পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে উক্ত পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পরুন। উক্ত পোস্টে মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করা যায় আপনারা জানতে পারবেন পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ এটি আসলে কি জিনিস এটি সম্পর্কে আপনারা খুব সহজে জানতে পারবেন।
পাইলস-থেকে-ক্যান্সার-এর-লক্ষণ
তাই এ সমস্ত সকল কিছু জানতে হলে অবশ্যই আপনি আমাদের এই উক্ত পোস্টে মনোযোগ সহকারে পড়লে পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারবেন।
সূচিপত্র: 

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ কিভাবে বুঝবেন সেটা সম্পর্কে আমরা উত্তর আলোচনা করেছি যে যেভাবে আপনারা বুঝবেন যে আপনার পাইলস থেকে ক্যান্সার হয়েছে কিনা শুধু পাইলস বোঝার জন্য আমরা কিছু নিয়ম নিয়ে এসেছি এই নিয়ম যদি আপনি মেনে চলেন সে ক্ষেত্রে আশা করা যায় আপনি জানতে পারবেন যে পাইলস থেকে আপনার কি ক্যান্সার হয়েছে নাকি অন্য কোন রোগ হয়েছে নাকি আপনার পাইলস থেকে শুধু পাইলস রয়েছে সেটা জানতে পারবেন। আর তাই যদি আপনি যদি পাইলসের রোগ থেকে সম্মুখে কিছু জানতে চান সে ক্ষেত্রেও তো কষ্ট মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনারা জানতে পারবেন

পাইলস রোগ থেকে আপনার কি হয়েছে সেটি সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন আশা করা যায়। মজার যে ক্যান্সার একটা গুরুত্বপূর্ণ বিরল থেকে ক্যান্সারের শরীরে ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে একটি ঘটনা শরীরের অন্যতম হলে তাকে ক্যান্সার নয় সে ক্ষেত্রে শরীরের একটা অংশতম অংশ হিসেবে পড়তে পারে তা। পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ আপনার জন্য এই ঘটনা ঘটার ক্ষেত্রে শারীরিক অন্যান্য অংশ ছড়িয়ে পড়তে পারে সে ক্ষেত্রে মহিলার ক্যান্সার বা ক্যান্সার যুক্ত নয় এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। আর তাই আপনার জন্য মোল্লাকের খালি স্থান হিসেবে সেগুলো জায়গার মাধ্যমে শরীর থেকে সেগুলো বেরিয়ে যায় এবং সেগুলোও প্রাপ্ত হিসেবে অবস্থিত এর মাধ্যমে তা বোঝা যায়।
মালদ্বার ক্যান্সার কিছু উৎসরকের কারণ হতে পারে সেক্ষেত্রে যেমন পায়ুপথে বাতাসে ক্ষেত্রে মূলধার থেকে রক্তপাত লোকের ক্ষেত্রে কেমোথেরাপে এবং রেডি রেশনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আকারের চিকিৎসা করা যেতে পারে। আর তাই কে মোবারক রেডিয়েশনের মাধ্যমে এ সমন্বয়ে হায়দার বা পায়ের ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে তা চলাকালীন ঘাটতি হতে পারে। পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ আর তাইতো এর জন্য পায়ো ক্যান্সারের লক্ষণ বিশ্লেষণ হিসেবে সেগুলো দেখলে দেখা যায় যে পায়ুপথে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো থেকে রোগ নির্ণয় করা খুব সহজ।

