প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম
উক্ত পোস্ট দ্বারা আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে জানতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সকল কিছু ডকুমেন্ট যেগুলো দরকার সেগুলো বের করে জানার জন্য আজকে আমরা উক্ত পোস্টে আলোচনা করেছি। সেগুলো ডকুমেন্ট আপনি যদি নিয়ে যান তাহলে এ রকম একটা নিয়ে গেলে অবশ্যই আপনাকে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন দেওয়া হবে। কারণ আপনারা দেশের বাইরে থেকে নিয়ে আসেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হতে সক্ষম।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন, বাংলাদেশ আপনাদের জন্য আজকে গোটা বিশ্বের কাছে পরিচিত লাভ পেয়েছে আর তাই আপনাদের সুবিধার্থে প্রবাসী ব্যাংক চালু করা হয়েছে যাতে আপনারা সেখান থেকে লোন নিতে পারেন। এবং সেই লোনের টাকা দিয়ে আপনারা কোন ব্যবসা করতে পারেন অথবা আপনারা বিদেশ যাওয়ার সময় যত বিদেশ যেতে পারেন আপনাদের দরকার এই যেগুলো বিষয়বস্তু রয়েছে সেগুলো আবেদনের নিয়ম ছাড়াও আপনারা আরো কিছু ইনফরমেশন সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন সেগুলো তথ্য আপনার জানা থাকলে অবশ্যই আপনার জন্য এই কাজটি সহজ হবে এবং খুব সহজে আপনি সেটি পেয়ে যাবেন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম কি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম - প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন পত্র
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার আবেদন ফরম
- চার ধরনের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন নিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোনের সুবিধা
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন করা পাবেন
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোনের সুদের হার
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোন সুবিধা
- কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন নিয়ে শেষ কথা
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম: সে সকল নিয়ে আজকে উক্ত পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে যাতে করে আপনারা খুব সহজে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। আপনারা যারা প্রবাসী রয়েছেন তাদের সুবিধার্থে এই লন পদ্ধতি চালু করা হয়েছে যাতে আপনারা সেগুলো নিয়ে রেমেড যুদ্ধ হিসেবে কাজ করতে পারেন। তাছাড়া আপনারা দেশের বাইরে গিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে থাকেন আবার দেশে ফিরে এসে আপনারা ভালো কোন কাজ পান না আপনাদের টাকা খুব বেশি থাকায় না।
আরো পড়ুনঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম জানার পরে আপনি খুব সহজেই লোন নিতে পারবেন। তাই আপনারা প্রবাস থেকে দেশে ফিরে এসে যদি কোন ভালো ব্যবসা করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাদের জন্য প্রবাসী ব্যাংক থেকে লঞ্চ সিস্টেম চালু করা হয়েছে যাতে আপনারা সেখান থেকে লোন নিয়ে আপনারা ব্যবসা করতে পারেন। অবশ্যই আপনাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে যেগুলো কাগজপত্র দরকার সেগুলো আমরা উক্ত পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরেছি।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আসা
অবশ্যই আপনাকে লোন নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে প্রত্যেকটা জমা দিতে হবে এবং সেগুলো জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনারা সেখান থেকে নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সে ক্ষেত্রে আপনি কিভাবে তা জমা দিবেন ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আপনি তা যোগাযোগ করে জানিয়ে নিতে পারেন। কারণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ডকুমেন্ট পরিবর্তন হতে পারে এ কারণে আপনি যদি ব্যাংকে গিয়ে বলেন তাহলে তারা আপনাকে সঠিক তথ্য বলে দিবে। তবে তার মাধ্যমে আমরা কিছু তথ্য তুলে ধরেছি যা আপনার জন্য প্রয়োজনীয় হিসেবে মনে করা হয়েছে। এগুলো যদি নিয়ে যান তাহলে আপনি খুব সহজেই এগুলো কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
