ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আপনাদের মত অনেকেই আছেন যে ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন সম্পর্কে আপনাদের যানা জরুরি। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা যানেন না ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন করবেন কিভাবে? উক্ত পোস্টে আপডেট জানতে পারবেন ইতালি ভিসা করার জন্য আপনার কি কি কাগজপত্র লাগবে। 
ইতালি-স্পন্সর-ভিসা-২০২৪-আবেদন
তাহলে ভিসা করার জন্য আপনার কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ইতালের যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করার জন্য আপনি নিজে নিজে কোন লিংক এর ভিতর ঢুকে আপনি একটা ভিসা বানাবেন। আর তাই আজকের পোস্টটার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন তাহলে ভিসা আবেদনের জন্য সঠিক লিংক কোনটি?
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

ভূমিকা

আপনি কে ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসা করতে চান। বা ইতালের ভিসা আবেদন করতে হবে কিভাবে সেটি সম্পর্কে জানতে চান। অথবা ইতালি যাওয়ার সকল নিয়মকানুন সম্পর্কে জানতে চান। আপনি যদি ইতালি যাওয়ার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনিও কষ্ট মনযোগ সহকারে পরুন। কারণ এই পোষ্টের মাধ্যমে আমারা জানতে পারবো কিভাবেই তাইলে যাওয়ার জন্য সকল প্রকার পদক্ষেপ নিবেন।

যাওয়ার জন্য আবেদন করতে চান কিন্তু সঠিক নিয়ম কোনটি সেটা জানেন না। আবার অনেকেই জানেন না যে সঠিক নিয়ম কণ্ঠ সঠিক মাধ্যম কোনটি। তাই অনেক সময় দেখা যায় যে অনেকের ঠকে যায়। অনেকে আবার অনেকের কাছে টাকা দিয়ে তারা লসের ভেতর পড়ে যায়। তাই আমাদের উক্ত পোস্ট করুন আর দয়া করে আপনি জানতে পারবেন তাহলে যার সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে। 
ইতালি ভিসার আবেদন লিংক সম্পর্কে আমাদের আপনা আপনাকে জানাবো। এই একটা বসতে আপনি মনোনীত সকাল পড়তে পারেন আশা করি আপনার ইতালি যাওয়া নিয়ম কারণ সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর তাই উক্ত পোস্টে আপনি মনোযোগ সহকারে কোন আশা করি সকলকে জানতে পারবেন। আপনি জানতে পারবেন ইতালি যাওয়ার আবেদন লিঙ্ক কোনটি। 

আমরা আজকে আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি আবেদন করবেন সেটা সম্পর্কে জানাবো আজকে। উক্ত লিখে যদি আপনি আবেদন করেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় আবেদন করতে পারবেন। আর তাই চলুন আজকে আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই কিভাবে ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন করবেন?

ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন

আপনারা সকলে জানেন বর্তমানে নির্ধারিত বাংলাদেশ কর্মী নিয়ে ইচ্ছা অনেক। বর্তমানে ইতালি সরকার আমাদের দেশ থেকে অনেক কর্মী অনেক বেকার যুবক নিচ্ছে। এবং তাছাড়া আমাদের দেশের থেকে অনেক যুবক যারা আছে যারা অবৈধ ভাবে অনেক নিয়ম মেনে বা নিয়ম অমান্য করে। বিভিন্ন ভাবে তারা সে দেশে যায়। তবে আপনি সে দেশে গেলে কিভাবে ইতালি স্পন্সর ভিসা ২৪ আবেদন করবেন কিভাবে সেটা যদি আপনি না জানেন তাহলে তো হবে না। 

আর তাই আপনি তাহলে আপনি ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন যদি করতে পারেন তাহলে আপনি সঠিক নিয়ম কানুন মেতে যেতে পারবেন সে দেশে। ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসা মোট দুইটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে ১ম টি হলো নন-জিজনাল এবং আর একটি হলো সিজনা ভিসা।