পায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ

পায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ/পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ মজার ক্যান্সারের জন্য লক্ষণ গুলো অন্যতম রোগ হিসেবে ব্যবহার করা হয় সেক্ষেত্রে অবস্থিত লক্ষণ গুলোকে এটিও একটি লক্ষণ যে ক্ষেত্রে এর মাধ্যম সেগুলো কষ্ট টাই এর হিসাবে রোগের ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে সে ক্ষেত্রে এটি মাথায় রেখে কি পায় পথে ক্যান্সারের লক্ষণ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তো চলুন জেনে নেই পায়ুপথে ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি? আপনার যদি পাইতে যদি বায়ুর ক্ষেত্রে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে আপনি পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্ভব আপনি জেনে নিন যেগুলো তথ্য হবে বুঝতে হলে বুঝতে পারবেন যে আপনার পায়ু থেকে ক্যান্সার হয়েছে। তা হলো:
  • মলত্যাগে পরিবর্তন
  • মলদ্বারের কাছে ব্যথা
  • মলদ্বারের কাছে চাপ বা পিন্ড তৈরি হওয়া
  • মালদ্বার থেকে রক্তপাত
  • মলদ্বার থেকে স্রাব অথবা চুলকানি
  • পাতলা মল
আপনি চাইলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিয়ে সেই লক্ষণ গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবেন এগুলো আপনি বিস্তারিতভাবে অতিরিক্ত করে বিশ্লেষণ যদি আপনি মনে করেন সে ক্ষেত্রে মালদার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ঝুঁকিতে রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনি বিভ্রান্ত না হয় আপনি গুরুত্ব উৎসর্গগুলো আছে কিনা তা ভালোভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখুন। পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ এই সকল সমস্যা সকল বিষয়গুলো যদি আপনার একত্রিতভাবে একসঙ্গে হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নেন এবং ডাক্তারের কাছ থেকে আপনার কাছে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করুন। সেক্ষেত্রে আপনার ডাক্তার সঠিকভাবে রং নির্ণয় করতে সক্ষম হবে এবং সে অনুযায়ী আপনার চিকিৎসা করবে।

মলদ্বার ক্যান্সারের কারণ

শরীরের কোষের অস্বাভাবিক ধরনের কারণে অন্যাল ক্যান্সার হতে পারে সেক্ষেত্রে এই স্বাভাবিক গুলো বাড়তে পারে সেক্ষেত্রে জমা হতে পারে নেতৃত্বে ঘর তৈরি করে তার টিউমার হিসেবে নামে পরিচিত। পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ ক্যান্সার কোষ বা উন্নত হলো সে ক্ষেত্রে শরীরের অন্যতম কংগ্রেস ছড়িয়ে পড়তে পারে সে ক্ষেত্রে তাদেরকে আর যা বলে সমূহ হস্তক্ষেপ করতে সক্ষম।
  • মালদার ক্যান্সার প্রধান হিসেবে হিউম্যান প্যাপিলমা ভাইরাস এর কারণ হতে পারে সে ক্ষেত্রে এইচভিপি এটি একটি যৌথ বাহিনীর রূপকে বোঝা যায় সে ক্ষেত্রে যৌন মিলনের সময় তা ঘটতে পারে।
  • তাছাড়া মজার সময় ক্যান্সার এমন একটি অঙ্গ থেকে মালদার ছড়িয়ে পড়লেও তা অন্য স্থান দিয়ে জড়িয়ে পড়তে পারে।

মালদার ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণ

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ ঘটলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে মলদ্বার থেকে ক্যান্সার নির্ণয় করার ক্ষেত্রে খুব বিরল হতে পারে। তবে যেটাই হোক না কেন অন্যদের তুলনায় কিছু লোক রয়েছে যাদের ক্ষেত্রে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেক্ষেত্রে মোল্লার ক্যান্সারের জন্য কিছু চোখের কারণ হতে পারে। তা হলো:-
  • এইচ আই ভি: এটির আরেকটি রোগ হল যৌথবাহিত সে ক্ষেত্রে এটি হতে পারে। তাদের ক্ষেত্রে যদি দেখা যায় সে ক্ষেত্রে এইচআইভি রয়েছে কিনা তাদের ক্যান্সার ধরা পড়ার জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা দেখা দেয়। এবং এটি মূলত ঘটে থাকে সে ক্ষেত্রে এইচআইভি রোগ নির্ণয় করতে ক্ষমতা গুলোকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দেয়। সে ক্ষেত্রে ক্যান্সার আছে কিনা সে ক্ষেত্রে ক্রসের সঙ্গে লড়াই করতেও এদিক অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
  • এইচপিভি সংক্রমণ: এক্স প্রেমী সংক্রমণ বলতে বোঝা যায় যে যৌথ সংক্রমণকে সেক্ষেত্রে বুঝা যায় যে সংক্রমণের পরে শরীরের কি থাকতে পারে। মলদ্বারে ক্যান্সার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষকে একটি এইচপি সংক্রমণের ক্ষেত্রে নির্ময় করতে পারে। সে ক্ষেত্রে এমনকি স্যার বিকাল ক্যান্সারের দিকে এটি পরিচালিত হয় সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • যৌথ কার্যকলাপ: যৌথ কার্যকলাপ বারবার পায়ুপথে যৌন মিলনের ক্ষেত্রে তার কারণ হিসেবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে একাধিক যৌন সঙ্গে থাকাকালীন আপনার মলদ্বারে ক্যান্সার সংক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে মলদ্বারের ক্যান্সার হিসেবে ধরা পড়লে সেক্ষেত্রে আপনি কনডম তথা নিরাপদ ভাবে যৌন মিলনের অনুশীলন ব্যবহার করতে পারেন। আর সে ক্ষেত্রে এটিকে মূলত এইচপি ভিসা সংক্রান্ত ঝুঁকি বলা হয়।
  • দুর্বল ইমিউন সিস্টেম: দুর্বল ইউনিয়ন সিস্টেম থাকলে যেকোনো সময় আপনার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ইমিউনোসপ্রেসেন্ট গ্রহণ করতে হবে, সে ক্ষেত্রে যাদের এইচআইভি আছে তাদের ক্ষেত্রে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করার পাশাপাশি তাদের পায়ুপথের ক্যান্সার ধরা পড়ার উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।
  • ধূমপান: আপনাদের মধ্যে যারা যারা ধূমপান করে তাদের ক্ষেত্রে এটি আক্রমণ করার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
  • বার্ধক্য: মলদ্বারে ক্যান্সারের সাধারণত ৫০ বছর বয়সের লোকদের ক্ষেত্রে এই ঘটনাটি দেখা দেয়।

