গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়

প্রিয় বন্ধুগণ আশা করি আজকে আপনি জানতে চাচ্ছেন গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয় বা হয়ে থাকে। আবার অনেক মানুষ বলে যে আমাদের বুকে কেন ব্যথা হয়। কেন আমাদের বুকে চিনচিন করে ব্যাথা করে। অথবা আমরা যদি বিভিন্ন সময় হাঁটাহাঁটি করি তখন দেখা যায় যে আমাদের বুক জাম হয়ে গেছে। মূলত এসব সমাধান করতে আজকে নিয়ে এসেছি আপনাদের কাছে। 
গ্যাসের-ব্যথা-বুকের-কোন-পাশে-হয়
আশা করি আজকের উত্তর পোস্টটা আপনার পড়বেন এবং তার জন্য আপনারা সকল তথ্য জানতে পারবেন।আর তাই উক্ত পোষ্ট টি আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সব সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

হার্ড অ্যাটাক এর ব্যাথা হলে কিভাবে বুঝবেন

সাধারণত দেখতে গেলে আপনার বয়স যখন ৪০ পার হবে। অথবা ৪০ হবে তখন থেকে আপনার হার্ট একের সমস্যা হতে পারে। তবে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ হলো আপনার আগে থেকে হাই প্রেসার বা ব্লাড প্রেসার অথবা কোন হৃদয় রোগ ছিল। কোন সময় দেখা যায় যে হঠাৎ খাবার খাওয়ার পরে অথবা কোন জায়গায় করার পরে আপনার নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এবং তখনই আপনার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। 

দেখা যায় যে জানি করার সময় আপনার বুক জাম লেগে যায়। তখনই বুঝতে হবে আপনার হাঁটা রাখা হয়েছে বাপের নামে কোন সমস্যা হয়েছে। সময় দেখা যায় যে বেশি হাঁটাহাঁটি করার পর অথবা কারো সাথে চাইতে বেশি চেঁচা করেন তাহলে আপনার হার্ড এটাক দেখা দেয়। অনরক সময় দেখা যায় যে বুক জাম হয়ে যায় একবারে। বিভিন্ন সময় দেখা যায় যে বাতাস ধীরে ধীরে আস্তে আস্তে বাড়তেছে। পেটের দিকে ব্যথা করবে। 
কিংবা পিঠের দিকে ব্যথা করবে। আবার অনেক সময় দেখা যায় যে বাম্বাহুর দিকে ব্যাথা করে অথবা অনেক সময় দেখা যায় যে ঘাড়ের দিকে ব্যথা করে। অনেক সময় দেখা যায় যে, বাথার কারণে আমাদের অনেকেই আমাদের মধ্যে বুক ধরে বসে যায় মাটিতে পড়ে যায় অথবা কপাল বউকে ঘেমে যায় একবারে পুরোটাই গেমে মাটিতে পড়ে যায় পানি। 

কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বমি বমি ভাব হয় থাকে। অন্য কোন সময় বাঁকা কমবে না আবার কোন কোন সময় বাড়বে না। তবে সে ক্ষেত্রে যদি স্যালাইন দেওয়া যায় তাহলে আস্তে আস্তে ব্যাথা কমে যায়। হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ব্যাথা কোন সময় কমবে না। যখন হাটাক বেড়ে যায় ঠিক তখন চিকিৎসা যদি না করেন। গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়? তাহলে দেখা যায় যে অনেক সময় রোগী মারা যাবে।

ক্ষেত্রে আমাদের করণীয়ঃ যদি দেখেন যে আপনার কোন সময় কারো হার্টের বুঝতে পারবেন তাহলে ইমার্জেন্সি চিকিৎসার জন্য তাকে নিয়ে যান। আর না হলে ডাক্তারের কাছ থেকে, অসপিরিন ৪টা ৭৫ মিলি গ্রাম, ক্লোপিডোগ্রেল ৪ টা ৭৫ মিলি গ্রাম। নাইট্রো গ্লিসারিন ১টি এবং অ্যাটব্ভাস্ট্যাটিন ওষুধ একটি পানিতে মিশিয়ে অতবার রোগীকে চিবিয়ে খাওয়াবেন। আর পাশাপাশি কিছুক্ষণ দেরিতে হল আপনাকে হাসপাতালে রোগীকে নিয়ে যেতে হবে।

গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়

অনেক অনেক সময় প্রশ্ন করে থাকে যে গ্যাস্টিকের ব্যাথা বা গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে উত্তর হল গ্যাসের ব্যথা বুকের ডান দিকে এবং বাম দিকে হয়। তবে সাধারণত বলা যায় যে গ্যাসের ব্যাথা বুকের যে কোন পাশে হতে পারে। অনেকে অনেক কথা বলে তবে ভিন্ন ভিন্ন আচরণ দেখা দেয় অনেকে ভুল তথ্য দিয়ে থাকে তবে সঠিক তথ্য হলো বুকের ডান পাশ হয়।

