ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

প্রিয় পাঠক, আজকে আপনি জানতে পারবেন ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ, ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪, ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর্ম বাংলাদেশ সম্পর্ক সকল কিছু জানতে পারবেন তাছাড়া বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মিলে বৈধভাবে বাংলাদেশের কর্মী রয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি। তাই বাংলাদেশি অধিবাসী হিসেবে এ সকল জনসংখ্যা অনেকে রয়েছে যারা অবৈধভাবে থাকে তবে তাদের কোন হিসাব করার না গেলেও আনুমানিক ধরা যায় যে তাদের সংখ্যা ১০ লক্ষ।
ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
সে ক্ষেত্রে ১৯৭৬ সাল থেকে কাজের জন্য অবৈধভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ সুবিধা চালু করা হয়েছে যাতে তারা সেখানে গিয়ে বিভিন্ন রকম কাজ করতে পারে। ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ, ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪, ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ আর এজন্য প্রতিবছর অবৈধভাবে প্রায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ যাতায়াত করে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কিত যেহেতু তৈরি করা হয়েছে সে তো বলা যায় যে বৈধভাবে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বিদেশি কর্মী রয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি মানুষ আর সেক্ষেত্রে বৈধভাবে প্রতিবছরে ধরা যায় যে ১০ লাখেরও বেশি বাংলাদেশের কর্মে বিদেশে বিভিন্ন দেশে যায় কেউ কাজের জন্য কেউ পড়ালেখা করার জন্য এবং কেউ আওয়াজ যায় ব্যবসা করার জন্য। সে ক্ষেত্রে ধরা যায় যে বর্তমান বাংলাদেশের যে সংখ্যার লোক রয়েছে তার ১৮ থেকে ১৯ ভাগের একভাগ লোক বিদেশে থাকে এবং তারা দেশের জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। তাই তাদের টেরের ডেন্সের টাকা দিয়ে অনেক দেশের আর্থিক সহযোগিতা হয়।

দেশের স্বার্থ পূরণের জন্য তাদের টাকা অনেক বেশি কার্যকর হিসেবে কাজে দেয় তাদের টাকা দিয়ে আমাদের দেশে উন্নত হয়েছে ধীরে ধীরে এবং তার আস্তে আস্তে আরো বাড়তে হবে বলে আমরা ধারণা করি। এর মধ্য থেকে মধ্যপাচার বিকল্প হিসাবে ইউরোপের শ্রম বাজারে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হচ্ছে। আস্তে আস্তে দেখা যাচ্ছে যে ধারাবাহিকভাবে ইউরোপের বৃষ্টি দেশ বা বৃষ্টি দেশে লোকজন বেশি যাওয়ার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছে। এগুলো দেশে যারা যারা যেতে চাচ্ছে তারা যদি সকলে যেতে পারে এবং তারা যদি সকলে করমোর্ত্য হতে পারে তাহলে দেখা যাবে যে বাংলাদেশ ৩০% লোক বিদেশে কাজের জন্য চলে গিয়েছে।

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ এক্ষেত্রে সরকারে যদি একটু ভূমিকা পালন করে সেক্ষেত্রে দেখা যাবে যে আমাদের দেশের বেকার ভাইবোনেরা সকলে বিদেশে গিয়ে কাজ করে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করে দেশের রেমিটেন্স জানতে চাই এবং তার পাশাপাশি তারা তাদের নিজেদের ভবিষ্যৎ এবং তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ কে সুন্দর করতেছে। তাছাড়া একাধিক ভাবে মালয়েশিয়ায় রয়েছে ১৩ লাখেরও বেশি বাংলাদেশে প্রবাসী। সৌদি আরবের রয়েছে ৪৫ লাখেরও বেশি প্রবাসী। ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ, ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪, এবং ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে উক্ত পোস্টে যেহেতু আলোচনা করা হয়েছে তাই বোঝা যায় যে এবং ধরা হয়েছে যে বর্তমান বাংলাদেশের কর্মী বিশ্বের যত দেশের রয়েছে না কেন সেগুলো দেশের থেকে ইউরোপের বৃষ্টি দেশের জনপ্রিয়তা সকলের বেশি প্রয়োজন বলে ধারণা করা হয়েছে।

সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ইউরোপের কোন কোন দেশে কর্মী পাঠানো প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ইউরোপের কোন দেশে কোন কাজে কতজন লোক লাগবে সেগুলো থেকে সামনে এলে দিনগুলো থেকে কি ধরনের লোক প্রয়োজন বা তৈরি হচ্ছে সে সকল কাজের তুলনা তুলে ধরার পাশাপাশি প্রতিবেদন দেওয়া হবে। যা পরবর্তীতে বোমাসাগরের উপরে ইউরোপে দেশগুলোতে হিসেবে বিনা করেছে বাংলাদেশ কর্মীদের নিরাপত্তা ও অভিবাসন এবং কর্মসংস্থানের জন্য ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সালে বাংলাদেশের মধ্যে মতোবজার সড়ক হয় সে ক্ষেত্রে সবাই করা হয় যে ইউরোপের কোন দেশে কাজের শ্রমিক। এক্ষেত্রে শ্রমিক বাজারের ক্ষেত্রে শ্রমিক লিখিত বা কোন বোঝাপড়া না ছাড়াই যাই হোক না কেন সেগুলো তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

১/ গ্রীস
গত বছরের জুলাই মাসের দিকে দেখা যায় যে সে সপ্তাহে গ্রীসের পার্লামেন্ট এ চোখ পেটের অনুমোদন করে তুলেছে এর ফলে মৌসুমের কাজের ভিসা ৫ বছরের জন্য ১৫ হাজার কর্মী নিয়োগ দিয়েছে। তবে যেসব খাতে কর্মে নেবে তার মধ্য থেকে রয়েছে এসে পর্যটন হিসেবে তৈরি পোশাক করার ক্ষেত্রে খাদ বাংলাদেশে কর্মীদের ক্ষেত্রে ৫ বছরের ক্ষেত্রে তা সরবরাহ করা হয়। এক্ষেত্রে পাঁচ বছরের ভিসা সরবরাহ করার জন্য সরকার প্রতিবছরে ৪০০০ থেকে বাংলাদেশ কর্মী নিয়োগ দিয়েছে দেশটিতে। আর সেজন্য ৪ হাজার বাংলাদেশে গরমে দেশটিতে থেকে শত অনুযায়ী মৌসুম শেষ করার পাশাপাশি ভিসা নিয়ে বাংলাদেশের একটি নির্দিষ্ট হিসাবে প্রাইভেস আবেদন করার ক্ষেত্রে নয়

বরং তারা গ্রিসে বসবাস করার জন্য কাদের সুবিধা প্রত্য নয় মাস পরে বাংলাদেশে ফেরত যেতে পারে। আর সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ, ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ ও ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে রওনা দেওয়া উচিত। আর সেটাও আবার শর্ত অনুযায়ী মৌসুমের ভিসা নিয়ে বাংলাদেশের একটি নির্দিষ্ট কাজ করার ক্ষেত্রে ড্রেসে যদি কেউ ৯ মাস আবেদন করে সে ক্ষেত্রে বসবাস করার ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ সুবিধা পাবে প্রত্যেকে। যার জন্য একটি নির্দিষ্ট আকারে কাজ করে অবদান করার ক্ষেত্রে নয় বরং বসবাস করার ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধা হত্যা করেছে।