একাউন্ট খুলতে হবে
ফ্রেন্ড নেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রথম বিষয়গুলো অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য উপযুক্ত হতে হবে। আপনার এলাকার নিকটস্থ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আপনি সেটি করতে পারেন। যেখানে গিয়ে আপনি প্রথম একাউন্ট খুলে আসবেন সেখানে গিয়ে কারণ টাকা সরাসরি আপনার হাতে দেওয়া হবে না কারণ ব্যাংকের মাধ্যমে একাউন্টে জমা দেওয়া হবে। তাই পরবর্তীতে সে একাউন্ট থেকে আপনার টাকা উঠাতে পারবেন এবং সেখানে থেকে আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারেন।
আবেদন ফরম পূরণ
এই মুহূর্তে আপনাকে অবশ্যই আবেদনের ফ্রম যেটি রয়েছে সেটি পূরণ করতে হবে। আর সেজন্য আপনি কোন কম্পিউটার দোকান থেকে আবেদনের ফর্মটি নিতে পারেন অথবা আপনি ব্যাংকে গিয়ে আপনি সেখান থেকে ফর্মটি নিতে পারেন। এই ফর্মে ইনফরমেশন চাইবে সকল কিছু আপনাকে উল্লেখ করতে হবে এবং দরকারের সকল কিছু অনলাইন থেকে কপি নামিয়ে তা পূরণ করতে পারেন।
আবেদনপত্র জমা
আবেদন পত্র পূরণ করার পর অবশ্যই আপনাকে আবেদন পত্র অবশ্যই আপনাকে জমা দিতে হবে। এবং তার সাথে সাথে প্রয়োজনে অবশ্যই কিছু কাগজপত্র সেখানে ডকুমেন্ট হিসেবে এবং সেগুলো আপনাকে আপনার পক্ষ থেকে সাক্ষী স্বরূপ জমা দিতে হবে। অবশ্যই আবেদন করার নিকটস্থ ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আপনি সেগুলো জমা দিয়ে আসবেন।
ঋণ মঞ্জুর
আপনার ব্যাংকের ম্যানেজার যদি মনে কর যে আপনাকে রেন দেওয়া হবে সেক্ষেত্রে আপনার আবেদনপত্র ভালোভাবে দেখে আপনার কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা যাচাই বাছাই করে সেখান থেকে আপনাকে তারা দিন প্রদান করবে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম এজন্য অবশ্য আপনাকে কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে। এগুলো কাগজপত্র দেওয়ার পরে তারা যদি মনে করে এখানে কিছু ভুল তথ্য রয়েছে তাহলে আপনাকে তারা আপনাকে জানিয়ে দেবে। আর সেটা জানার পরে আপনি আপনার ভুল সংশোধন করে আবার পুনরায় জমা দিলে আপনাকে তারা এবার লোন প্রদান করবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন পত্র
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন পত্র: এজন্য অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হয় সেজন্য বাবার জন্য আপনারা আলোচনা করব যে কিভাবে আপনারা খুব সহজে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইনে আবেদনের জন্য যে সকল পদ্ধতি তাজ জেনে আপনারা কিভাবে খুব সহজে সেখান থেকে অনলাইনে লোন নিতে পারেন এবং সেটা দিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো ধরনের ব্যবসা করতে পারেন এবং যেকোনো কাজে ব্যবহার করতে পারেন। সেজন্য সঠিকভাবে অনলাইনে আবেদন করতে হবে সঠিকভাবে আপনি অনলাইনে আবেদন করতে পারেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনাকে লোন দেওয়া হবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে কানাডার বিমান ভাড়া কত
আর তাই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম/প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদনের জন্য বিশেষ কোনো পদ্ধতি নেই। তবু খুব সহজে আপনি এই কাজটি সম্পূন্ন করতে পারবেন। তবে এটি করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ধাপে ধাপে তা মেনে চলতে হবে সে অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে তবে আপনি এই সফলতা পাবেন। আর এ সফলতা পেতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে ব্যাংকে সরাসরি যাওয়াটাই ভালো হবে। এর মাধ্যমে আমরা যদি সেখানে যাই তাহলে ওয়েবসাইট থেকে পূরণ করে আপনার ইনফরমেশন দিয়ে তা পূরণ করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে একটি কম্পিউটারের দোকানে যদি চান
আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ
তাহলে আপনি এরকম একটি ফর্ম পেয়ে যাবেন সে ফর্মটি ফিলাপ করে আবার পুনরায় এর পাশাপাশি যেগুলো ডকুমেন্ট দরকার সেগুলো নিয়ে আপনি অফিসে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে পারেন। আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি, আপনার ভিসার ফটোকপি, আপনার জাতীয় পত্র ফটোকপি সহকারে আরো যদি কোন লাইসেন্স থেকে থাকে তাহলে সেগুলোর ফটোকপি তুলে আপনাকে জমা দিতে হবে। এর পাশাপাশি তাছাড়া ব্যাংকের ক্ষেত্রে কোন অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে সেটিও ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। সেজন্য অবশ্যই ব্যাংকের স্টেটমেন্ট এর আগের প্রমাণপত্র সহকারে আপনি ব্যাংকের লোন পরিশোধ হয়েছে কিনা সেটির ট্যাক্স এর আইন চেক করবেন। তাছাড়াও এগুলো ব্যাংক যদি আপনার কাছে আরো কোন কপি চেয়ে থাকে তাহলে সেগুলো আপনি তাদের কাছে প্রদান করবেন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার আবেদন ফরম
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার আবেদন ফরম পূরণ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে প্রবাসী হতে হবে। বর্তমানে আপনি প্রবাসী না হলেও ভবিষ্যতে অথবা আপনে অতীতে যদি প্রবাস থেকে এসে থাকেন তাহলে আপনি করতে পারেন। আপনি যদি সরাসরি প্রবাসী থেকে এটা করতে চান তাহলে আপনার পরিবর্তে আপনার পিতা, মাতা, আপনার স্ত্রী, আপনার সন্তান, আপনার ভাই, আপনার বোন, আপনার নিকটস্থ কোন আত্মীয়-স্বজন থাকলে তারাও সেটির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে এটি মূলত আপনার জন্যই হতে হবে আপনারা নামে যে কোন কেউ আবেদন করতে পারে সে আপনার অবশ্যই আত্মীয় হতে হবে অথবা পরিচিত কেউ হতে হবে। এর পাশাপাশি যদি প্রয়োজনীয় সকল তথ্য যদি ঠিক থেকে থাকে তাহলে আপনি এটি যোগাযোগ করে এই ফর্মটি পূরণ করে আসতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
আর সেটির জন্য সঠিকভাবে ফর্মটি পূরণ করে যদি আপনি প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ঠিকঠাকমতো দিতে পারেন তাহলে আপনারা অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাছের জন্য আপনি খুব সহজেই সেখান থেকে লোন পেয়ে যাবেন। এজন্য প্রবাসী ব্যাংক কল্যাণ নেওয়ার বাসায় ফরম ডাউনলোড করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ডাউনলোড করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে https://pkb.gov.bd/ এজন্য অবশ্যই আপনি যদি এই ওয়েবসাইটটি সরাসরি ভিজিট করেন তাহলে আপনারা সেখান থেকে ফর্মটি পেয়ে যাবেন। ফর্মটি দেখে আপনি সেখান থেকে ফরমটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন এবং সেটা দিয়ে আপনি পরবর্তীতে আপনারা ডকুমেন্ট এবং আপনার বিভিন্ন ধরনের কাগজ দিয়ে সে ফর্মটি ফিলাপ করে আপনি সেটি জমা দিতে পারেন।
চার ধরনের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বাংলাদেশে প্রকাশিতের জন্য বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা নিয়ে এসেছে সে ক্ষেত্রে ঋণের সুবিধা দিয়ে থাকে তারা আর তাই সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী তারা নিজের দেওয়া লিংকে গিয়ে আপনার সেখান থেকে লোন নিতে পারেন। সেজন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে উক্ত পোস্টে আবেদন করা হয়েছে। এবং এর পাশাপাশি সকল সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে তারা প্রবাসীদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ওই একই রকম ঋণের জন্য আবেদন গ্রহণ করতে পারেন হয়। আর তাই সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-
- পূর্ণবাসন ঋণ
- অভিবাসন ঋণ
- বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণ
- বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ
পূর্ণবাসন ঋণঃ
যার কোন কারনে বিদেশ থেকে ফিরে আসার জন্য অনেক ঋণ প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান করতে চান ঠিক তারা এখান থেকে রেন নিতে পারেন। এখান থেকে বিদেশ যাওয়ার জন্য ঋণ নিতে পারেন সেক্ষেত্রে লাভ আনতে পারেন নাই তাদেরকে ছেড়ে অনেক থেকে লোন প্রদান করা হয়। সেজন্য জানাত করার পাশাপাশি আপনার পরিবর্তনে একজন গ্রাহক যদি নিতে চাই এটি সেক্ষেত্রে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত এখান থেকে ঋণ নিতে পারে।
