রোযার ক্যালেন্ডার - রোজার সময়সূচি ২০২৪ - Ramadan Calendar 2024

 প্রিয় পাঠক, আশা তরি আজকে আপনি আজকে রোযার ক্যালেন্ডার/Ramadan Calendar সম্পর্ক জানতে চাচ্ছেন। চলুন আজকে আপনাকে রোযার কালেনবডার ও সময়সূচি সম্পর্ক জানাব তবে তার সাথে রমজান মাসের কিছু হাদিস ও মাসআলাও জানাব।

রোযার-ক্যালেন্ডার-২০২৪-রোজার-সময়সূচি-২০২৪-Ramadan-Calendar-2024
আশা করি উক্ত পোষ্ট আপনি ধর্য সহকারে পরবেন। এতে আপনারও জানা হবে আমাদেরও লেখাটা স্বার্থক হবে।

ভূমিকাঃ রোযা শব্দের আর্থ/বিশ্লেষণ

পবিত্র কুরআন কারিমের আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে সিয়াম বা রোযা শব্দটি এসেছে। রোযা শব্দটি বহুবচন, একবচনে সাওম। এর আভিধানিক অর্থ হল বিরত থাক। অতএব, এক দিক থেকে যদি কোন ব্যক্তি কথা বলে ও খাদ্য তথ্যা পানাহার বন্ধ করে! সেক্ষেত্রে তার আভিধানিক অর্থে তাকে রোজাদার ব্যক্তি বলা হয়। রোজা হলো ফার্সি শব্দ। প্রকৃতপক্ষে রোজা ও সওম বলতে একই বুঝায়। একটি সময় ছিল যখন আমাদের বাংলাদেশেও এবং ভারত উপমহাদেশে ফাসি ভাষার অনেক ব্যবহার ছিলো। 

আর এখন তা পাকিস্তান তথা অন্যান্য রাষ্ট্রে প্রচলিত হয়েছে। তবে বাংলাদেশ অথবা ভারতের উপমহাদেশে এ ভাষা ব্যবহার করা হয় না। অনেকে তো আর ফার্সি শব্দ বোঝে না। ফারসি কাকে বলে এটাও অনেকে জানে না। তবে কিছু কিছু ফারসি ভাষার শব্দ থেকে নেওয়া কিছু অর্থ বা শব্দ বর্তমান বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলে ব্যবহার হয়। যেমন আবহাওয়া চিড়িয়াখানা এসব শব্দ আগে ফারসি ছিলো।

রোযার আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ

রোযার আভিধানিক অর্থ হচ্ছে বিরত থাকা। রোযা শব্দের শরিয়তের পরিভাষিক সাওম বৱা হয় তবে সুবহে সাদিক এর সময় হতে সূর্যাস্ত পাওয়া পর্যন্ত এই রোযার নিয়ত করাকে সকল প্রকার পানাহার এবং নফস এর জিবিকার চাহিদা পূরন করা হতে বিরত থাকার নাম হলো সাওম।

রোযার অস্তিত্ব

যে সকল ব্যক্তি এই সকল কাজটুকু পালন করবেন সেই সকল ব্যক্তির রোযা সম্পূর্ণ হলো। কেউ কেউ বলেন এর দ্বারা সেই ব্যক্তির রোজা র অস্তিত্বটি সম্পূর্ন হলো। মানুষ যেমন তাদের শরির এর পূর্ণ সুস্থ থাকার জন্য নানা বিষয়ে বেশ কিছু পরিহার করেন। ঠিক তেমন রোযারও একটি অস্তিত্ব রয়েছে।

রমযান শব্দের অর্থ

রোযা শব্দটি যেমন আরবি রমজান শব্দের অর্থ ঠিক এমনি আরবি একটি শব্দ। তবে আরবি ভাষায় রমজান শব্দের অর্থ একাধিক হয়ে থাকে। তার মধ্যে সর্বোত্তম অর্থ হচ্ছে- জ্বালিয়ে দেয়া, ঝলসে দেয়া। এ নামগুলো দেওয়া হয়েছে কারণ সর্বপ্রথম যখন রমজান মাস নির্ধারণ করা হচ্ছিল ঠিক সেই সময় প্রচন্ড গরম পড়েছিল। এ গরমের উৎপত্তির কারণে মূলত রমজান রাখা হয়। 

সেই সময় সবকিছু আবহাওয়াকে ভূমি থেকে উত্তীর্ণ করা হচ্ছি। মরুভূমের ধুলাবালু থেকে বিভিন্ন প্রকার আদ্রতা বের হচ্ছিল যার ফলে সে সময় মানুষ তো দূরের কথা উট দুম্বা গুলো যেতে ভয় করত এত তাপ এর আগে কখনো হয়নি বলে ধরা হয় । তাই এর নাম রমজান রাখা হয়েছে। 

