সিটি ব্যাংক পিএলসি - City Bank PLC
সিটি ব্যাংক পিএলসি: আজকের এই উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন সিটি ব্যাংক পিএলসি, সিটি ব্যাংক লোন সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল কিছু তথ্য। এর মাধ্যমে জানার পাশাপাশি সিটি ব্যাংকেsl বাংলাদেশ একটি জনপ্রিয় বেসরকারি ক্ষেতের সংস্থা যা দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহকের সেবা দিয়ে আসতেছে। এবং এটি বিশ্বস্ত এবং বন্ধু হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে এই ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকের সেবা প্রদান করে থাকে।
দি সিটি ব্যাংক পিএলসি বাংলাদেশের এটি একটি বেসরকারিক পেনিস ব্যাংক যার দ্বারা আপনারা সিটি ব্যাংক থেকে তাদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে আপনারা ১৯৮৩ সাল থেকে মার্চ মাসে ব্যাংকে থেকে স্টক এজেন্সি ও চট্টগ্রামের সব হিসেবে এজেন্সি নিবন্ধন করা হয়েছে। এত কষ্ট সম্পন্ন করলে আপনারা সেটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। তাই উক্ত পোস্টে মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সকলকে জানতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক পিএলসি
সিটি ব্যাংক পিএলসি এটি একটি বাংলাদেশি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক যার কাছে সদর দপ্তর থেকে ঢাকায় উপস্থিত সম্পন্ন ব্যবস্থাপনা ইকুয়েটর হিসেবে ব্রো কাজ হিসেবে নিরাপত্তা ক্ষেত্রে পণ্য পরিষেবা প্রদান করে থাকে। সেক্ষেত্রে একে ১৩৩টি শাখায় অবস্থিত। এই সিটি ব্যাংকের মোট বাংলাদেশ 133 টি শাখা রয়েছে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ব্যাংকে থেকে ভিসা এবং মাস্টারকার্ড এবং যে ব্যক্তি ক্রেডিট কার্ড সমূহ সকল কিছু কার্ডের কিছু করতে হবে। সিটি ব্যাংক পিএলসি, সিটি ব্যাংক লোন এর পাশাপাশি ব্যাংক থেকে একটি রেল টাইম হিসেবে অনলাইনে ব্রাঞ্চ হিসেবে শাখার মাধ্যমে আপনারা এসএমএস নিতে পারেন।
এর মাধ্যমে আপনার আপুর নাম্বার ইসলামিক ব্যাংক হ্যাকার হিসেবে সেগুলো তথ্য জানার পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী হিসেবে কর্মকর্তাদের সাথে আপনারা সিটি ব্যাংক ২০১৩ সাল থেকে মালয়েশিয়া উৎপন্ন হয়েছিল। এবং মালয়েশিয়ায় এটা ২০১৩ সালে প্রথম উদ্বোধন হয়েছিল ১০ টি শাখা নিয়ে। এবং এর প্রতিনিধিত্ব করেছিল অফিশিয়াল হিসেবে ২০১৯ সালে হংকং এর মাটিতে আর সেজন্য এটি একটি সহায়ক হিসেবে অফিসের তুলনায় এটি ব্যবহার করা হয় এবং আন্তর্জাতিক হিসেবে তা চলে গেছে। সিটি ব্যাংক পিএলসি সেজন্য অবশ্যই আপনাকে ইন্টারন্যাশনাল সাইন আনিসিং হিসেবে অপারেশন করার পাশাপাশি শুধুমাত্র সিটি ব্যাংকের ৫% শেয়ার অর্জন করে থাকে। আর সেজন্য অবশ্যই অর্জন করে ১.৩১ বিলিয়ন টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
ইতিহাস
এই ব্যাংকে সর্বপ্রথম প্রজন্ম হিসেবে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছিল। এটি একটি দেশের প্রাচীনতম প্রাণীর ব্যাঙ্গালোর মধ্যে একটি। তবে সে ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক পি এল সির নামে পরিচিত সকল কার্যক্রম ২৮ মার্চ ১৯৮৩ সালে দেশের ১২ জন ব্যবসায়িকদের নিয়ে যাত্রা শুরু করা হয়েছিল। তবে এই পরিচালনাতে করার জন্য অবশ্যই আপনাকে বাচ্চাদের ডলার আর্নিং করে দেখাতে পারেন। এজন্য অবশ্যই আপনাকে পরিচালনা করতে হলে ৩৪ মিলিয়ন অর্থিক মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করা হয়েছিল। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে দিন সংগ্রহ করার জন্য মোঃ ফিনিক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে কবরস্থানে অজয় দেবগন সংশোধন সিটি ব্যাংক পিএলসি ঢাকায় প্রথম অংশের ক্ষেত্রে শাখা খুলেছে।