মলদ্বার ক্যান্সার স্টেজিং

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ দেখা পেরে স্বাস্থ্য সেবা অনুযায়ী প্রধান ক্ষেত্রে আপনাকে চিকিৎসা পরিষেবা করতে হবে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের ফলাফল হিসেবে আপনি ক্যানসার স্টেজিং মলদ্বার ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ক্যান্সার স্টেজিং সিস্টেম গুলো ব্যবহার করতেই হবে। কারণ তাছাড়া কেউ পৃথিবীতে পারে এ ক্ষেত্রে তা বিবেচনা করে দেখতে হবে। মল্লার কে ক্যান্সারের পাঁচটি পর্যায়ে শ্রেণীবদ্ধ করে তোলা সম্ভব। তা হলো:-
পর্যায় ১: অস্বাভাবিক কোষগুলোর মাধ্যমে মলদ্বারের মেয়েও কুসা থেকে এক প্রকারের মাধ্যমে অন্তরী হিসেবে উপস্থিত থাকে সেক্ষেত্রে তারা এক্ষেত্রে ক্যান্সার যুক্ত নয়। এ পর্যায়ে উচ্চ গ্রেটে স্কোয়াড হিসেবে অ্যাথলেটিক ক্ষেত্র হিসেবে নামে পরিচিত।
পর্যায় ২: ক্যান্সার কোষ দুই সেন্টিমিটার হিসেবে বা তার কম পরিমাপে একটি টিউমার হতে পারে।
পর্যায় ৩: এ পর্যায়েটি আরো দুই ভাবে পর্যায়ে করা যায়।
  • টিউমারের আকার ২ সেন্টিমিটার এর চেয়ে বড় কিন্তু ৫ সেন্টিমিটারের চাইতেও ছোট।
  • টিউমারের আকার পারসেন্টিমিটার কিন্তু মালদার দিয়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে অনেক দিকেই।
পর্যায় ৪: এটিকে তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত করা যায়
  • কেউ মার পারসেন্টিমিটার বা তার চেয়ে ছোট, মলদার নোটগুলোকে ছরিয়ে করতে পারে।
  • মলদ্বারের ক্যান্সার যৌনি মন্ত্রনালী বা মধ্যয়ের কাছাকাছি অঙ্গ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
  • ক্যান্সারের কাছে গেছি অঙ্গে পাওয়া যায় এমন একটি মলদ্বার বা কুচকির কাছে ছড়িয়ে পড়েছে।
পর্যায় ৫: ক্যান্সারের দূরবর্তী হিসেবে মালদা থেকে দূরে থেকে ফুসফুস বালিবারের মতো অঙ্গগুলোকে সনাক্ত করা যায়।