অধিবাসন ঋণঃ
যারা সঠিক নিয়মে বৈধ পন্থায় বিদেশ যেতে চান তাদের জন্য কাজের জন্য পাসপোর্ট বিষয়ে করতে হবে আর তাই তাদের জন্য এই অর্থ সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। সেজন্য অবশ্যই অধিবেশন ঋণ ব্যবস্থা চালু করার জন্য তা প্রয়োগ করা হয়েছে তাই সর্বোচ্চ তিন বছর মেয়াদে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত এখান থেকে তারা নিতে পারে।
বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণঃ
এরিনের ক্ষেত্রে সিস্টেম টা নতুন চালু করা হয়েছে সেক্ষেত্রে করোনা মহামারের জন্য ২০২০ সালে এটি চালু করা হয়। এবং যার কারণে এই সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রবাসী দেশে চলে আসেন সেক্ষেত্রে তাদের ইনকাম বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রবাসে চলে গেলে আপনি সেখান থেকে ইনকাম বন্ধ হয়ে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে সেক্ষেত্রে যাওয়ার জন্য তাদেরকে যদি আপনার সেখানে করো না আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে সেখান থেকে তারা আপনাকে বিদেশ মৃত্যুবরণ করার পাশাপাশি এমনকি তাদের ক্ষেত্রে তাদের পরিবার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা সুবিধার্থে এই তারা দিয়ে থাকবে। এখান থেকে মূলত সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যায় সে ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫ লক্ষ টাকা থেকে 25 লক্ষ টাকা পর্যন্ত এখানে রেন দেয়।
বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণঃ
বাংলাদেশের কোন প্রবাসী দেশের বাইরে গিয়ে কাজ করার সময় যদি তার প্রাপ পর্যাপ্ত পরিমাণের স্বচ্ছলতা না থাকে বা না আসে সে ক্ষেত্রে তার পরিবারের কেউ তারা নামে রিংটোন করতে পারবে। অথবা সে যদি দেশে ফিরে নিতে চায় তাহলে সে নিতে পারে। সে ক্ষেত্রে এই নিয়মের অধীনে একজন করতে পারে। সেজন্য অবশ্যই এখান থেকে তারা ৩ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন নিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন নিতে গেলে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। এজন্য মূলত প্রয়োজনীয়তা কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তা প্রথমে আমাকে জানতে হবে আর সেটা জানার জন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনার ভালোভাবে বিবেচনা করুন তাহলে আপনার সকল কিছু জানতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন করতে পারেন। খুব সহজে আপনারা এই মাধ্যমে রেন পেয়ে যাবেন এই ঋণ প্রদান করে আপনারা আপনাদের কাজ করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
সেজন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিয়ে আপনি ঋণ আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আপনি আবেদন করতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক আবেদন করতে হলে কি কি দরকার।
- ঋণ আবেদন কারির ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, কোথায় স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা কোথায় সেটি সম্পর্কে আপনাকে দিতে হবে আপনার বর্তমান এবং ভবিষ্যতের ঠিকানা কোথায় সেটি সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে জানানোর জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সার্টিফিকেট এবং ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট মানপাওয়ার স্মার্ট কার্ডের ফটোকপি ভিসার চেক লেবার কন্টাক্ট পেপার যদি থাকে তাহলে সেটি সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে বার্ধক্যমূলক হতে হবে।
- জমিন দারের ক্ষেত্রে এক কপি ছবি, এবং কমপক্ষে দুইজন জামিনদার হতে হবে, সেক্ষেত্রে অবসর ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে, এবং সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ঠিকানা আপনাকে প্রদান করতে হবে।
