ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি এই মুহুর্তে আপনি খুজতেছেন ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট। আমরা আশা করি আপনাকে তা জানাতে পারব। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এবং তার সাথর আমরা আপনাকে জানাব ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়। যার মাধ্যমে আপনারা নিজে নিজেই ফোড়ায়া ভাবে ঔষধ তৈরব করে তা ব্যবহারের মাধ্যমে ফোড়া সারাদর পারবেন। আর তাই উক্ত পোষ্ট টি ভালো ভাবে পড়ুন। আমরা উক্ত পোষ্টে রেখেছি ফোড়া পাকানোর ঔষধ।
ফোড়া-পাকানোর-ট্যাবলেট-ফোড়া-পাকানোর-ঘরোয়া-উপায়
আপনার যদি ফোড়া হয়ে থাকে তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্ট টি আপনার জন্য। কারণ উক্ত পোষ্টে থাকছে ফোরা পাকানোর ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় যা আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
সূচিপত্রঃ 

ভূমিকা

আশা করি আপনি এই মুহূর্তে ফোড়া রোগের চিকিৎসার জন্য চিন্তিত আছেন। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় আর তাই আশা করি আমরা আপনাকে চিকিৎসা করা থেকে বাঁচাতে পারবো অল্প খরচে আমরা আপনাকে ফোড়া রোগ থেকে উদ্ধার হওয়ার উপায় জানাতে পারবো আপনি যদি আমাদের সাথে থাকেন এবং আমাদেরও তো ওয়েবসাইটের পোস্ট যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। এবং সে অনুযায় যদি আপনি কাজ করতে পারেন। 

আশা করা যায় আপনি ফোড়া থেকে বাঁচতে পারবেন। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় থেকে বাঁচতে চান। ফোড়ার ব্যথা সহ্য করতে না পারেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের পোস্ট পড়ে আবার সে অনুযায়ী আপনি কাজ করুন। এর ফলে আপনি পোড়া পাকানোর ট্যাবলেট সম্পর্কে জানতে পারবেন। অথবা আপনি যদি চান তাহলে আপনি ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। যার ফলে আপনি পোড়া রোগ থেকে বাঁচতে পারবেন।

ফোড়া কেন হয়

ফোড়া হওয়ার মূল কারণ হলো ত্বকের সমস্যা। আমাদের যদি ত্বকের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের দেহে ফোড়া হতে পারে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় আমাদের ত্বকের সমস্যার কারণে যেমন ফোড়া হয়। ঠিক তেমনি যদি দেহের কোন জায়গা সমস্যা হয় তাহলে দেহের বিভন্ন জায়গায় ফোড়া হয়। আর তাই আজকে আমরা আপনাকে পুরো কেন হয় সেটা সম্পর্কে জানাতে চলেছে তবে মূল লক্ষ্য হলো সাদা সাপ বর্ণ ধারণ করার কারণে করা হয়। 

আমাদের দেহে যখন লাল পিন্টু বিশিষ্ট কোন কিছু দেখা দেয় ঠিক তখনই আমাদের ফোড়া হয়। কারণ হলো প্রথমে যে লাল বাশক্ত পিণ্ড দেখা দিয়েছে সেখান থেকে পোড়াবার আশঙ্কা রয়েছে। তাই যখনই আমাদের দেহে কোন রকম কোন সমস্যা দেখা দেবে ঠিক তখনি আমকদের দেহের বিভিন্ন জায়গায় ফোড়া হতে পারে। আর তাই ফোড়া হওয়ার আগেই আমাদের সাবধান হতে হবে। আর যদি ভুল করেও ফোড়া হয়ে যায় তাহলেও তা সমাধান করার উপায় আছে।

ফোড়া হওয়ার কারণ কি

হওয়ার অনেক কারণ হয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে বড় কারণ হলো ত্বকে জীবানু হওয়া। আর তাই আমাদের চেহারা বা যে কোন জায়গায় ফোড়া হয়ে থাকে ফোড়া হয়ে থাকে। তাই আমাদের যাতে ফোড়াও সারাতে হয় তাহলে সর্বপ্রথম রক্ষা রাখতে হবে কোন জায়গায় জীবাণু রয়েছে। আর তাই আপনি ডেটল অথবা স্যাভলন দিয়ে গোসল করেন। 