রমজান মাসের বিভিন্ন ফজিলত রয়েছে যে ফজিলত সম্পর্কে বলতে গিয়ে ইমাম বাকাবী রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন, রমজান মাসের একমাস রোজা রাখলেও তার জন্য সারা বছরের জিম্মাদার আল্লাহ তায়ালা হয়ে জাবেন। এ প্রসাকেই বলা হয় মরুভূমি তবে উলামায়ে কেরাম বলেন, এই মাস গুলোকেই বলা হয় রমযান।

রোযার ক্যালেন্ডার ২০২৪

রোযা শব্দটি আরবি আর এই রোযারও কিছু সময় রয়েছে। প্রতিটি জিনিসের যেমন কোন জায়গা বা স্থান রয়েছে ঠিক তেমনি রোযার সময় এবং নির্দিষ্ট দিন রয়েছে। তাই আমরা রোযা পালন করি তবে এর সময়সূচি ও নিয়ম দেখে নেওয়া দরকার। যাতে খুব সহজেই আমনা জানতে পারি।

রোজার সময়সূচি ২০২৪

রমযান মাসের চাঁদ দেখার পরেই শুরু করা হয় রোযা। তবে রোযা আদায় করার নিদ্রিষ্ঠ দিন ও সময় রয়েছে। এই সময়সূিচ নাজিৱ কনা হয়েছেন সরকার কত্যৃক। তবে রোযা পালন করা হয় চাঁদ দেখে। চাঁদ দেখার পরে নাজিল করা হয় এই রোযা।

রহমতের ১০ দিন

রমজানতারিখবারসেহরিইফতার
 ১. রমজান১২ মার্চমঙ্গলবার৪:৫১ মিনিট৬:১০ মিনিট
 ২. রমজান১৩ মার্চবুধবার৪:৫০ মিনিট৬:১০ মিনিট
 ৩. রমজান১৪ মার্চবৃহস্পতিবার৪:৪৯ মিনিট৬:১১ মিনিট
 ৪. রমজান১৫ মার্চশুক্রবার৪:৪৮ মিনিট৬:১১ মিনিট
 ৫. রমজান১৬ মার্চশনিবার৪:৪৭ মিনিট৬:১২ মিনিট
 ৬. রমজান১৭ মার্চরবিবার৪:৪৬ মিনিট৬:১২ মিনিট
 ৭. রমজান১৮ মার্চসোমবার৪:৪৫ মিনিট৬:১২ মিনিট
 ৮. রমজান১৯ মার্চমঙ্গলবার৪:৪৪ মিনিট৬:১৩ মিনিট
 ৯. রমজান২০ মার্চবুধবার৪:৪৩ মিনিট৬:১৩ মিনিট
 ১০. রমজান২১ মার্চবৃহস্পতিবার৪:৪২ মিনিট৬:১৩ মিনিট

মাগফেরাতে ১০ দিন

রমজানতারিখবারসেহরিইফতার
 ১১. রমজান২২ মার্চশুক্রবার৪:৪১ মিনিট৬:১৪ মিনিট
১২. রমজান২৩ মার্চশনিবার৪:৪০ মিনিট৬:১৪ মিনিট
 ১৩. রমজান২৪ মার্চরবিবার৪:৩৯ মিনিট৬:১৪ মিনিট
 ১৪. রমজান২৫ মার্চসোমবার৪:৩৮ মিনিট৬:১৫ মিনিট
 ১৫. রমজান২৬ মার্চমঙ্গলবার৪:৩৬ মিনিট৬:১৫ মিনিট
 ১৬. রমজান২৭ মার্চবুধবার৪:৩৫ মিনিট৬:১৬ মিনিট
 ১৭. রমজান২৮ মার্চবৃহস্পতিবার৪:৩৪ মিনিট৬:১৬ মিনিট
 ১৮. রমজান২৯ মার্চশুক্রবার৪:৩৩ মিনিট৬:১৭ মিনিট
 ১৯. রমজান৩০ মার্চশনিবার৪:৩১ মিনিট৬:১৭ মিনিট
 ২০. রমজান৩১ মার্চরবিবার৪:৩০ মিনিট৬:১৮ মিনিট