- ঋণ নেওয়ার আগে ওই ব্যাংক থেকে আপনি একটি এপ্লাই করেছেন সেই ব্যাংকের শাখায় গিয়ে হিসাব তুলতে পারবেন।
- জামিনদারের একজন এর ক্ষেত্রে স্বাক্ষরিত ব্যাংকের তিনটি চেকের পাতা জমা দিতে হবে বা তার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
তবে এখান থেকে আপনাদের জানতে হলে অবশ্যই ঋণের মেয়াদ কতদিন থাকে না কেন সেটার নতুন ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ তিন বছরের মেয়াদ থাকে। তবে এর জন্য আরে ইন্টারভিউ হিসেবে ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছর মেয়াদ হয়ে থাকে। তবে সে ক্ষেত্রে তিন দিন থেকে শুরু করে তিন মাসের মধ্যে সেটি প্রদান করা হবে।
আরো পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ
এর জন্য আপনাকে আগে খপ্পরে পড়ার জন্য আগে তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তবে সে জন্য প্রশিক্ষিত হিসেবে ক্লাসটা সর্বোচ্চ দিয়ে তিন মাস থেকে তিন দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে এবং তাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। এতে করে কোন প্রবাসী ভাইবোনেরা করে থাকে তাহলে সেখান থেকে রক্ষা পেতে পারে। এবং এগুলো করার মাধ্যমে তারা যদি বিদেশ যাওয়ার জন্য হয়ে থাকে তাহলে তাদেরকে সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে তার ক্ষেত্রে ডকুমেন্ট দরকার সেগুলো আপনাকে অবশ্যই জমা দিতে হবে।
অভিবাসন লোন নেওয়ার জন্য ডকুমেন্ট
- নাগরিক সনদপত্র
- পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- কমপক্ষে দুইজন জামিনদারের যাবতীয় তথ্য
- পাসপোর্ট বিএমইটি ও ভিসা কার্ডের কপি
- জামিনদারের স্বাক্ষর করা ব্যাংকের তিনটি চেকের পাতা
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক শাখায় অবশ্যই আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
পূর্ণবাসন লোন নেওয়ার জন্য ডকুমেন্ট
- আবেদনকারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট সাইজের তিনটি ছবি জমা দিতে হবে।
- অবশ্যই জামিনদারের জন্য দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- জামিনদাতা ও আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পৌরসভা সনদপত্র দিতে হবে।
- ঋণ গ্রহিতার ক্ষেত্রে বিনিয়োগের ঘোষণাপত্র।
- জামানতকৃত সম্পত্তির ডকুমেন্টের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- বিদেশ থেকে ফিরে আসার ডকুমেন্ট দিতে হবে।
- ব্যাংক একাউন্টের তিনটি চেকের পাতা দিতে হবে।
- সব ধরনের তথ্য সহকারে দুই বছরের ইনকাম এবং ভাইয়ের হিসাব দিতে হবে।
বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন গ্রহনের ডকুমেন্ট
- ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি।
- আবেদনকারীর তিনটি ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
- ব্যবসার স্থান ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
- জামিনদারের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজ কপি ছবি এবং ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- প্রকল্পের এক বছরের ইনকাম এবং খরচের হিসাব দিতে হবে।
- যদি কোন প্রশিক্ষণ দেওয়া থাকে তাহলে সে প্রশিক্ষণের জায়গাতে হতে সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারীর জামিনদারের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নাগরিক সনদপত্র দিতে হবে।
- শেষের পাতা থেকে তিনটি স্বাক্ষরিত ব্যাংকের জমাকৃত জমা দিতে হবে।
বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণ গ্রহণের জন্য ডকুমেন্ট
- আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট বা বৈধপত্রের ক্ষেত্র ডকুমেন্ট অথবা বিদেশে চাকরি চলতে হওয়ার ক্ষেত্রে ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- অবশ্যই তাকে ট্রেড লাইসেন্স এর ফটো কবে জমা দিতে হবে।
- তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দিতে হবে।
- প্রকল্পের ঠিকানার বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে।