এমনকি পুরো শরীরে লিটল বা সাবান দিয়ে গোসল করে ফেলুন। এতে করে আপনার দেয়া যেকোনো জায়গায় জীবাণু থাকলে সেটাই ধুয়ে যাবে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, আর তাই আমাদেরও করণীয় হল। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় রোগবাল আগে মারা।

দেহের কোন কোন জায়গায় ফোড়া হতে পারে

ফোড়া মূলত একটি খুব বড় সমস্যা এটার কারণে আমরা বাইরে বেরোতে পারিনা। আমরা রাস্তা ঘাটে চলাচল করতে পারিনা। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, আমরা অনেক সমস্যায় পড়ে থাকি আর এই সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আমাদের ফোঁড়াকে দমন করতে হবে। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় ওরা দমন করলে কি হবে আপনি যদি না জানেন ফোড়া কোন কোন জায়গায় হয় তাহলে তো হবে না। কোন কোন জায়গায় হতে হয় সেটা জানাচ্ছি। পোড়াতে সব জায়গায় হয় তার মধ্যে প্রধান কারণ হলো তা মুখে হয়।
  • ফোড়া মুখে হয়।
  • ফোড়া বগলে হয়।
  • ফোড়া কাঁদে হয়।
  • ফোড়া ঘাড়ে হয়।
  • ফোড়া কিডনিতে হয়।
  • ফোড়া ত্বকে হয়।
  • ফোড়া পাকস্থলী তে হয়।
  • ফোড়া দাঁতে হয়।
  • ফোড়া টনসিল এ হয়।
  • ফোড়া গোপনাঙ্গ তেও হয়।
মূলত এসব জায়গায় ফোড়া বেশি হয়ে থাকে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, আর তাই আমাদের সর্বপ্রথম লক্ষ্য রাখতে হবে এসব জায়গায় যাতে জীবনে না হয়। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় গোসল করার সময় এসব জায়গাতে ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন। তবে মুখমন্ডলে যাতে ফোড়া হয়ে থাকে তাহলে দেখা যায় যে সে ফোড়া দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর ঠিক হয়ে যাচ্ছে। অন্যান্য জায়গা যদি পরা হয়ে থাকে তাহলে দেখা যায় যে এক মাস থেকে ১৫ দিনের মধ্যে তার সমাধান হয়ে যায়। 

তবে আমাদের তো তার আগে সমাধান করতে হবে। আর তাই সেগুলো জানতে আমাদের পোস্টে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের দেশে যখন ফোড়া হয় তখন প্রচুর পরিমাণে ব্যাথা হয়। সে ব্যথা সারাতে মূলত আমরা পুরাতন করতে চাই। অনেক সময় দেখা যায় ফোরার কারনে দেহে প্রচুর ব্যথা হয়। আর তাই তখন আমাদের অস্তির অস্তির লাগে। সেই কারনে আমরা ফোড়া দমন করতে চাই। অনেক সময় দেখা যায় আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি শট হলো করা হয়।

ফোড়া দমনের ঔষধ কি

ফোড়া হলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, এটি মূলত স্বাভাবিক একটা ঘটনা। তাই ফোড়া হলে কোন দুশ্চিন্তা করার কারণ নাই। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এটা আপনাদের ভালোর জন্য হয়ে থাকে। কারণ আপনার দেহে যখন কোনো ধরনের জীবাণু থাকে ফোরাক ফলে সেটা বের হয়ে আসে। তবে অনেকের ব্যাথা সহ্য করতে চায় না। যার ফলে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের ওষুধ আবিষ্কার করেছেন।