গ্যাস্ট্রিক এর ব্যাথা কোথায় কোথায় হয়

শরীরের গ্যাস্টিক সমস্যা দেখা দিলে বাবা তাহলে যে কোন জায়গায় দেখা যায় তা হলঃ-
  • খাওয়ার পর পর ঠিক ব্যাথা অনুভব হয়। বা ব্যাথা সৃষ্টি হয় বা বৃদ্ধি হয়ে থাকে।
  • পেটের ওপরের দিকে সারাদিন অল্প আল্প করে ব্যাথা অনুভব হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আস্তে আস্তে ব্যথা অনুভব হতে শুরু করে।
  • খালি পেটে দেখা যায় যে পাটের ব্যথা বৃদ্ধি পায়।
  • তবে গ্যাস্টিকের ব্যথা সবার ক্ষেত্রে কিন্তু একই রকম হয় না।
  • গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুকের মাঝা মাঝি দেখা যায়।
  • সময় দেখা যায় যে পেটের মাঝখানে চিন চিন ব্যথা শুরু হয়।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে পেটের জ্বালাপোড়া করতে পারে।

বুকের বাম পাশে ব্যাথা হওয়ার কারণ

  • হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ফলে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হয়।
  • আইএইচডি অথবা হার্ট এর সোনালী গুলোর চর্বি জমা হয়ে যায় তার ফলে বুকের ব্যাথা হয়।
  • গ্যাস্ট্রাই টিস অথবা অ্যাসিডিটিক সমস্যার কারনে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হয়।
  • প্যানিও অ্যাটাক হওয়ার ফলে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হয়।

হার্ট অ্যাটাক এর ফলে বুকে ব্যথা হয় কেন

সাধারণত দেখতে গেলে কোন ব্যক্তির বয়স যখন 40 হয় তার আগে কখনো হার্ড আটাক হয় না। যাদের অ্যাটাক হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে আগে থেকে ব্লাড প্রেসার ব্লাড প্রেসার কিংবা রক্ত জনিত কোন সমস্যা হয়ে ছিলো। আংশিক হার্ট অ্যাটাকের কারণে রোগের ইতিহাসের কারণে জানা যায়। তবে যেদিন হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল সেদিন অথবা তার আগের দিন সে ব্যক্তি পেশারের ওষুধ খান নেই। তাই তার হার্ড আটাক হযেছে।

অনেকে আছে যারা হাই প্রেসারে ভুগছেন। অথবা আগে থেকে আপনার কোন রোগ রয়েছে অথবা রিদয় রোগ অথবা বড় কোন প্রকার সমস্যা আগে থেকে আপনার ছিল। গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়? হয়তোবা আগে থেকে আপনি সেটা খেয়াল করেন নাই কিংবা লক্ষ্য করতে পারেন নাই।

আইএইচডি বা হার্টের রক্তনালিতে চর্বি জমা হওয়ার কারণ

আমরা সাধারণত হৃদয় রোগ বলতে যা বুঝে থাকে তা তাহলে মূলত ইস্কেমিক অথবা ডিজি কেই বুঝাবে। দরগের মধ্যে হাটের যে সমস্যা আছে তাহলে চর্বিত আমের রক্ত সঞ্চালন করা বা তার মত অনুভব ব্যাথা করা। তবে সাধারণত এই রোগ ৪০ বছরের আগে হয় না। রোগ হবে বা থাকে তাদের ক্ষেত্রে অধিকাংশ হার্ট অ্যাটাক বাপ প্রেসারের রুগি। আর সে কারণে কারো বয়স হতে চল্লিশের অধিক হয় তাহলে সে বুকে টেনশেন ভাতা এবং হাই প্রেসার হয়ে থাকবে যদি এই রোগের কথায় সব সময় মাথায় রাখতে হবে।

সে ক্ষেত্রে যদি বেশিক্ষণ ধরে যদি হাঁটাহাঁটি করা হয় বা ছেড়ে দে না, আমার নামে ওঠা নামা করা হয়, কোন কাজ কাম করা হয়, অথবা বুকে যদি চিনচিন ব্যাথা অনুভব হয়, বা কিছু খেতে দেখা যায় যে সে কিছু না করার হাপিয়ে গেছে অথবা শ্বাসকষ্ট নিত কষ্ট হচ্ছে! তবে কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে তাদের বুক ধরফর করছে বাবা করছে। সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে শরীর অযথা ঘামে যাচ্ছে অথবা কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়। 
ব্যথা চলে যায় আবার কিছুক্ষণ পর দেখা যায় যে ব্যাথা আবার ফোনটা ফিরে এসেছে, সেই কারণগুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে যে আই এইচডি হার্টের সমস্যা হয়েছে। এই দুই ধরনের সমস্যা পরপর হতে পারে। আর কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে খাবার বেশি খেলে দেখা চিনছেন করতে শুরু করে কারণ খাবারগুলো পর পর কিংবা ভারী কার্যক্রম হলে কিংবা হার্ট এটা করলে সমস্যা হতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ব্যাথা অনুভব হয় বা রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে মূলত রক্ত রানের চর্বের জমা হয়েছে।

