা বেকার ছাত্রছাত্রী রয়েছে তারাই আবেদন করতে পারবে।

শেষ কথা_

যারা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। উপরে তো পোস্টের মাধ্যমে আপনার কাছে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কে যথেষ্ট প্রমাণাদি দেওয়া হয়েছে। এবং তার সাথে যথেষ্ট পরিমাণ অবগত করা হয়েছে তা ছাড়া আপনার কাছে আরো সকল তথ্য জানানো হয়েছে। সকল সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই সকল এখান থেকে এর অবশ্য আপনাকে সরাসরি তাদের ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। সরাসরি আপনাকে যোগাযোগ করলে এটি সব সময় ভালো হবে।

তবে আমাদের এই পোস্ট থেকে যদি আপনি কোন ভুল তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে আমাদের উত্তর কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করব। এরপরও যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url