আপনার দেয়া যদি ফোড়া হয় তাহলে আপনি বেলেডোনা ব্যবহার করতে পারেন এটি মূলত পড়ার রোগের ঔষধ। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এ ওষুধ ব্যবহারের জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম রেল রাখতে হবে আপনার দেহে কোন জায়গায় পড়া হয়েছে সেই জায়গায় লাগাতে হবে। কোন জায়গা লাগালে কিন্তু বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, আর তাছাড়া তাহলে বা একেবারে ফ্রেশ হারাতে চাইলে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। 

আমাদের দেখতে হবে কোন জায়গায় ফোড়া হয়েছ করার পর যে জায়গা পড়া হয়েছে ঠিক সেই জায়গায় আপনি ওষুধটা লাগাবেন। ভুল করে অন্য কোন জায়গায় পড়ার ওষুধ লাগাতে যাবেন না। লাভার কিন্তু আরো বেশি সমস্যা হতে পারে। এই বেলেডোনা ওষুধ যদি আপনি কয়েকদিন ব্যবহার করেন তাহলে অল্প দিনের মধ্যে আপনার ফুরা সেরে যাবে। তখন দেখবেন আপনার দেহ থেকে খুব তাড়াতাড়ি ফোড়া সেরে গেছে।

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট

প্রিয় পাঠক বন্ধুগন, আশা করি এই মুহুর্তে আপনি ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট কোনটি। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় কোন ওষুধ খেলে ফোড়ার থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব সেটা জানতে চাচ্ছেন। আর তাই আমরা আপনাকে পুরো রোগের ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেব আজকের এই উত্তর-পশ্চিম মাধ্যমে। আর তাই সম্পন্ন তথ্য জেনে নিন।

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট হলো-
সেফরিল (SEFRIL) ২৫০ এমজিঃ এটি পোড়া পাকানোর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ঔষধ। এই ট্যাবলেট টা দৈনিক একটি করে দিনের ৩ বার খেতে হবে। এই ট্যাবলেট টি শুধু মাত্র ৮ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত লোকেরা খেতে পারবেন।

সেফ্রান ৫০০ এমজিঃ এই ওষুধ ফোড়া পাকানোর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ। ট্যাবলেট টা দিনে তিনবার খেতে হবে একটি করে। এই ওষুধ ১৫ বছর বয়স থেকে শুরু করে যেকোন বয়সের লোকেরা এটা খেতে পারবেন।

ডক্সিন ১০০ এমজিঃ পোড়া পাকানোর জন্য এটিও খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ। এই ওষুধের দাম কম তবে মান বেশি। তবে ডক্সিন ট্যাবলেট খাওয়া নিয়ম হলো। যাদের বয়স ৫ থেকে ১৫ তারা ডক্সিন ৫০ এমজি খেতে পারবেন। এবং যাদের বয়স ১৫ কিংবা তার উপরে তাদের ক্ষেত্রে ডক্সিন ১০০ এমজি খেতে হবে। তবে এই ডক্সিন ঔষধ টি দিনে সর্বোচ্চ দুইবার করে খেতে পারবেন। ওষুধ সর্বোচ্চ 15 এবং পর্যন্ত খাবেন। এরপর আপনি আপনার ফলাফল জানতে পারবেন।

ফ্লুক্লোক্সাসিলিন (flucloxacillin) ৫০০ এমজিঃ এটি ফোড়া রোগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা ওষুধ। এটি খাবার খেতে যাদের বয়স ৫ থেকে ১৫ তারা ২৫০ এমজি দিনে ৪ বার করে খাবেন। আর যাদের বয়স ১৫ বা তার উর্দে তারা ৫০০ এমজি খাবেন দিনে চারবার।

লেভোফ্লক্সাসিন (levofloxacin) ৫০০ এমজিঃ যাদের বয়স ১০ থেকে ১৫ তারা লেভোফ্লক্সাসিন ২৫০ এমজি পেটে দিনে একটি করে খেতে হবে। এটি মূলত সাত থেকে ১৪ জন খেতে হবে। তাদের বয়স ১৫ বা তার উপরে তারাও এটি খেতে পারবেন।