সেক্ষেত্রে করণীয়ঃ তবে সেক্ষেত্রে চিকিৎসক গণ বলেন যে, হৃদয়ের রোগ কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি ইকো কার্ড গ্রাম বা রকেট চর্বি পরিমাণ টাকা দিতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আমাদের জ্বালাতন করতে হবে। প্রেসার নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে ওষুধ খেতে হবে নিয়মিত। হাটের উপর যদি বেশি চাপ পড়া যায় তাহলে সেই চাপ কমানোর জন্য ওষুধ খেতে হবে নিয়মিত। 

যদি কমানোর ওষুধ থাকে থাকে তাহলে সেটা খেতে হবে। তবে যদি ওষুধ আপনি খেতে না চান তাহলে ডাক্তারের কথা শুনতে হবে ডাক্তারের কাছে খেতে বন্ধ না করতে বলে তাহলে বন্ধ করা যাবে না। আপনাকে চর্বি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। যেমন- ধূমপান, অ্যালকোহল এবং লবণ ইত্যাদি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। সে ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

গ্যাস্ট্রাইটিস বা অ্যাসিডিটির নামক সমস্যা

সমস্যার জন্য সে ক্ষেত্রে যাতে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হয় বা উপকার দেখা দেয়। বা যদি বুক জ্বালাপোড়া করে। অথবা কোন কিছু খাবারের পরে যদি আপনার ব্যাথা বেড়ে যায়। কিংবা খাবারের সময় একটা প্রতিবন্ধী তাও কত মনে করবে বমি বমি ভাব সৃষ্টি হয়। হঠাৎ করে সাধারণত রোজা রাখার ফলে কিংবা খাবারের অনিয়ম করার ফলে এ সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় দেখা যায় যে অত্যাধিক ঝাল সমস্যা হলে দেখা দিলে বা খাবার ঠিক হয়ে থাকলে বুকের ব্যাথা হতে পারে। 

বিভিন্ন প্রকার হার্টের সমস্যার কারণে যাদের বুক চিন চিন করে। বা হাতের সমস্যা হলে বায়ু অথবা ঘাড়ের সমস্যার কারণে গ্যাস্ট্রিক হয়। মূলত এ ধরনের সমস্যার কারণে দেখা দেয়। তবে কারো কারো মতে দেখা যায় যে পিঠের ভাতার কারণে দুইটি ভাতার সঙ্গে মিল হয় একসঙ্গে একত্রিত হওয়ার ফলে বমি বমি ভাব হয়। কারো ক্ষেত্রে আবার ঢেকুস উঠবে। নাটের ব্যাথা যেমন সাধারণত ৪০ বছরের আগে হতে পারে না। 
সেক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য কোন বয়সের সীমা হতে পারে না। গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়? হাই পেশার থাকলে তারে আবারো সে ক্ষেত্রে তার নুন্ন তম ঐটা মেনে নিতে পারবে। রক্ত যদি অতিরিক্ত কোলেস্টেরল বা থাকে বা এতে সে ক্ষেত্রে ইতিহাস থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে রুগির কোরেস্টটর ইতিহাস অন্যরকম হয়ে থাকবে।

সেক্ষেত্রে করণীয়ঃ গ্যাস্ট্রাইটিস বা অ্যাসিডিটিস সাধারণ সমস্যার জন্য জাতীয় সেরা বা আশ্চর্য ক্লাস সিরাপ খেলে তা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুব জরুরী। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে গাছটিকে এর জন্য আলসার হয়ে থাকে অথবা মুখে গন্ধ হওয়ার পরে সাইলেন্সার চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।