আর সেক্ষেত্রে অবশ্যই ১৯৮৬ সালে, সিটি ব্যাংক পিএলসি এটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ হিসেবে চালাবে মুক্ত করা হয়েছে। ২০০৮ সাল থেকে শুরু করে ২৫ তম বার্ষিকীতে সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং সেটির ইমেজ পরীক্ষার হলের নতুন করে রাখে। তবে এর মধ্যে অনেকে আমেরিকান এক্সপ্রেস টু ব্যবহার করে চালু করতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেক নতুন লোগো প্ল্যান্স হয়েছে। বাংলাদেশের কথা বলতে পারে যদি আপনি খুব সহজে সেগুলো চান তাহলে এটি ওয়ার্ল্ড হিসেবে এসএমএস রাইটিং পরিচালনা মাছগুলো বন্ধ করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হবে। ক্রেডিট কার্ড, ব্রোকারেজ ব্যবসা, এসএমএস রাঙ্কিং বা সিটি ওয়ালেট পরিষেবা। যা রাংকের নাম হিসেবে প্রেম হিসাবে পিএলসি থেকে শুরু করে সরালেই যাবে কৃত করা হয়েছিল যা থেকে সিটি ব্যাংক লিমিটেড হতে এটি একটি লালবাগ সাদা চেকার বক্স ঘরে চৈত্রের নতুন লোগো হিসেবে জুলাই ২০০৮ সালে চালু করা হয়েছিল সর্বপ্রথম।
২০১৯ সালের আগস্ট এর সিটি ব্র্যান্ড বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। পাশাপাশি আপনাদের অভাবে কখনো সিটি ব্যাংক ভালো পর্যালোচনা করলে বাংলাদেশের তৃতীয় রাঙ্কিং হিসেবে তা পরিচিত আছে। ২০২১ সালের জুলাই মাসে সিটি ব্যাংক পিএলসি যা পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে ৩০ মিলিয়ন ডলার রেন্ট শোধন করেছে। ২০২৪ সালের মার্চ মাসে যখন নতুন অফিশিয়াল হিসেবে র্যাংকিং করা হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই অফিসিয়াল হিসাবে রাঙ্কিং গেমস দেশ থেকে অল্প হতে যাওয়ার কোন উপায় সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্য আপনাকেএর কার্যক্রম গুলো শুরু করে আপনাকে সেটি অবশ্যই সঠিক তথ্য পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
নতুন লোগো ও সেবা
২০০৮ সালে তাদের ২৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ব্যাংক সেবা হিসেবে তাদের ভক্ত হিসেবে সেবার পরিবর্তন তা নিয়ে এসেছিল তারা। এই কার্যক্রমের আওতায় নতুন নতুন কিছু লোগো যা তারা সেই সময় অন্যজন করেছিল তবে জানা যায় এটি আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ড, সিটি ওয়ালেট এবং ব্রোকারেজ ব্যবসা যা সেসময় এর সেবাকে চালু করে দেওয়া হয়েছিল। এবং এটি তার সারা শেষ ক্ষেত্রে সহজকরণের মাধ্যমে সেক্ষেত্রের টিটিসি হিসেবে বাদ দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড নামকরণ করা হয়। তবে পরে তা পরিবর্তন করে সিটি ব্যাংক রাখা হয়েছিল যা বর্তমানে রয়েছে। মূলত এটি লাল সাদা বক্স ঘুড়ি ওয়ালা লকোটি থেকে ২০০৮ সালে জুলাই মাসে উন্মোচন করা হয়।
2019 সালে অক্টোবর মাসে ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা হিসেবে প্রদান করেছিল সেক্ষেত্রে বিকাশে তাদের ক্ষেত্রে পরিবেশন হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকের পেমেন্ট হিসেবে সে সময় বিভিন্ন ধরনের কৌশল এবং লিমিটেড টেক্সটাইল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল যা পরে কৌশল কত চুক্তি স্বাক্ষর করা হয় এবং এর ব্যাংকিং সুবিধার ক্ষেত্রে তৈরির উদ্দেশ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়।
অ্যামেক্সকে সঙ্গে নিয়ে সিটি ব্যাংক