মলদ্বার ক্যান্সারের প্রকারভেদ

মলদ্বার ক্যান্সার এর কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে সেখানে মূলত টিউমার আখড়ায় ধরে তো করতে পারে সে ক্ষেত্রে শরীরের যে কোন কোষ গুলোর ভিতর থেকে অস্বাভাবিক কিছু বৃদ্ধি পেতে পারে। পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ যেগুলো সমূহ যেগুলো অনৈতিকভাবে বৃদ্ধি পাবে সেগুলোকে টিউমার নামে পরিচিত করা হয়েছে এটি একটি টিউমার যার সাম্য বা টেকনিক রোগ হতে পারে। যদি চিকিৎসক দ্বারা সমাধান না হয় সে ক্ষেত্রে সেগুলো দ্বারা তা ঠিক না হয় বা এর জন্য বিভিন্ন অংশের শরীরে অন্য কোন অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে সে ক্ষেত্রে মলদ্বার ক্যান্সারের সাথে সম্পৃক্ত কিছু টিউমারের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
  • বেনিন টিউমার: ভেনেন টিউমার বলতে আমরা অফ ক্যালসিয়াম জাতীয় ক্যান্সারে টিউমার কে বুঝে সে ক্ষেত্রে মলদ্বারের সম্মতি উমারের মধ্যে তদের একটা হিসেবে পলিপ বা যৌনাঙ্গ ছিল টিউমারের অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
  • স্কোয়ামস সেল কার্সিনোমা: স্কোয়ামস সেল কার্সিনোমা এটি একটি সাধারণ হিসেবে সবচেয়ে বেশিবার মলদাগের জন্য ক্যান্সারের মধ্য এটি একটি স্কোয়াড যার মাধ্যমে আপনারা ইসক নামক হিসেবে খালের জন্য বাইরেতম হিসেবে লাইনে পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে মলদ্বারের ক্যান্সার আক্রমণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লোকের সাধারণত হিসেবে সেল করে তা দিয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে এটি অস্বাভাবিক হিসেবে তৈরি করতে পারে সে ক্ষেত্রে তামালদার তৈরি ক্ষেত্রে মৌলিকন্ট্রান হিসেবে টিউমারকে বুঝায়।
  • অস্তোপচার: এটি একটি ভেজাল সেল ক্যাসিনোমা হিসেবে হল ক্যান্সারের ধরন যায় এটি একজনকে ব্যক্তির সূর্যের হিসেবে সংস্পষ্ট একে তাহলে হিসেবে তোকে পেতে পারে সেক্ষেত্রে এ কারণে বিশাল হিসেবে সেল ক্যাসিনোমা মলদ্বারের ক্যান্সারের একটি বিরল রোগ ধারণ করতে পারে।
  • প্রি-ক্যান্সারস শর্ত: বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর অবস্থানগুলো সাম্য হিসেবে টিউমারকে নির্দিষ্ট করে সেগুলোকে সময়ের সাথে সাথে মালেগনান্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে স্কোয়ামস ইন্ট্রাপিথেলিয়াল নিওপ্লাসিয়া এবং ইন্ট্রাপিথেলিয়াল নিওপ্লাসিয়া এ প্রিক্যান্সারস অবস্থা সাধারণ।
  • বোভেনের রোগ: বোভেনের রোগ স্কোয়ামস সেল কার্সিনোমা ইন সিটু নামে পরিচিত, যা মলদ্বারের পিষ্ঠের টিস্যুকে অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধিকে বোঝানো হয় এই কোষগুলোকে সাধারণত মলদ্বারের কোন একটি কবি আক্রমণ করে না।
  • Adenocarinoma: Adenocarinoma হল আরেক ধরনের বিরল কাছে নামাজ সাধারণত অ্যাড্রিনাল গ্রহ্নি থেকে হয় বা মলদ্বারের আরো কিছু সরে যায় তা ঘটে থাকে।