- প্রকল্পের নাম ব্যাংক থেকে আর্থিক সাহায্য নেওয়া হচ্ছে কিনা সে অনুযায়ী ডকুমেন্ট তৈরি করে তা দিতে হবে।
- যামিন দারের দুই কপি ছবি এবং পরিচয়পত্রের ফটোকপি দিতে হবে।
- দোকানের ক্ষেত্রে ভাড়ার চুক্তিপত্র এবং নিজের হলে তার প্রমাণপত্র দিতে হবে।
- গ্রহীতার কাছ থেকে নিজের নামে তিনটি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা দিতে হবে।
- প্রকল্পের ঠিকানার বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোনের সুবিধা
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সঠিক নিয়ম কি সেটা সম্পর্কে জেনে অবশ্যই আপনাকে এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে হবে। সেজন্য এতক্ষণ ধরে আমরা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি এবার আমরা জেনে নেই এর সুবিধা কি। বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাদের জন্য লোনের সুযোগ সুবিধা করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সাল থেকে। সেই থেকে এই সুযোগ-সুবিধা সকলে ভোগ করে আসতেছে আর তাই আপনিও চাইলে এই উদ্দেশ্যে খুব সহজে আপনি দালাল ছাড়া দালালের কপ করে না পড়ে এখান থেকে আপনার লোন নিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ইতালি সর্বনিম্ন বেতন কত
অবশ্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোনের সুবিধা গুলোর নিচে তুলে ধরা হয়েছে। আর তা হলো-
- প্রবাসে থাকা অবস্থায় যদি কোন ধরনের সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে ব্যাংকের লোন নিয়ে সে সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
- প্রবাসী ভাইরা যদি বিদেশে ফিরে যান সে ক্ষেত্রে কোন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা যদি না থাকে তাহলে যদি তারা দেশে ফিরে এসে কোন কিছু করতে চায় তাহলে সে ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে।
- কাজের জন্য ঘোরাঘুরি করে যাওয়ার জন্য এই লোনটা নেওয়া যেতে পারে।
- জামানার ছাড়াই সহজে এল নেওয়া সম্ভব।
- জামানত ছাড়াও জামানত সহ বড় ধরনের রেনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
- সুদের হার অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের তুলনায় সেখান কার থেকে অনেক কম।
- ঋণের টাকা পরিশোধ করার জন্য অনেক সময় পেয়ে যাবেন। যার কারণে বিপদে পড়তে হবে না।
- এই ঋণ সুবিধা ও খুব সহজে শর্তে খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন করা পাবেন
সকল ধরনের প্রবাসী ভাইয়েরা এবং বোনেরা এই লোন পেয়ে যাবেন। যত ধরনের প্রবাসী রয়েছে তাদেরকে সকলকেই এই ধরনের লোন প্রদান করা হয়। তাই আপনি চাইলে এখান থেকে সুবিধা নিতে পারেন এখান থেকে সুবিধা নিয়ে আপনি একটি ব্যবসাকে ধার করাতে পারেন এবং পরবর্তীতে সেই ব্যবসা করে লাভ হবে সেখান থেকে আপনি কিছুটা টাকা দিয়ে পরিশোধ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে প্রবাসী ব্যাংক থেকে কারা কারা ব্রেন পাবে সে ক্ষেত্রে নিচে তা তুলে ধরা হলো-
- আবেদনকারীর অবশ্যই ১৮ বছর পূর্ণ হতে হবে। এবং আবেদনকারীর অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থাকতে হবে সে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- আবেদনকারীর সর্বোচ্চ দুইজন জামিনদার থাকা লাগবে এবং তার স্বচ্ছল আছে কিনা তা ভালোভাবে দেখতে হবে।
- অন্য কোন এনজিও বা ব্যাংকের থেকে বিদ্যা ধরনের লোন পরিশোধ না করার ক্ষেত্রে রিপোর্ট থাকলে লোন দেওয়া হবে না।
- অভিবাসন ড্রেনের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই বিদেশে যে ধরনের কাজের বৈধ ভিসা পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভিসা পেতে হবে।
- যে শাখায় আবেদনকারী আবেদন করেছে সেই শাখার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- পূর্ণবাসন ঋণের জন্য দেশে এসে কি ধরনের কাজ করবেন সে ব্যাপারে ঠিকানা এবং উদ্দেশ্য দিতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা সর্বোচ্চ লন দেয় এটি জানতে হলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার পাশাপাশি এটি সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে আপনি সঠিক তথ্য সে ব্যাপারে জানতে পারবেন এ ব্যাপারে হল আপনাদের যেগুলো জরুরী বিষয় রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে আমরা তুলে ধরেছি। চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়।