নন-সিজিনাল ভিসাঃ- Long Term Visa. যে ভিসা সব সময় ৯০ দিনের অধীক সময় ধরে হয়ে থাকে। এটি মূলত D ক্যাটাগরির একটি ভিসা। এই ভিসা পেতে গেলে অনেক নিয়ম কানুন ম্যানতে হয়। মূলত এই ভিসা পাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। তবে আপনার যদি ইতালিতে কোন আত্মীয়-স্বজন থেকে থাকে তাহলে এই ভিসা আপনি খুব সহজে পেয়ে যাবেন।
সিজিনাল ভিসাঃ- Type C Visa. যেটি মেডিকেল ভিসা, বা টুরিস্ট ভিসা ইত্যাদি। যা সব সময় ৯০ দিন পর্যন্ত মেয়াদ থাকে। যা সব সময় C ক্যাটাগরির হয়ে থাকে।

আপনি যদি কোন সিজনাল ভিসা করতে চান, তাহলে আপনাকে মেডিকেল ভিসা এত কষ্ট ভিসার অর্জন করতে হবে। এতে করার ফলে আপনি নিবন্ধন অথবা সময় মত সংক্রান্ত কিছু মানবদণ্ড কিছু অনুসরণ করতে হবে আপনাকে। যেহেতু এটি সিজিনাল ভিসা তাই এটি সীমিত সময়ের জন্য প্রদান করা হয়ে থাকে।

কিন্তু আপনি যদি ইতালি তাদের দীর্ঘদিন ধরে থাকতে চান। অথবা আপনি যদি ইতালিতে কাজ কাম করার জন্য যেতে চান। তাহলে আপনাকে D ক্যাটাগরির একটা ভিসা তৈরি করতে হবে। যাদে করে আপনি সেখানে বেশি দিন ধরে থাকতে পারেন। এ ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কারণ মেনে অতিক্রম করতে হবে। তবে আপনি দীর্ঘদিন ধরে সেখানে বাস করতে পারবেন।

ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য কি কি দরকার

আপনারা যারা ইতালে যেতে চাচ্ছেন বা ইতালির স্পন্সার ভিসা হিসেবে সেখানে যেতে চাচ্ছেন। আর তাই তাদের জন্য রয়েছে অবশ্য একটি জরুরী নোটিশ। কারণ আপনি যদি ইতালি যেতে চান তাহলে আপনাকে সেগুলো নিয়ম মেনে হবে যেগুলো আপনার বলব এখানে। যদি আপনি ইতালি স্পন্সর ভিসা হিসেবে যেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু প্রমাণ জমা দিতে হবে। তাছাড়া আপনি সেখানে যেতে পারবেন না। 

কোন দালালের কথা শুনে যদি আপনি সেখানে যেয়েও থাকেন। তাহলে দেখা যাবে যে কিছুদিনের মধ্যে আপনার সমস্যায় পড়বেন। কারণ বর্তমান যুগ হলো আধুনিক একটি যুগ। যে যুগে কোন ভুয়া কাগজপত্র চলে না। এখন যদি আপনি চলতে চান তাহলে আপনাকে সব কিছু সঠিক কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে সেখানে যেতে হবে। এ কাগজ প্রত্যেক জনের জন্য প্রয়োজন পড়বে ইতালিতে যাওয়ার জন্য। 

আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানে না যে চাইলে স্পন্সর ভিসা হিসেবে যেতে আপনাকে কি কি কাগজপত্র লাগবে। আবার অনেকেই জানেনা যে অনলাইনে অনুসরণ করে তাহলে স্পন্সার বেশি আপনি কিভাবে কাগজপত্র অনলাইনে দেখতে পাবেন। তাই এখন আপনি নিচে যা পড়তে পারবেন এখানে যদি এসব যদি পড়তে পারেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে কিভাবে ইতালিতে ইনস্পন্সরের আবেদন করতে হয়। বা ইতালির স্পন্সর আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে। তাহলে জেনে তাহলে স্পন্সর ভিসা করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে।
  1. ভ্যালিড পাসপোর্ট লাগবে।
  2. ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।
  3. পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে ৪ কপি।
  4. নিবন্ধন আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  5. জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটো কপি লাগবে।
  6. আপনি কি পাস করেছেন সেটার সার্টিফিকেট লাগবে।
  7. করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন ফটোকপি লাগবে।
  8. পুলিশ ভেরিফাই সনদপত্র লাগবে।
  9. ইতালি স্পন্সর ভিসা করার জন্য একটা ফর্ম লাগবে।
  10. ইতালির ভাষা সম্পর্কে কিছু জ্ঞান থাকা জরুরি।
  11. এবং আপনি কোন কাজ অভিঙ্গ সেটির একটি ডকুমেন্ট লাগবে।
  12. আবেদনকারের বৈধ একটা পাসওয়ার্ড লাগবে যেটির মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস হতে হবে।