পায়ূ ক্যান্সার নির্ণয়

  • মলদ্বারে ক্যান্সারের এমন কে ডিজিটাল রিয়েক্টর পরীক্ষার মাধ্যমে তার নির্ণয় করা যেতে পারে সে ক্ষেত্রে এগুলো সাধারণত পোস্টের পরীক্ষার অংশ হিসেবে সঞ্চালিত হয়। ম্যানুয়াল রিটেল হিসেবে পরীক্ষা যেখানে ডাক্তারের মলদ্বারে একটি আঙ্গুল ঢুকিয়ে কোন পেজ বা পিন্ড অনুভব করে সেক্ষেত্রে উভয় লিঙ্গ শ্রেনীর পরীক্ষায় প্রচলিত।
  • সে ক্ষেত্রে মলদ্বারে রক্তপাত চুলকানি বাতাও নবাব হতে পারে সে ক্ষেত্রে ব্যাথা অনুভব হলে ব্যক্তিগত মলদ্বারের ক্যান্সারের প্রথম পর্যায়ে যাওয়ার আগে অবলম্বী চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। তাই মলদ্বারের ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষায় এবং চিকিৎসার জন্য সময় নির্ণয় করা যেতে পারে।
  • মলদ্বারে ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য একটি বায়োপ্রসেস করা যেতে পারে।
  • মলদ্বারের ক্যান্সার নির্ণয়ের আরেকটি উপায় হলো অন্যান্য উপায় হলো প্যাপ ব্যবহার করা। সে ক্ষেত্রে এটি একটি ঐতিহগত পাপ হিসেবে নির্ণয় অণুরত প্রক্রিয়া বলা যায় সেক্ষেত্রে যাই হোক না কেন সে ক্ষেত্রে ডাক্তার সংগ্রহ করার জন্য একটি তুলনামূলক ভাবে স্বভাব ব্যাবহার করতে হবে সেক্ষেত্রে পরবর্তীতে আরও একটি পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে।

পায়ুপথের ক্যান্সারে চিকিৎসা

মলদ্বারের ক্ষেত্রে যদি ক্যান্সারের কোন সনির্দৃষ্ট নিরাপদ হিসেবে থাকে সেক্ষেত্রে নিরাময়ের নেই সে ক্ষেত্রে অনেক লোক যারা আক্রমণ তারা সুস্থ এবং উৎপাদন ফেলে হিসেবে জনগণ যাপন করতে পারে সেক্ষেত্রে আপনার বয়স পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ এবং আপনার ক্যান্সারের পর্যায়ের নির্ভর করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার ডাক্তার নিম্নলিখিত মলদ্বার এর ক্ষেত্রে এটি সব সময় আপনার জন্য একটি সুপারিশ করতে পারে।

কেমোথেরাপি

কেমোথেরাপি ক্যান্সার হিসেবে কোষ গুলোকে মেরে ফেলার জন্য একই সময় তাদের বৃদ্ধি রোধ করতে ব্যবহার করা হয় সেক্ষেত্রে এটি একটি ইনজেকশন বা মুখে নেওয়ার মাধ্যমে তা প্রয়োগ করা হয়।

সার্জারি

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ মজারে ক্যান্সারের জন্য সবচেয়ে সাধারণত অস্ত্র প্রচারগুলোর মধ্য থেকে এটি একটি হল স্থানীয় রিয়্যাকশন সার্জারি জামারের পাশাপাশি এটির চারপাশে কিছু টিস্যু সুস্থ থাকে তাই এটি প্রক্রিয়াটি করা যায় সেক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে যাদের ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে এটি একটি আদর্শ পদ্ধতি। মলদ্বারে ক্যান্সারের জন্য প্রচলিত আর একটি অস্ত্র প্রচারের মধ্যে Abdominoperineal (AP) Resection. সে ক্ষেত্রে এটি একটি আক্রমণকারী প্রয়োগ আনসার সার্জারি হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। আর তাই এই পদ্ধতিটি সেই সমস্ত লোকদের জন্য যারা অন্য চিকিৎসায় ভালো প্রক্রিয়া দেখায় নিয়ে বা যারা অন্যতম পর্যায়ে রয়েছে।

লেখকের মন্তব্য

পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ পরীক্ষা করলে দেখা যায় যে পাইলস থেকে যেগুলো উপায় বের করলে পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ বোঝা যায় সেগুলোর তথ্য সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনার সামনে তুলে ধরেছি। আশা করা যায় এগুলো উপায় যদি আপনি দেখতে পান তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ হয়েছে নাকি পাইলস থেকে আপনার কোন কিছু হয় নাই। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি খেয়াল করবেন এবং আপনি খেয়াল করলে দেখতে পাবেন যে আপনার পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ এটি আসলে কি। তাই আপনি পরীক্ষা করেন এবং পরীক্ষা করে যদি বুঝতে পারেন যে এটি একটি ক্যান্সারের লক্ষণ সে ক্ষেত্রে আপনি সর্বপ্রথম একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url