- প্রথমে আপনি দুই বছরের জন্য অধিবেশন লোন নিতে গেলে অবশ্যই আপনাকে সেখান থেকে ১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত তারা লোন দিবে।
- তাছাড়া বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার থেকে যদি লোন নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনি দশ বছর মেয়াদ সম্পূন্ন ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন।
- দুই বছরের জন্য পূর্ণবাসন লোন আপনি পেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন পেয়ে যাবেন।
এভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন প্রদান করা হয়েছে ক্ষেত্র প্রবাসীদের জন্য দেওয়া ব্যবস্থা গুলো ব্যবস্থা তুলে ধরে সেগুলো পাশাপাশি সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে আপনি সেখান থেকে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ইতালিতে প্রবাসী শ্রমিকদের বেতন কত
তাই আপনি যদি চান যে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনি সেখান থেকে লোন নিতে পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজে প্রবাসী ব্যাংক নিতে পারবেন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে জেনে আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পূর্ণ ভালোভাবে ভেবেচিন্তে দেখে আপনি সেগুলো নির্দ্বিধায় আপনি সেগুলো আরেকবার দরকার হলে পুনরায় পড়ে নিবেন এবং সেগুলো মিলিয়ে নেবেন মিলিয়ে নেয়ার পরে আপনি সেগুলো জমা দিবেন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোনের সুদের হার
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের নিয়ম বা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে কি পরিমান সুদ দিতে হবে সেটি সম্পর্কে জানার জন্য আমরা আপনার সামনে এই উক্ত পোস্টে তুলে ধরেছে। তা হলো-
- এই ব্যাংক তাদের অধিবাসন করার জন্য লোনের জন্য সুদের হার সর্বোচ্চ ৯% লনের হার দিয়েছে এবং এর বয়স সীমা রয়েছে ২ বছর।
- বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার ৯% এবং লোনের সময়সীমা এখানে ১০ বছর।
- পূর্ণবাসন লোনের জন্য সুদের হার সর্বোচ্চ ৯% এবং সময়সীমা ১০ বছর।
- বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার ৪% এবং লাইনের সময়সীমা ৫ বছর।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোন সুবিধা
প্রবাসী মানুষদের ক্ষেত্রে যদি আপনারা ঘরোয়া ভাবে ব্যবসা করতে পারেন সে ক্ষেত্রে লোন নিতে চান সেক্ষেত্রে লোন নেওয়ার সুযোগ সুবিধা অনেক রয়েছে। সাধারণত যেসব প্রবাসীরা বিদেশে এগিয়ে রাজনীতির শিকার হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে সাধারণত কারণে চাকরি যুক্ত হলে তাদেরকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তারা দেশে ফিরে এসে কি করবে সেটা ভেবে তারা যদি লন্ডনতে চান তাহলে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ৯% এবং এর সময়সীমা দেওয়া হবে ১০ বছর।
কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়োগ এর জন্য বাংলাদেশের জানতে হবে যে কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেন এবং প্রবাসী ব্যাংক লোনের ক্ষেত্রে কোন কোন ব্যাংক তাদেরকে ক্ষেত্রে লোন দিয়ে থাকেন। তাছাড়া আপনি কিভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন করবেন সেটা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনারা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের জন্য লোন অনলাইন আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রথমে সঠিক প্যান্ট নির্বাচন করবেন এবং বাংলাদেশে মোট সাতটি ব্যাংক রয়েছে যে ব্যাংকগুলো এই সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