নাজাতের ১০ দিন

রমজানতারিখবারসেহরিইফতার
২১. রমজান০১ এপ্রিলসোমবার৪:২৯ মিনিট৬:১৮ মিনিট
২২. রমজান০২ এপ্রিলমঙ্গলবার৪:২৮ মিনিট৬:১৯ মিনিট
 ২৩. রমজান০৩ এপ্রিলবুধবার৪:২৭ মিনিট৬:১৯ মিনিট
২৪. রমজান০৪ এপ্রিলবৃহস্পতিবার৪:২৬ মিনিট৬:১৯ মিনিট
 ২৫. রমজান০৫ এপ্রিলশুক্রবার৪:২৪ মিনিট৬:২০ মিনিট
২৬. রমজান০৬ এপ্রিলশনিবার৪:২৪ মিনিট৬:২০ মিনিট
২৭. রমজান০৭ এপ্রিলরবিবার৪:২৩ মিনিট৬:২১ মিনিট
২৮. রমজান০৮ এপ্রিলসোমবার৪:২২ মিনিট৬:২১ মিনিট
 ২৯. রমজান০৯ এপ্রিলমঙ্গলবার৪:২১ মিনিট৬:২১ মিনিট
 ৩০. রমজান১০ এপ্রিলবুধবার৪:২০ মিনিট৬:২২ মিনিট

যুগ যুগ ধরে রোযা পালন

বিভিন্ন কিতাব আদি থেকে ইতিহাস ঘাটনে দেখা যায় পৃথিবীতে যতো ধর্ম আছে সে সমস্ত ধর্মেই সিয়াম পালন করা হয়। তবে তাদের নিয়ম গুলো ভিন্ন ধরনের। এমনকি তারা নিজেরাও বলেন যে মুসলমদের সাওন তথা রোজাই সর্বত্তম। ইসলাম শান্তির ধর্ম তারা যানে তবে মানে না। কারণ রাসূল (সাঃ) হতে বর্নিত সেই সকল মানুষ উত্তর যারা তাদের পর্যালোচনা গুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়। 

দুনিয়াতে যত ধর্ম আছে ইসলাম এবং এছাড়াও বিভিন্ন ধর্ম সব ধর্মে রোজা পালন করা হয়। তারা তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে রোজা পালন করেন। একেক ধর্ম একেক নিয়ম রয়েছে। আমরা আমাদের নিয়ম মেনে রোযা পালন করে থাকি। ঠিক তেমনি তারাও তাদের নিয়ম মেনে রোযা পালন করে থাকে। আমাদের কাছে তা খারাপ মনে হলেও তাদের কাছে তাদেরটা ঠিক। আমাদেরটা তাদের কাছে ভুল।

হিন্দু ধর্মের রোযা আদায়

পৃথিবীতে অনেক ধর্ম আছে তারমধ্যে আনুষ্ঠানিক ভাবে কয়েকটি ধাপে যা পালন করে থাকেন। তাদের জন্য নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। তবে তারা সকল ধর্মাবলীদের থেকে আলাদা যেমন তারা কারো থেকে গ্রহণযোগ্য অথবা সার্বজনীন পূর্বক কোন খাদ্য গ্রহণ করে না। সেদিন তারা সকালে ঘুম থেকে উঠে খাবার খায় দুপুরে শুধু পানি খায় এবং সন্ধ্যার সময় বা রাতের দিকে খাবার খান। ঠিক এভাবেই তারা রোজা পালন করেন।

তবে মুসলমানগন ভিন্ন ভাবে রোজা পালন করে থাকেন। যেমন মুসলমানগণ তারা মধ্যরাতে রোজা রাখার উদ্দেশ্যে খাবার খান তবে তারা সারাদিন পানি অথবা কোন কিছুই পান করেন না। সারা মধ্যরাতে খাবার খয়ে একে বারে সন্ধার সময় খাবার খায়।

ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের রোযা পালন

ইহুদিরা মাঝে মধ্যে বিভিন্ন উপলক্ষে সিয়াম পালন করতো। আগে তারা কোন বিপদে পড়লেই রোযা রাখার নিয়ত করতো। বিপদের আশংকা দেখা দিলেই তারা রোযা পালন করতো। তাছাড়া তাদের যখন মনে হতো তখনি রোযা পালন করতো। নবি ইসলাঈলদের প্রতি শ্রদ্ধা হয়ে অথবা মহামারি হলেও তারা রোযা পালন করতো। 

এক পর্যায়ে দেখা যেতো অনেক সময় দুর্যোগ দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছিলো তখন তারা আশুরার রোযা আদায় করতো। ইহুদী বর্ষপঞ্জি দের মতে সপ্তম মাসে প্রথম ১০ দিনের দিন তারা রোযা রাখতেন।

