মোবাইল হ্যাং করে কেন - কি করলে ফোন হ্যাং হবে না

আপনার ফেনের ডিভাইস চলমান মেমরি বা স্টোরেজ স্পেস অপর্যাপ্ত পরিমানের হলে, অ্যাপটি ব্যবহার করার সময় হিমায়িত করে নিতে পারেন। মোবাইল হ্যাং করে কেন, কি করলে ফোন হ্যাং হবে না এবং এটি পরিষ্কার করুন।

বর্তমানে বিশ্বে মোবাইল ফোন ছাড়া আমাদের জীবন একমুহূত্বের জন্যেও কল্পনা করা সম্ভব না। কিন্তু সাম্প্রতিক বা বর্তমান সময়ে এই মুঠোফোন আয়ু সর্বচ্চ ৩ থেকে ৪ বছর পরযন্ত। মোবাইল হ্যাং করে কেন, কি করলে ফোন হ্যাং হবে না তার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় একটির পর একটি এভাবে নানা সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমত ইন্টারফেস গুলো স্লো হতে থাকে। এরপর তা নিয়মিত হ্যাং হওয়া শুরু হয় হাজার হাজার সমস্যা বা অসুবিধা দেখা দেয়। তবে আমরা সহজ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে তা বাড়াতে পারবেন। বর্তমান বিশ্বে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিষ্টেম অনেক জনপ্রিয়তা সৃষ্টি করেছেন।

তবে মাঝে মধ্যে প্রিয় এই অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করতে গিয়ে আমরা বেশ কিছু সমস্যায় ভুগে থাকি। মোবাইল হ্যাং করে কেন, সেই সব প্রধান সমস্যা গুলির মধ্যে অন্যতম একটি হল সমস্যা হলো সব সময় মোবাইল হ্যাং হয়ে যাওয়া। আজকে বেশ কিছু পদ্ধতি আনুসরন করার ফলে আমরা মুক্তি পেতে পারি। কি করলে ফোন হ্যাং হবে না এই কারনে আমাদের আগে জেনে নিতে হবে আমাদের মোবাইল কেন হ্যাং করে। এবং কি করলে আমাদের মোবাইল হ্যাং করবেনা।

যেই অ্যাপস আমাদের কাজে লাগে না অথবা মাঝে মধ্যে দুই-একবার মাত্র ব্যবহার হয়, এমন অ্যাপস আনইনস্টল অথবা ডিলিট করে দিন। কি করলে ফোন হ্যাং হবে না এই সকল অ্যাপস ডিলিট করার পরেও মোবাইলে বেশকিছু এমন কয়েকটি অ্যাপস থেকে যায়, যা কখনোই আনইনস্টল বা ডিলিট করা যায় না। 

তবে এই সেসব প্রি-ইনস্টল ইনবিল্ড অ্যাপস আনইনস্টল করা না গেলেও সেগুলোকে ডিজেবল করা যায়। ফলে ফোনটি স্লো হয়ে যায়। মোবাইল হ্যাং করে কেন, এই রকম যাওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায় অনেক সময়।

সাধারণ ভাবে আমাদের এই ফেসবুক, ইনস্টাগ্রম অ্যাপ বড় স্টোরেজ দখল করে থাকে। বিশেষত আপনি ৪জিবি ইন্টারনাল র‌্যাম বিশিষ্ট ফোনগুলোর ক্ষেত্রে বড়সড় সমস্যা তৈরি করে বড় সাইজের এই অ্যাপসগুলো। কি করলে ফোন হ্যাং হবে না সেক্ষেত্র এই সব অ্যাপসগুলো আনইস্টল করে তা ব্যবহার করুন। অ্যাপসগুলির লাইট ভার্সন, যা আকারের তুলনায় অনেকটাই ছোট।

অনেক ধরনের মোবাইলের লকস্ক্রিনের ওয়ালপেপারই গুলো নিজে থেকেই সব সময বদলে গিয়ে থাকে। এবং বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন আমরা দেখতে পাই। মোবাইল হ্যাং করে কেন, আর সেইগুলো ওয়ালপেপারের সঙ্গে অনেকটাই মিল থাকে। অথএব সাম্প্রতিক বর্তমানের বাজারে আসা মোবাইল গুলোতে গ্ল্যান্স লকস্ক্রিন অপশন রয়েছে। এই লকস্ক্রিন সবসময় ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে শুরু করে। 

এবং তা প্রচুর পরিমাণে ব্যাটারি ও তার ডেটা ক্ষয় করে থাকে। সেটিংস (Settings) অপশনের ভিতরে গিয়ে থার্ড পার্টি অ্যাপসটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এর ফলে আপনার ফোনের স্পিড অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে।

মোবাইল ফোন এর উপরে মানুষের নির্ভরতা অধিক হাড়ে বেড়ে গেছে। এতটাই বেড়েছে যা, এখন এই যন্ত্র অথাৎ মোবাইল ছাড়া কেউ এক দিনও পার করেনা। মোবাইল হ্যাং করে কেন, কি করলে ফোন হ্যাং হবে না এবং পার করার চেষ্টাও করতে পারেন না। মোবাইল ফোন যদি কিছুক্ষণ ঠিকমতো কাজ না করে, এতে অনেকে অধৈর্য হয়ে পড়েন। মোবাইল ফোন একটানা ব্যবহার করতে করতে কখনো তা ‘হ্যাং’ বা অচল হয়ে যেতে পারে। মোবাইল হ্যাং করে কেন, সাধারণত বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন, গেম ও ভিডিও মেমোরি ফোনের অনেক জায়গা দখল করে নিলে মোবাইল ফোন ‘হ্যাং’ হতে শুরু করে।

আপনি আপনার হাতে থাকা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের অ্যাবাউট অপশনের ভিতরে যান, এবং সেখান থেকে বিল্ডার অপশানটিতে একটি ক্লিক করুন। এবপর উইন্ডোজ রেখা আচে সেখানে গিয়ে অ্যানিমেশন অপশানের ভিতরে ক্লিক করলেই প্রতিটি অ্যানিমশন মোড স্পিড কমিয়ে তা ০.৫এড করে দিতে হবে। মোবাইল হ্যাং করে কেন, কি করলে ফোন হ্যাং হবে না আপনার মোবাইলে অ্যানিমেশন  থাকার জন্যে স্পিড অনেক কমে যায়। সেই কারনে অ্যানিমেশন স্পিডটিকে কমালে আপনার মোবাইলের স্পিড বাড়বে খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।

যেকোন ফোনের হ্যাং হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ডেটা। কি করলে ফোন হ্যাং হবে না আপনি ফোনে অনেক অপ্রয়োজনীয় ডেটা রাখেন। তাই সেটি হ্যাং কর। মোবাইল হ্যাং করে কেন, অথএব আমাদের করোনিয় প্রয়োজন ছাড়া সব তত্বকে ডিলেট করে দেওয়া। এবং সেই ডেটা গুলি আপনার ফোনের স্টোরেজের ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে কমিয়ে দেয়। অনেক সময কিছু ডেটা আপনার প্রয়োজনীয় নয়।