২/ রোমানিয়া
ইউরোপ ওয়ার্কার পারমিট ভিসা ২০২৪ ব্লগ করার পাশাপাশি সাংবাদিক সময়ে ইউরোপের ইউনিয়নের বাইরে দক্ষতা এবং অধ্যক্ষ অভিবাসন প্রত্যাশা করার পাশাপাশি আকর্ষণীয় দেশে পরিণত হয়েছে রোমানিয়া। ডা বিদেশি কর্মীদের জন্য কয়েক হাজার ভিসা চালু করে সেটাই দেখার পরে সরকারের থেকে সরকারি সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে ইউরোপের কোন এক সদস্য হিসেবে দেশটিতে আসছেন এবং বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সকলে আসে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ক্ষেত্র বৈদেশিক কর্মসংস্থান হিসেবে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে ১৬ হাজার ৪শত জন কর্মিকে ভিসা করে দিয়েছিলো বাংলাদেশ সরবরাহ করে। যেসব খেতে তাদের কর্মে নিয়োগ রয়েছে সেক্ষেত্রে তাদের মধ্যে নির্মাণ সেবা জাহাজ নির্মাণ শিল্প-সহ বিভিন্ন খাতে তা রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের। আর সেজন্য তাদের বেতন ৪০০ থেকে ১০০০ ইউরো পর্যন্ত হয়ে থাকে।

তবে এই বেতনের সাথে অন্যদের থাকার কোন ব্যবস্থা এবং খাবার ভাতা এবং আলাদাভাবে বাড়তি সময়ের কিছু মজুরি দিচ্ছে, কিন্তু তারপরও অনেক দেখা যায় যে বাংলাদেশে রোমানিয়া ছাড়ছে। রোমানিয়া এসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য অন্য দেশে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করতেছে তারা এদের মধ্যে বড় একটি অংশের লক্ষ্য হলো ইতালি পাড়ি দেওয়া অনেকে সেখান থেকে ইতালি পাড়ি দিতে চাই। ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ যদিও বিশেষ ভিসার আশা বাংলাদেশ কর্মীদের ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য দেশে যাওয়ার অনুমতি নেই সেক্ষেত্রে কিছু অনেকে চলে যায় যে কারণে বাংলাদেশীদের জন্য রোমানিয়ায় শ্রমবাজার খুললেও তা কিছু ক্ষেত্রে মানুষের জন্য একটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ এবং ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ সম্পর্কে আশা করি সকল কিছু একটা পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন।

৩/ মালটা
ইউরোপের একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের দেশ মালটা। এদেশের ভোর সাগরের ক্ষেত্রে অবস্থিত দ্বীপ রয়েছে সেখানে গঠিত মাত্র ৩১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের ছোট এই দেশটিতে অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে কর্মী যাওয়ার সুযোগ সুবিধা অনেক রয়েছে। সেক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য তথ্য অনুযায়ী গত বছরে বৈধভাবে ১০৪০ জন বাংলাদেশ থেকে মালটা গেছেন। মাল্টা যাওয়ার নিয়ম হল কোন শ্রমিক যদি বৈধভাবে সেখানে যেতে চায় তাহলে স্থানীয় মালিকদের সঙ্গে কাজের একটি চুক্তি নিশ্চিত করে যেতে হবে।

তবে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশীদের জন্য ইউরোপের দেশ মালটা আশ্রম বাজার বন্ধ হওয়ার পথে রয়েছে কেননা সেখানে বর্তমানে বাংলাদেশের শ্রমিক যায় অথচ সেখানে কাজ না করে অন্য দেশে পাড়ি দেয়। এ কারণে মূলত তারা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে মালটা লোক নিতে চাচ্ছে না তবে তারপরও সেখানে যাওয়া যায়। এখন পর্যন্ত সেখানে যাওয়াটা বন্ধ হয় নাই তবে সেগুলো বন্ধ হতে পারে সে ক্ষেত্রে সেখান থেকে তারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ে জমানোর চেষ্টা করছেন। অনেক ক্ষেত্রে অনেকে চলে গেছেন অনেকে মালটা কোম্পানির মালিকপক্ষের সঙ্গে পূর্বের চুক্তি ভঙ্গ হয়ে যায়।