খৃষ্টান ধর্মের রোযা পালন

খ্রিষ্টান ধর্মের অনেক জায়গায় সিয়াম পালন করতে দেখা যায়। বছরের বিভিন্ন সময় খ্রিস্টান ধর্মের লোকেরা রোজা পালন করে। ঈসা আলাইহিস সালাম এর নবুওয়া পাবার পরে খ্রিস্টান গন ৪০ দিনব্যাপী রোজা পালন করেছিল।তবে তা প্রতিবছর পালন করা হতো না। শুধুমাত্র নবুয়তপ্রাপ্তের বছরে পালন করা হয়েছিল। কারণ পরে এটা তিনি নিষেধ করে গেছেন বা বলে জাননাই। 

যার ফলে সেই রোজা আর পালন করা হয় না। পরে এক পর্যায়ে তিনি তার সকল দায়িত্ব একজন খ্রিস্টান চার্চকে দিয়ে গেছেন বলে জানা যায়। যদিও এটি তাদের দাবি। তবে কোরআন বলে অন্য কিছু। যে তিনি কাওকে কিছুই বলেননি বরং তারা সেগুলো মিথ্যা বলে থাকেন।

ইসলাম ধর্মের সিয়াম বা রোযা আদায়

কুরআন কারিমে এসেছে যে সূরা বাকারা এর ১৮৩ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যে, মহান রাব্বুল আলামিন এর কর্তৃক নাযিল কৃত সমস্ত শরিয়তের ভিতরেই সিয়াম তথা রোযাকে ফরয করা হয়েছে।

হাদিস এসেছে যে, হে ঈমানদার গণ তোমাদের উপর যা নাজিল হয়েছে বা যা ফরজ করা হয়েছে, আর এর আগেও যা ফরয করা হয়েছিল তোমাদের উপর বা তোমাদের পূর্ববর্তী নবি রাসূলদের উপর। যেন তোমরা মুমিন মুত্তাকী হতে পারেন।

রোযার ইতিহাস

প্রথবারের মতো যখন রোযার সূচনা এসেছিলো জাতির পিতা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর যুগ থেকে। হযরত আদম (আঃ) এর যুগে যেই রোযা পালন করা হতো সেটি হলো আইয়ামে বিযের রোযা। অথএব, প্রতিটি আরবি মাস এর ১৩,১৪ এবং ১৫ তারিখ এর দিনে রোযা তখন ফরয ছিলো। তবে সেই পর্যায়ক্রমটি হযরত আদম (আঃ) এর থেকে শুরু করে সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত প্রতিটি জাতি এবং ধর্মতেই রোযা পালন করা হয় এবং এর অস্তিত্ব যে কোন ভাবেই পাওয়া যায়।

রোযা কখন ফরয করা হয়েছে

নবী করিম (সাঃ) এর নবুয়ত প্রপ্ত হওয়ার পরে ঠিক ১৩ বছর তিনি সাহাবায়ে কেরামদের নিয়ে মক্কায় ছিলেন। মক্কায় দিনের পর দিন দাওয়াত দেয় কিন্তু মানুষ ইসলাম গ্রহন করেনা। অতঃপর একদিন মহান আল্লাহ তায়ালা একদিন বললেন নবি আপনি মক্কা হতে মদিনায় হিজরত করেন, এখান থেকে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবেনা ইসৱামকে প্রতিষ্ঠা কনতে গেলে মক্কা ছাড়তে হবে। নবি তখন বললেন আল্লাহ আপনার ঘর পবিত্র কাবা শরিফের কি হবে। 

এই ঘরটার কি হবে। আল্লাহ তায়ালা বললেন নবি আপনি হিজরত করেন আমি আল্লাহ আবার আপনাকে মক্কা ফিরিয়ে দিব। নবি মদিনার দিকে হিজরত শুরু করলেন। সেখানে গিয়ে যখন ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করলেন তখন মানুষ জন ভিড় জমে গেলো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার জন্যে। অতএব একদিন আল্লাহ তায়ালা নবিকে আসরে আজিম নিয়ে গেলেন এবউ সেদিনই আল্লাহ তায়ালা আমাদের নবিকে নামাজ এবং রোযা দান করেন।

লেখকের মন্তব্য

মহান আল্লাহ তায়ালা যেদিন রাসূল (সাঃ) এর উপর রোযা নাজিল করেন, ঠিক সেদিন থেকেই রোযা সকল মুসলমানগন পালন করেছে, এবং এই রোযার নিয়ম যা আমরা কিয়ামত পর্যন্ত জারি রাখব ইনশাআল্লাহ।

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি আপনি এতোক্ষণে পুরো পোস্টটি পড়েছেন। তাই এতোক্ষণ ধরে পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ। উক্ত পোস্টটি পড়ার পরে আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা জানাবেন। আর আজকের পোস্ট যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url