নিম্নে নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত সকল কিছুই নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান মোট সাতটি ব্যাংক রয়েছে যারা প্রবাসী ভাইদের জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। তারা সব সময় বিভিন্ন ধরনের অনুযায়ী প্রবাসীদের জন্য লোনের ব্যবস্থা করে তাকে যেগুলো লোন নেওয়া যায় খুব সহজেই। কোন প্রকারের কোনো জমি বন্ধক রেখে বা কোন কিছু আটকে থাকবে না আপনার কোন কিছুই তারা নিয়ে থাকবে না। প্রবাসে কল্যাণ লোন আপনি বিনা জামানার থেকে খুব সহজে পেয়ে যাবেন।
যে ৭টি ব্যাংক প্রবাসী ভাই-বোনদের জন্য লোন প্রদান করে থাকে
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক।
- অগ্রণী ব্যাংক।
- সোনালী ব্যাংক।
- পূর্বালী ব্যাংক।
- এনআরবি ব্যাংক।
- এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক।
- এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক।
বর্তমানে এই শার্টে ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য লোনের ব্যবস্থা করেছে। এই ব্যাংকগুলো সব সময় আপনাকে লোন দেবে তারা সর্বদা লোন প্রদান করে থাকে। যার মাধ্যমে তারা সবচেয়ে এগিয়ে আছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। এই ব্যাংকের সবার উপরে রয়েছে কারণ এটি সরকারের একটি নয় দেশের মধ্যে এটিতে সকালে উদ্দেশ্য করে থাকে তাই প্রবাসীদের কে যারা যথাযথ সাহায্য করে থাকেন। আর তাই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সংগঠিত হয়েছে ২০১১ সালে। আর সেজন্য এই ব্যাংকগুলো প্রবাসী ভাইদের জন্য অনেক ধরনের সাহায্য করে থাকে ওখান থেকে তার অনেক সুবিধা পেয়ে থাকি।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে মূলত আলোচনা করা হয়েছে যাতে করে আপনারা জানতে পারবেন যে আপনার নিকটস্থের কোন জায়গায় এই ব্যাংকগুলো রয়েছে। তার পাশাপাশি চলুন আমরা জেনে আসি যে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় কোথায় রয়েছে এবং মূলত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের মোট শাখা হলো ১২১ টি।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের প্রধান শাখা
ব্যবস্থাপক,
৭১-৭২, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা-১০০০
ফোন:- +৮৮-০২-৮৩২১৮৭৮
মোবাইল:- +৮৮০১৭০০-৭০২৭০০
আরো পড়ুনঃ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায়
অন্যটি,
ব্যবস্হাপক,
৮৯/২, বিএমইটি ভবন, কাকরাইল, ঢাকা।
ফোন:- +৮৮-০২৮৩০০৩১০
মোবাইল:- +৮৮০১৭০০-৭০২৭০১
এছাড়াও আপনি যদি আরো শাখা সম্পর্কে জানতে চান বা আপনার নিকটস্থ আপনার এলাকায় কোন শাখা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন এই লিংকে ক্লিক করুন। তাহলে আপনি এ সম্পর্কে বিভিন্ন শাখা সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং প্রবাসী কল্যাণের জন্য সে সকল ধরনের লোন দরকার সে সকল সম্পর্কে আপনি এখান থেকে বেছে নিতে পারেন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন নিয়ে শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আপনারা অবশ্যই ভালোভাবে জানতে পেরেছেন যে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে যে সকল তথ্য আমরা আপনার সামনে তুলে ধরেছিলাম। যা আপনার জন্য উপকারী হিসাবে বিবেচনা করা যায় যার বাসায় বাইরে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আশা করি এতক্ষণ আপনারা সকল কিছু জানতে পেরেছেন। এ সকল তথ্য জানার পরে আপনাকে যদি আরও কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আপনি আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমরা আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দিব। আর তাই এ সকল তথ্য জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে সকল কিছু বিস্তারিত ভালোভাবে জানাতে হবে এবং সবকিছু জানানো বন্ধু আপনি সকলকে জানতে পারবেন। পোস্টটি সম্পূন্ন পড়ার পরে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে আপনারা সেটা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url