ইতালি ভিসা করতে কতো খরচ হবে

আমরা অনেক সময় ইতালি চলে যায় টুরিস্ট ভিসা করে। আর তাই নিয়ে আমরা যখন ইতালি যাব তখন তার খরচ কি রকম হবে সেটা যানা আমাদের জরুরী। তাই ভিসা প্রস্তুত করার জন্য খরচ কি রকম হবে তা বৃদ্ধি পেয়েছে না আগের মত আছে সেটা দেখার জন্য আপনার অনেক সময় গুগলে সার্চ করেন। তবে ইতালিতে যদি আপনি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার সর্বনিম্ন ৩ লক্ষ টাকা লাগবে।

আর যে কোন ভিসা ধনী ব্যক্তির জন্য প্রস্তুতকরণ করা হবে তার জন্য ৪ লক্ষ ৫ লক্ষ টাকা পরবে। যা সব সময় আপনাদের মর্যের উপর ভিত্তি করে নির্ভর করা হয়। টাইটুরিস্ট ভিসার জন্য আপনার যে খরচ পড়বে সেটি উৎসাহিত করার জন্য আপনার ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে সেটি গুরুত্বপূর্ণ। তাতে আপনাকে নিতে হবে ভিসা করার জন্য একটা প্রস্তুতি। মনে রাখতে হবে এর খরচ কত। 

তাছাড়া অতিরিক্ত যেগুলো খরচ হবে তা যদি আপনি বর্জন করতে পারেন তাহলে আপনার খুব খরচ কম হবে। এমনকাররা যদি খরচ বিশেষ করে দিক থেকে নিতে পারে বা মোর বাজেট নির্ধারণ করতে পারো উপযুক্ত সময় হতে পারে তাহলে এর খরচ খুব কম হবে এবং বেশি হতেও পারে। যাওয়ার জন্য যে খরচ হবে সেভ করে খোঁজ গুলো আপনাকে ব্যবহার করতে হবে নির্মাণ পরিমাণ। অনুমোদন করার জন্য ভ্রমণের দুটি প্রধান বিষয় রয়েছে। 

অনুমোদন করার জন্য ভার্চুয়াল এর মাধ্যমে প্রত্যেক হওয়ার টোকেন বা ও প্রধানের মাধ্যমে তা হতে পারে। করার ক্ষেত্রে কিছু খরচ বাড়াতে হবে। আপনাকে দূতাবাস অথবা সারাটাজ এর মাধ্যমে তাদের জন্য প্রয়োজন করতে হবে। যারা নারীদের মধ্যে যারা প্রথমবারের জন্য ভিসার জন্য আবেদন করেছেন তাদের জন্য কিছু সুবিধার জন্য বুকিং তৈরি করা হয়। যা আবাসন খুঁজতেও বেশি খরচ বারিয়ে দেন। সম্পর্কিত তথ্যের একটি ভালো উৎসাহ করতে পারে। তবে তার দ্রুত বাসবা বাংলাদেশের এই তালে দূতাবাসের একটা ওয়েবসাইট।

ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

আমি অনেক সময় আবেগপূর্ণ কিছু বৃদ্ধি দেখতে পারছি। আর তা জেনে নিন ইতালিতে কাজের জন্য যে আপনি যাবেন তার ভিসা কিভাবে বানাবেন। সর্বপ্রথম আপনাকে বিবেচনা করতে হবে আপনি ইতালিতে যাওয়ার জন্য যোগ্য কিনা। আপনি যদি ইতালিতে যেতে চান কাজের জন্য তার হিসেবে আপনি কাজ করতে পারবেন কিনা সেটা আগে নিশ্চিত করুন। তাছাড়া আপনাকে বৈধ একটি পাসপোর্ট করতে হবে। 