যার জন্য এই শ্রমিকরা চলে যাওয়ার ফলে কারখানার শ্রমিক সংকট হয়ে দেখা যায় সেক্ষেত্রে তা কমে যায়। এভাবে ইউরোপের বাজার অবস্থা হিসেবে হারাচ্ছে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের শ্রমবাজার উল্লেখ ইতালির সিরিয়া থেকে মাত্র ৯৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মালটা। মালটা থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমায়। সেক্ষেত্রে বৈধভাবে মালটা এসে দেশটিকে ট্রানজেকশন হিসেবে ব্যবহার করা অবৈধ উপায়ে দেশে থেকে অন্য দেশে চলে যাওয়া এটা মোটেও উচিত কথা নয়। এজন্যই ফলে ভক্তিভোগীরা তাদের ক্ষেত্রে অনেকটাই সমস্যার মধ্যে পড়ে যাচ্ছে।

৪/ ইতালি
ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফ্রান্স বাংলাদেশ ব্লগ- ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালি অবৈধভাবে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশের লোক সেখানে গিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশ এগিয়েছেন সেখানে সে ক্ষেত্রে সরকারে ভাবে জনসংখ্যা গেলে এই সংখ্যা ৫০ হাজারের মতো দেখা যায়। তবে দেশটিতে বিপুল সংখ্যক কাজের সুবিধা রয়েছে যার কারণে আর এই কারণে সেখানে আট বছর যাবৎ লোকজন যাওয়া বন্ধ থাকলেও ২০২০ সালের শেষের দিকে এসে বাংলাদেশে কর্মীদের জন্য শ্রমবাজার খুলে দেওয়া হয় ইতালি সরকার এর পক্ষ থেকে। ইতালি কর্মী পাঠানোর জন্য অনুরোধ পাওয়া ৩০ থেকে ৩২ দেশের তালিকায় তখন বাংলাদেশের নামও ছিল।
অন্যান্য পোস্ট সমূহ
সে কারণে যে কারণে ২০২০ সালের ১ জুলাই হতে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত দেশটিতে গেছেন ১৩৩ জন বিদেশি বাজারের ক্ষেত্রে সেখানে নিজেরাই নিজেদের সুযোগ নষ্ট করে থাকে। একেবারে বিনা খরচে তারা নামমাত্র খরচে ইতালি যাওয়ার সুযোগ থাকলেও দালালের ফাঁদে পড়ে তাদেরকে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় অবৈধ পথে যেতে চাই তাহলে তাদেরকে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা গুনতে হয়। সে ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কখনো কখনো কারো কারো মাধ্যমে গন্তব্য অবসান্ত আরো কারো ক্ষেত্রে সলিল সমাধি হয়। অনেক ক্ষেত্রে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে যায় যার কারণে যারা বৈধভাবে তালিকাতে যেতে চান তাদের ক্ষেত্রে স্বরবানা সহ হতে পারে।

৫/ জার্মানি
ইউরোপের অন্যতম ধনী ও উন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি হল জার্মানি। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে বর্তমান আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মী নিয়োগের কোন যুক্তি নেই। ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা যার মধ্যে কিন্তু বাংলাদেশীতে কর্মী পাঠানোর জন্য সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ধীরে ধীরে সুবিধা পেতে হলে জার্মানির সরকারের সঙ্গে জে টু জিও অর্থাৎ government এর মধ্যে মতো বিরোধ বা সময় বোঝা স্বরূপ একটি চেষ্টা চালানো হচ্ছে সেক্ষেত্রে বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় তাও চেষ্টা করে যাচ্ছে। ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা যদি এটি হয়ে যায় তাহলে দারুন একটি ব্যাপার হবে তখন সকলে সেখানে বৈধভাবে যেতে পারবে। তবে সে ক্ষেত্রে ২০২০ সালের একে জুলাই হতে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত বৈধভাবে জার্মানে গেছেন ২৭ জন বাংলাদেশী কর্মী। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশীতে পড়াশোনার জন্য সুযোগ সুবিধা রয়েছে সেক্ষেত্রে এজন্য জার্মানি কাজের ভিসা পাড়ি দেওয়ার জন্য জমানো শুরু করেছে অনেকেই।