অ্যামেক্স এর ক্রেডিট কার্ড সেবা ২০০৯ সালের নভেম্বর মাস থেকে সিটি ব্যাংক চালু করেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বর্তমান সবচেয়ে বেশি এই কার্ডটি ব্যবহার করা হয়। সেক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আগরার সাথে অ্যামেক্সকের কো ব্র্যান্ডেড একটা কার্ড তৈরি করেছিল।
ব্যাংকিং কার্যক্রম
বর্তমানে বাংলাদেশে এই ব্যাংকের সংখ্যা মোট 131 টি শাখা রয়েছে, এবং এর আন্ডারে ৩৬৯ টি এটিএম রয়েছে। এটিএম কার্ডের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ বা তার অধিক।
সিটি ব্যাংক লোন
বর্তমানে এই সিটি ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের সুবিধার্থে বিভিন্ন ধরনের নিয়ে এসেছে। তবে তার মধ্যে অন্যতম এবং সবচাইতে বেশি বাধলাম হিসেবে যেগুলো বলা যায় সেক্ষেত্রে ৪ ধরনের সিটি ব্যাংক বর্তমানে লোন প্রদান করে থাকে। তা হলোঃ
- পার্সোনাল লোন
- অটো লোন
- সিটি বাইক লোন
- হোম লোন
এই চারটি লাঞ্চারটে ক্যাটাগরিতে তৈরি করা হয়েছে গ্রাহকদের সিটি ব্যাংক থেকে এ ৪ ধরনের লোন ঋণ নিতে পারে। তাই আপনি যদি ডাক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কি ধরনের মধ্যে যেকোনো একটি লোন নিতে পারেন। তাই আপনি এখান থেকে একটি লোন বেছে নিয়ে আপনি সেখান থেকে সেবা পেতে পারেন।
পরিচালনা পর্ষদ
সিটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল প্রকার তথ্য
সিটি ব্যাংকের সেবা সমূহ
- ব্যক্তিগত ব্যাংকিংঃ সঞ্চয় হিসাব, স্থায়ী আমানত, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ইত্যাদি।
- কর্পোরেট ব্যাংকিংঃ যদি কোন কোম্পানির জন্য হয়ে থাকে তাহলে কম্পালের জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে। যেমন- ট্রেড ফাইন্যান্স, ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
- এসএমই ব্যাংকিংঃ ছোট ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা ব্যাংকিং প্যাকেজ।
- আর্থিক পরামর্শঃ বিনিয়োগ, রিটায়ারমেন্ট পরিকল্পনা ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ।
সিটি ব্যাংকের বিশেষ বৈশিষ্ট্য
- দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাঃ বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা সিটি ব্যাংককে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলেছে।
- আধুনিক প্রযুক্তিঃ সিটি ব্যাংক সর্বদা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যাতে করে গ্রাহকরা সহজেই তাদের ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারে।
- বিস্তৃত শাখা নেটওয়ার্কঃ সারা বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের বিস্তৃত শাখা নেটওয়ার্ক রয়েছে, যেটি গ্রাহকদের জন্য ব্যাংকিং সেবা এবং গ্রাহকদের জন্য আরো সহজে বলতে গেলে সহজ করে তুলে।
সিটি ব্যাংক সম্পর্কে যদি আপনি আরো কিছু জানতে চান তাহলে আপনি সিটি ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এগিয়ে তাদের শাখা গুলো এবং যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদের সঙ্গে বিস্তারিত সকল তথ্য শেয়ার করতে পারেন। আর তাই সে ক্ষেত্রে যদি তাদের কাছে যদি আপনার আরো কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আপনার সাথে জানতে পারেন। এবং আপনি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিজিট করতে পারেন কারন অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তাদের সকলকে তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনি যদি খোঁজাখুঁজি করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি সেগুলো পেয়ে যাবেন।