এবং একটি স্বাস্থ্য বীমা তৈরি করতে হবে। এরপর আপনার প্রয়োজন যেগুলো কাগজপত্র সেগুলো আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে। আর বিভিন্ন প্রকার ভিসা আবেদন করতে হবে, মেডিকেল করতে হবে। আর্থিক সম্পদের পরিমাণ এর কারনে আপনাকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে এবং একটি ডকুমেন্ট তৈরি করতে হবে। এবার আপনাকে ইতালির কাগজপত্রের জন্য ভিসার জন্য একটি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। 

তারপর যখন আবেদনপত্র ফ্রি জমা দেওয়া হবে। তারপর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। সম্ভবত এটি করতে আপনার এক মাস থেকে দুই মাস পরিমাণ সময় লাগতে পারে। যখন আপনি বেকের সংগ্রহ করতে পারবেন তাহলে যাওয়ার জন্য আপনি একটা নথি কিংবা কাগজপত্র পাবেন। এরপর আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে আপনাকে ভ্রমন করার জন্য। আর সে আবেদন করার জন্য আপনি যখন আপনার সমর্থন করছেন তখন যে যত্ন নিতে হবে সেটা ভুলবেন না। 
আবেদনপত্র পূরণ করার ফলে আপনাকে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠান করতে হবে এটি আপনার সম্পূর্ণ তথ্য সরবরাহ করবেন। এরপর যখন আপনি ইতালিতে যাবেন তখন আপনার বৈধ পাসপোর্ট এবং মেডিকেল সার্টিফিকেট করতে থাকবেন। গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জরুরী। করার সময় আপনাকে বৈধ করতে হবে যে আপনার কোন কারণ সময়ে আপনি তা প্রস্তুত করতে পারেন। তাছাড়া সময়ের পাশাপাশি আপনাকে পছন্দমত সময়ে ইতালি যাওয়ার দেন ঠিক করতে পারবেন। 

তাই তখন আপনি যেকোনো সময় যেতে পারবেন। মানে ভাষা জানতে হবে যা আপনাকে সাহায্য করবে। যাওয়ার জন্য আপনার ভাষা জানা হোক জরুরী। হালকা বাসা জানেন তারপরও আপনি মেনে নিতে পারবেন। আপনি ভাষাটা ট্রান্সলেট করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি যদি চান তাহলে আপনি যেকোনো সময় কাদের যেতে পারবেন। 

ওদের সময় পাবেন আপনি যাওয়ার দায়-দায়িত্ব হিসেবে তা জানা আপনার জন্য জরুরী। আপনাকে দায়িত্ব নেতা পালন সম্পর্কে জানতে হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি তারে সফল করতে পারবেন যে কোন সময়। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপনি এখানে বহন করে আসুন।

শেষ কথাঃ ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদনের সময়

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, এতক্ষণ ধরে আপনার ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করি আজকের এই উত্তরপত্র পরে আপনারা উপকৃত হতে পেরেছেন। আপনাদের যা জানার দরকার ছিলো সেগুলো আপনারা জানতে পেরেছেন। আমরা এই উক্ত ব্লগে প্রত্যেকদিন নতুন নতুন কিছু আর্টিকেল লিখে থাকি। ফাতেমা আমাদের উত্তর যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনারা আমাদের এই samimbd ওয়েবসাইট এর সঙ্গে থাকবেন। 

আশা করি আমরা আপনাকে আপনার ইচ্ছা মত সমস্ত তথ্য জানতে পারবেন। অন্য কোন বিষয় যদি আপনার জানা প্রয়োজন পড়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এবং সেখানে আপনার নতুন পোস্ট দেখতে পারবেন। আশা করি সে পোস্ট গুলো আপনার অনেক উপকৃত হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url