সেফিক্সাইম-৩ (cefixime-3) ২০০ এমজিঃ এটা মূলত স্কয়ার কোম্পানির ওষুধ। যার কারনে এর দাম একটু বেশি। যাদের বয়স দশ থেকে আঠারো তারা সেফিক্সাইম-৩ ২০০ এমজি এই ঔষুধ বা ট্যাবলেট দিনে ১ টি করে খাবেন। তবে যাদের বয়স ১৮ বা তার উপরে তারা সেফিক্সাইম-৩ ৪০০ এমজি খাবেন। এটিও দিনে ১ টি করে খেতে হবে সর্বোচ্চ ৭ দিন।

বাজারে এসব ঔষধ খুব অ্যাভল এবল পাওয়া যায়। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, বাজারে এসব ঔষুধ ব্যতীত আরো অনেক ধরনের ওষুধ পাবেন। সেগুলোর মধ্যে এই পাঁচটি ওষুধের সবচাইতে সেরা। এগুলো খেলে খুব তাড়াতাড়ি ফোড়া ভালো হবে কোন সন্দেহ নেই। এগুলো ওষুধ ফোড়া পাকানোর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ।

ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়

ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়: নানা কারণে আমাদের মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ হতে পারে। ঠিক তেমনি রক্ত দূষণ হলেও ফোড়ার রোগ হতে পারে। সমস্যা হলে পরে রোগ হতে পারে। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এর বিভিন্ন অংশে রোগ হলে তারপরও ফোড়া হতে পারে। ফোড়া হলে অনেকে সরকারে করে তা কেটে নেয়। ওষুধ খেয়ে ভালো করতে চাই। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, এক্ষেত্রে ওষুধ খেয়ে ভালো হওয়ার পরামর্শে খুব বেশি। ওষুধ খেয়ে যদি আপনার ফটো ভালো হয়ে যায় তাহলে আপনি চিকিৎসা করার কি দরকার। 

যদি ফোড়া হয়ে থাকে তাহলে আপনি সেটা কিভাবে প্রতিরোধ করবেন তা ঘরোয়া উপায় আপনি জেনে নিন। আশা করি উত্তর মাধ্যমে আমরা আপনাকে যেভাবে জানাবো এভাবে যদি আপনি শিখতে পারেন তাহলে আপনি নিজে ফোড়া রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেই ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় কি!
ফোড়া রোগ হলে লাল পাতার ব্যবহার
সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনাকে লাল জবা গাছের একটি পাতা সংগ্রহ করতে হব। তারপরে সে পাতা নিয়ে মাঝখানে একটু ফুটা করে নিতে হবে। এবার সে পাতা টি আপনার যেখানে করা হয়েছে সেখানে বসিয়ে দিবেন। এরপর দেখতে হবে আপনি পাতার যে স্থানে ফুটা করেছেন সেটা কি ফোড়া বরাবর আছে কিনা। যদি ফোড়া বরাবর না থাকে তাহলে ঠিক করে নেবেন। 

এরপর একটি সুতা অথবা রশি দিয়ে বেঁধে নেবেন। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, এবার বাকি পাতা ভালোভাবে পিশিয়ে সেটি ফোড়ার উপরে লাগিয়ে দিবেন। এরপর দেখতে পারবেন অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে ফরটি পেকে তা থেকে বের হয়ে যাবে। এ প্রক্রিয়া ফোড়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
গাঁদা পাতার ব্যবহার
যখন দেখতে পাবেন যে ফোড়া ভালো হচ্ছে না। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ঠিক তখন আপনি গাদা পাতা ব্যবহার করবেন। গাদা পাতা ব্যবহার করার জন্য সর্বপ্রথম গাঁদা পাতার সংগ্রহ করতে হবে। সেগুলোকে ভালোভাবে বেটে নিতে হবে। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এবার সেটি হালকা গরম করে নেবেন। এবার এই গাদা পাতা বাটা মিশ্রণ টি ভালো করে ফোড়ার উপরে লাগাতে হবে। 