সিটি ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.citybankplc.com/
সিটি ব্যাংক উইকিপিডিয়া: https://en.wikipedia.org/wiki/City_Bank_%28Bangladesh%29
সিটি ব্যাংক হেল্পলাইন নাম্বার
সিটিব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সর্বোচ্চ সেবা প্রদানকারীর মধ্যে একটি জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান। আপনি যদি সিটি ব্যাংকের ব্যাংকিং সেবা নিতে চান তাহলে কোন সেবার প্রয়োজন বোধ করবেন। তাহলে তাদের হেল্প লাইন নাম্বারে আপনি কল করে তাদের থেকে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।
কেন হেল্পলাইন নাম্বার ব্যবহার করবেন?
- নতুন ডেবিট কার্ডের অনুরোধ: আপনি যদি নতুন নতুন ডেবিট কার্ড চান বা নতুন একটি ডেবিট কার্ড নিতে চান তাহলে আপনি তাদের হেল্পলাইন নাম্বারে কল করে আবেদন করতে পারেন।
- কার্ড সক্রিয়করন: নতুন কার্ড পেতে বা সক্রিয় করার জন্য আপনি হেল্প লাইন নাম্বারে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
- রিজেনারেশন/পিন জেনারেশন: আপনার কার্ডের পেন জেনারেশন করার জন্য হেল্পলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।
- কার্ড হারানোর রিপোর্ট/কার্ড বদলানোর অনুরোধ: যদি আপনার কার্ড হেরে যায় তাহলে আপনি তাদের হেল্পলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করে আপনারা সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন। তখন তারা আপনাকে সে কার্ডের নতুন একটি কার্ড তৈরি করে দেবে । আপনার আগের কার্ডটি বন্ধ করে তারা আপনাকে নতুন একটি কার্ড তৈরি করে দেবে।
- Citytouch রেজিস্ট্রেশন: সিটি ব্যাংকের অনলাইন ব্যাংকিং সেবা আপনি Citytouch রেজিস্ট্রেশনের জন্য হেল্পলাইন সহযোগিতা নিতে পারেন।
- Citytouch পাসওয়ার্ড রিসেট: Citytouch পাসওয়ার্ড যদি আপনি ভুলে যান সে ক্ষেত্রে তাদের হেল্পলাইন নাম্বারে সাহায্য নিতে পারেন।
- Citytouch OTP আনলক: যদি আপনার Citytouch OTP আনলক করতে কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনি হেল্প লাইন নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
- Citytouch সেবা সম্পর্কিত প্রশ্ন: Citytouch ব্যবহার করার সময় যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি তাদের হেল্পলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন তাদের সাথে।
হেল্পলাইন নাম্বার:
অন্যান্য উপায়া যোগাযোগ:
Email: complaint.cell@thecitybank.com
সিটি ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: https://islamic.citybankplc.com/
Online chat: আপনি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে অনেক ব্যাংকের ওয়েবসাইট হিসেবে অনলাইন চ্যাট এর সুবিধা পেয়ে যাবেন।
ব্যাংক শাখা: আপনি সরাসরি সে সিটি ব্যাংকে গিয়ে তাদের নিকটস্থ শাখায় গিয়ে আপনি আপনার সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন।
মনে রাখবেন:
হেল্প লাইনে কল করার সময় আপনার একাউন্ট নাম্বার, আপনার কার্ড নাম্বার এবং এছাড়া আপনার অন্যান্য প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আপনি আপনার হাতের নাগালে রাখুন এরপরে মূলত আপনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মূলত এই কাগজগুলো আপনি আগে হাতের কাজের এখন তারপরে তাদেরকে ফোন করুন।
FAQ । সিটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কিত কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর
City Bank এর মালিক কে?