FAQ । ইউরোপ ভিসা আবেদন সম্পর্কে প্রশ্নত্তর

ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ?
ইউরোপে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে সেখানে যেতে হবে সেক্ষেত্রে ইউরোপের ২৮ টি দেশে যাওয়া খুব কঠিন হলেও বাকি ২২টি দেশে যাওয়া খুব সহজ। আপনি চাইলে নাকি ২২ টি দেশের সেখানে যেতে পারেন সেগুলোতেও অনেক টাকার মান রয়েছে।
ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা?
ইউরোপে পারমিট ভিসা যদি নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেই দেশে যেতে হবে সেই দেশে যাওয়ার পরে আপনারা সেখানে পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন আবার যদি দেশে থেকে পারমিট ভিসা নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেই দেশ থেকে কাজের কোন লেটার জমা দিতে হবে।
ইউরোপ ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন?
ইউরোপের যদি ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে দরকার একেই ইচ্ছে কাগজপত্র জমা দিতে হবে সেগুলো জমা দেওয়ার পরে আপনি আপনার কাজের প্রমাণ জমা দিলে আপনি সেই দেশে যাওয়ার জন্য খুব সহজে ছাড়পত্র পেয়ে যাবেন।
মালটা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন যেভাবে করবেন?
প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংযুক্ত গুলো সব একসঙ্গে করে আবেদন ফরমের সঙ্গে এক ফাইলে জমা দিতে হবে এরপরে চলে যেতে হবে ঢাকার মালটা কনসুলেট অফিসে। সেখানে গিয়ে তারা আপনাকে আবেদন পত্র স্বীকার করলে একটি টুকেন দেবে সেখান থেকে ভিসা প্রদানের তারিখ উল্লেখ করা যাবে।
মালটা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে?
মালটা ওয়ার্কার পারমিট ভিসার কোন নির্দিষ্ট সময় নেই সেক্ষেত্রে তিন থেকে সাড়ে তিন মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে কিছু কিছু কারণ ভেদে তা ভিন্ন হতে পারে।

শেষ কথা । ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

আজকে রক্ত পোস্ট দ্বারা আপনি ইউরোপের পাঁচটি দেশ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে জানতে পারলেন। সে ক্ষেত্রে ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ এবং ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ সম্পর্কে জানলে অবশ্যই আপনারা সেগুলো দেশে খুব সহজে যেতে পারবেন এবং খুব সহজে সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবেন, আপনারা সেখান থেকে নিজেকে স্বাবলম্বন করে তুলতে পারবেন। ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এর দ্বারা আপনারা খুব তাড়াতাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবেন যার কারণে নিজেরাই নিজেদের স্বাবলম্বী মনে করতে পারেন।

বর্তমান সমাজে টাকা ছাড়া কেউ কখনো আমাদের দাম দিতে চায় না সে ক্ষেত্রে আমরা যদি সেগুলো থেকে যদি কিছুটা ইনকাম করতে পারে তাহলে দেখা যাবে যদি ধীরে ধীরে তারা আমাদেরকে দাম দিতে শুরু করেছে তা তারা গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে। সে ক্ষেত্রে পাশাপাশি অধিবাসী হিসেবে করে যাবেন সেই ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী সময় পর্যন্ত থাকার পরে কল্পনা করা উচিত সেক্ষেত্রে বৈধভাবে দেশে গিয়ে সেখান থেকে অবৈধভাবে কোথাও চলে যাওয়া উচিত নয়। এরকম একটি নিয়ম জানার থাকলে আপনি আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবো “ইনশাল্লাহ”।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url