ব্যবহারের পাশ থেকে ৭ মিনিটের মধ্যে ফোড়া পেকে যাবে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, তার কিছুক্ষণ পর আপনি এটা থেকে পোজ বের করে নিতে পারবেন। তার ভালোভাবে পরিষ্কার করলে দেখবেন এটা ভালো হয়ে গেছে।
ভাল্লা গাছের ছাল বা পাতর ব্যবহার
ফোড়া পাকানোর জন্য ভাললাগা আসবে ভালো গাছের পাতা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ। ভাল্লাগাছার দিয়ে নানা ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ঠিক তেমনি ফোরাও ভালো হয়। প্রথমে ভালো লাগাছে শাল বা পাতা সংগ্রহ করতে হবে। এ ভাললাগাছ প্রতিটি গ্রামে পাওয়া যায়। খুব সহজে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। এরপর সে পাতাবা গাছের ছাল ভালোভাবে বেটে নিবেন। এরপর তা ফোড়ার উপর লাগিয়ে দিবেন।
তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম
আপনার যদি দ্রুত পাকাতে চান তাহলে তিলের তেল ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহারের ফলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ফল পাবেন। আপনার ফোড়া দূর হয়ে যাবে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, আপনার দেহের সেই স্থানে আর কখনো ফোড়াও হবে না। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় যেখানে একবার ভালোবেসে এখানে আর কেউ দিতে পারবে না। তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম তিল নিতে হবে। 

এবার সেটি থেকে তেল বের করতে হবে। তারপর সেই তেলে ভালোভাবে নিশিন্দা পাতার রস মিশাতে হবে। এবার ভালোভাবে সেটাকে ফোড়ার উপরে লাগাতে হবে। এবং তাছার ফোড়ার আশেপাশেও লাগাতে হবে। এতে আপনার বাতাও কমে যাবে ফোড়াও ভালো হবে।
হলুদের গুড়ার ব্যবহার
হলুদের ভিতরে প্রচুর পরিমাণে এন্টিব্যাকেরিয়া এবং এন্টিভেন্টার থাকে। তাই আপনি যদি হলিদের ঘোড়া ব্যবহার করেন তাহলে আপনার খুব তাড়াতাড়ি ফোরা ভালো হয়ে যাবে। এটি বাবার এক্ষেত্রে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার ফোড়া ভালো হয়ে যাবে। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় আপনি যদি হলিডে ঘোরা ব্যাবহার করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম এক চামচ হলে তোর গুড়া নিতে হবে। 

তার সাথে কিছু পরিমাণ মধু মিস করতে হবে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, এটা ভালোভাবে মাখুন। এবার সেটিকে ভালোভাবে ফোড়ার উপরে লাগাতে হবে। তাহলে আপনাকে দিনে তিন থেকে চারবার লাগাতে হবে। তাহলে তুই একদিনের মধ্যে আপনার ফোড়া সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যাবে।
পানের পাতার ব্যবহার
পানের পাতা পোড়া পাকানোর জন্য কবি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায় বা ওষুধ। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনাকে একটা পনের পাতা জোগাড় করতে হবে। ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, এবার পান পাতার উল্টাতে হবে। সেখানে ঘি মাখতে হবে। এরপর সেটি ফোড়ার উপরে বসিয়ে দিন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে দেখবেন ফরটি ফেটে যাবে।

শেষ কথা

আশা করি আপনি ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট বা ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আর তাই পোড়া রোগের ঔষধ এখন কিনে খেয়ে নিন। তাছাড়া রোগের বিভিন্ন তথ্য জানতে আপনার পেজে কমেন্ট করতে পারেন৷ ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় আমরা আপনার কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবেন ইনশাল্লাহ। এতক্ষণ ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

এরকম আপনাদের নতুন নতুন পোস্ট পেতে আপনি আমাদের উক্ত ওয়েবসাইটের ফলে রাখুন। এতে আপনি সবকিছু জানতে পারবেন। আর ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার জন্য অনুরোধ রইল। আশা করি আপনি যদি আমাদের ব্লগ থেকে ঘুরে আসেন তাহলে আপনার খুব ভালো লাগবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url