প্যানিক অ্যাটাক এর করণীয় কি

এটি সাধারণত ৪০ বছরের নিচের দিকে লোকদের জন্য খুবই কম দেখা যায়। তবে মাঝে মাঝে দু একটা দেখা যায়। যা লোকেরা পানিক এটাক বেশি দেখা যাওয়ার ফলে এটি ব্যবহার করে থাকে। সে ক্ষেত্রে রোগীর পূর্ব থেকে পেশার কিংবা অতিরিক্ত কোলেস্টেরলের রেকর্ড হয়ে থাকে। মানুষগণ দুশ্চিন্তা করেন বা কিছু ক্ষেত্রে তারা ভয় পায়। দেখা যায় যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারা অনেক উপকারিতা হয় বা ভয়েস কারণে হলেও তারা রোগের চিকিৎসা নেয়। 
হাত করে যদি দেখা যায় যে বুক ব্যাথা করছে অথবা বুক চলাফেরা করছে অথবা বক্স ছিড়ে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে আপনি ডাক্তার পরামর্শ নেন ক্ষেত্রে আপনার উপকার হবে অনেক। হার্ট অ্যাটাক ভালো কোন রোগ না। এর ফলে অনেক লোক মারা যায় প্রতিবছরেই। রোগী বলবে যে আমার কোন সমস্যা হয়নি, আবার পরে দেখা যায় যে একটু পর সে মারা গেছে। বিভিন্ন ধরনের রোগের থেকে মৃত্যুর ভয় কাজ করবে এবং তা হাত-পা শুঁকে যাবে। অনেক সময় দেখা যায় যে তাড়াতাড়ি হাত-পা সব খাবানে শুরু করে দেয়।

সেক্ষেত্রে করণীয়ঃ যদি কোন ভুল না লক্ষ্য না থাকে তাহলে উভয় ক্ষেত্রে সে সুস্থ হয়ে যাবে নিশ্চয় এটা দেওয়া হলো। আর যেহেতু এটাও একটা মানসিক রোগ তাই পরবর্তীতে মানসিক রোগের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরী।

পেটের সমস্যা কমানোর ঔষধ

আপনি যদি আপনার পেটের সমস্যা কমাতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে আপনাকে সর্বপ্রথম। আপনি যদি সচেতন না হন তাহলে আপনার পেটের সমস্যা কোন সময় সমাধান হবে না। সচেতন হওয়ার পর পেটে আপনার ঠান্ডা রাখতে হবে নিয়মিত শসা খাবেন। শসা একটি কার্যকরী কার্যকরী প্রোডাক্ট। গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়? অনেক গবেষণাগণ বলেন যে শসার ভিতরে রয়েছে আন্টি ইনফ্লেমেটরি নামক কিছু উপাদান। 

আর যা উপাদান করে পেটের সমস্যাকেট সমাধান করতে সক্ষম হয়ে থাকে। আদা রসুনের গুনাগুন নিতে নতুন কিছু ইনফেকশন আর যুক্ত করতে মসলার করণীয় হলো বেশ উপকারে তবে পেটের সমস্যার ক্ষেত্রে কিন্তু ফাঁপার জন্য পেশ উপকারিতা পাওয়া যাবে না। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে পেটের সমস্যা হলে সর্বপ্রথম খেতে হবে আদা।
আপনার পেটের সমস্যা হলে গ্যাস হলে যদি আপনি আধা খান তাহলে দেখা যাবে কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার পেটের গ্যাস দূর হয়ে যাবে। না খেতে পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি ঠান্ডা দুধ খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার উপকার হবে। দুধ এবং দাঁত দুটি গ্যাসের জন্য খুব উপকারী একটি প্রোডাক্ট। তবে দেখা যায় যে দুধ প্লাস্টিক হলে গ্যাস্টিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে। 

মুক্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য খেলে মেলে ফিরতে হতে পারে। তবে যদি আপনি পুদিনা পাতা পান তাহলে পুদিনা পাতা খেতে পারেন সেটাও গ্যাসের জন্য খুব উপকারী। আপনি চার-পাঁচটা পুদিনা পাতা সেরেবেন এবং তার পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন এবং তা খাবেন। আপনার সর্বপ্রথম পেটের গ্যাস দূর হবে এবং তার পরে আপনার যোগ হবে সেটি হলো বমি বমি ভাব কেটে যাবে।

শেষ কথা

আপনার যদি পেটের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কলা খেতে পারেন এবং কমলাও খেতে পারেন। কলা এবং কমলা এই দুই ফল অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে থাকে তাই আপনার পেটের সমস্যা দূর করে ফেলবে। কলা এবং কমলা যদি আপনি খান তাহলে আপনার পেটের সমস্যা যেতে হয় তাহলে গ্যাসের সমস্যাকে দূর করবে গ্যাস মুক্ত করতে সক্ষম। অনেকে কমলা এবং কলা খেতে ভয় পায় তবে এটি খুব কার্যকরী। এর ফলে আপনি আপনার পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন আপনার কাছে সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তাছাড়া কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বেশ কার্যকরী।

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করে উত্তর পোস্টে পড়েছেন মনোযোগ সহকারে। গ্যাসের ব্যথা বুকের কোন পাশে হয়? যদি আপনার লেগে থাকে তাহলে আপনি উক্ত পোস্টে একটা কমেন্ট করবেন এবং আপনার মতামত জানাবেন। আপনার জানার দরকার থাকে তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন আমরা আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করব। পড়তে ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url