সিটি ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, বর্তমান চেয়ারম্যান দ্বীন মোহাম্মদ যিনি সিটি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি সর্বপ্রথম সিটি ব্যাংক পিএলসি ঢাকা বিবি এভিনিউ শাখায় প্রথম সিটি ব্যাংক খুলেছিলেন। ১৯৮৬ সালে সিটি ব্যাংক পিএলসি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এবং ১৯৯৫ সালে তিনি চট্টগ্রাম এক্সচেঙ্গে সিটি ব্যাংকের তালিকা অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।
সিটি ব্যাংকের পরিচালক কে?
সিটি ব্যাংকের পরিচালক "দ্বীন মোহাম্মদ" তিনি সর্বপ্রথম ১৯৮৬ সালে ঢাকা সিটি ব্যাংকের প্রথম একটা শাখা খুলেছিলেন। তিনি পরবর্তীতে 1995 সালে চট্টগ্রামে আর একটি শাখা অন্তর্ভুক্ত করেন। এভাবে ধীরে ধীরে তার শাখা প্রশাখা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের মালিক কে?
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের মালিক হলো "দ্বীন মোহাম্মদ" তিনি সিটি ব্যাংকের মালিক। তিনি সর্বপ্রথম ১৯৮৬ সালে এটি চালু করেছিলেন। তখন থেকে তিনি সবার কাছে তার ব্যাংকের লোন প্রদান করে আসছে।
সিটি ব্যাংক লোন সুদের হার কত?
সিটি ব্যাংক লোন সুদের হার বার্ষিক ৯% হারে সুদ দিতে হবে। আবার আপনি যদি কোন কিস্তি মিস করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ০৫৭৫% ভ্যাট সহকারে সুদ দিতে হবে।
City Bank লোন সুদের হার কত %?
সিটি ব্যাংক লোন সুদের বর্তমান হার ৯% তবে আপনি যদি সুখ দিতে দেরি করেন বা যদি আপনি ডেড লম্বা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ০.৫৭৫% হারে বেশি আপনাকে সুদ পেতে হবে।
সিটি ব্যাংকে কিভাবে অভিযোগ করব?
আপনি যদি সিটি ব্যাংকে অভিযোগ করতে চান তাহলে আপনি সিটি ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বারে ফোন দিয়ে তাদেরকে অভিযোগ জানাতে পারেন। সিটি ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার- 16234 (local), +88028331040 (Overseas). আমাদের প্রতিনিধি আপনাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেয় ২৪ ঘন্টায় এখানে আপনি অভিযোগ জানাতে পারেন।
সিটি ব্যাংক কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
দি সিটি ব্যাংক পিএলসি এটি একটি বাংলাদেশের বাণিজ্যিক বেসরকারি ব্যাংক। তাই দিতেছি ব্যাংক তাদের অনুষ্ঠানের যাত্রা শুরু করেছিল ১৯৮৪ সালে। ওরে চট্টগ্রামে তারা ১৯৮৫ সালে তারা একটি শাখা তৈরি করেছিল। এভাবে ধীরে ধীরে তারা সাকা তৈরি করতে করতে আজকে এই পর্যন্ত আসতে পেরেছে।
লেখকের মন্তব্য । সিটি ব্যাংক পিএলসি
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সিটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু তথ্য জানতে পারবেন। উক্ত পোস্ট যদি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সিটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি সিটি ব্যাংক লোন, সিটি ব্যাংক সেবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর তাই সিটি ব্যাংক পিএলসি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু আপনার উক্ত পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। তাই আপনারা যদি সম্পূর্ণ কষ্ট মনোযোগ সহকারে না পড়ে থাকেন তাহলে আর এক বার আপনি পড়ে নিবেন।
শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url