অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় জেনে নিন

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাছাড়া অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় যেগুলো রয়েছে সকল তথ্য আপনারা জানতে পারবেন। উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনার সামনে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছে যার ভেতর থেকে আপনারা জানতে পারবেন পাইলস শেয়ার অর্শ রোগ থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়। এবং এই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
অর্শ-রোগ-থেকে-মুক্তির-উপায়
তাই উক্ত পোস্টে আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, আশা করা যায় সকল কিছু আপনারা জানতে পারবেন। কারণ উক্ত পোস্টের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় কি? কি কি উপায়ে অবলম্বন করলে আপনি অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন সেগুলো তথ্য সম্পর্কে আজকে উত্তরের মাধ্যমে আমরা আপনার সামনে তুলে ধরেছি। যাতে করে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
সূচিপত্র: 

পাইলস বা অর্শ রোগ কি

পাইলস এটি একটি অতি পরিচিত সমস্যা যা আমাদের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে দেখা দেয়। বিভিন্ন সময় আমাদের মধ্যে অনেকেই এই পাইলস রোগে আক্রান্ত হয়। সেক্ষেত্রে আমরা অনেক সময় দেখা যায় যে ভুল সিদ্ধান্ত নেই সমস্যা দূর করার জন্য আমরা অনেক সময় ডাক্তারের ভুল সমস্যার হিসেবে ডাক্তার ভুল ডাক্তারের কাছে আমরা যা হিসেবে এজন্য আমাদের ভুল চিকিৎসা হয়ে আমরা যখন দল ডাক্তারের কাছে যায় সে ক্ষেত্রে আমাদের পাইলস কিন্তু কখনোই ভালো হয় না। আর তাই অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানলে আপনি আপনার পাইলস ভালো করতে পারবেন কারন পাইলস এবং অর্শ রোগ দুটি একই জিনিস।
সে ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে দীর্ঘদিন ধরে আপনি বুক জেনে সমস্যার জন্য সে ক্ষেত্রে পরামর্শ চাইতে হলে অবশ্যই আপনার ডাক্তার দেখাতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে সংশোধন বোধ করার পাশাপাশি অন্যান্য টোকাটুকি গ্রহণ করতেছেন। তাই এসব কারণে আপনার প্রোফাইলে বা অর্শ রোগ থেকে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আপনি এই সম্বন্ধে সচেতন হওয়াটা আপনার জন্য জরুরী। অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় পাইলস পর্দা পায়খানার রক্তের পাশাপাশি মুখ দিয়ে যদি কোনো কারণে ফুলে যায় সে ক্ষেত্রে রক্ত বের হয় কিংবা ঘরে পড়ে সেক্ষেত্রে পায়খানা রাস্তা যদি দেখেন যে গোটার মত হয়ে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে তখন একে বলা হয় পাইলস। বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম বলা হয় হেমোরয়েড। যেটি একটি জটিল আকার ধারণ করার পাশাপাশি অপারেশন ছাড়া এটি কখনোই এই অর্শ রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব নয়।

অর্শ রোগ এর লক্ষণ কি

অর্শ রোগ বা পাইলস এর ক্ষেত্রে দেখা যায় যে রোগের অন্যতম চারটি লক্ষণ রয়েছে সেগুলোর লক্ষণ আমরা আপনার সামনে তুলে ধরেছে। নিচে সেগুলো তথ্য আপনারা জানতে পারবেন তাই এসব লক্ষ্য দেখতে হলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসা করাটা খুব জরুরী।

পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া

পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া এটি অর্শ রোগের ক্ষেত্রে পায়খানার সাথে উজ্জ্বল রক্ত লাল স্বর্ণের হওয়া ক্ষেত্রে তাজা রক্ত যেতে পারে। অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সে ক্ষেত্রে সাধারণত পায়খানার পরে টয়লেট পেপার ব্যবহার করলে সেখানে রক্তের ফোটা লেগে থাকে সেখানে অথবা হিসাবে তা ব্যবহার করলে দেখা যায় যে টপটপ করে লাল রক্ত সব দেখা যাচ্ছে। সেজন্য পাইলস রোগ হলে পায়ুপথের মুখে থাকা আনাল কুইশ জাতীয় রক্তক্ষরণ হয় সেক্ষেত্রে এই রক্ত বেরিয়ে গিয়ে জমাট বাধার সুযোগ নেই। তাই এ কারণে সে ক্ষেত্রে তাজা রক্তের লাল রক্তের কারণে রক্ত দেখা যায়।
সে ক্ষেত্রে কোন কিছু কারণ আছে কিনা সেটি পায়খানার সাথে গাঢ় খয়রি রং এর রক্ত দেখা যায়। অথবা দেখা যায় যে আলকাতরার মত কালো নরম পায়খানা বের হচ্ছে সে ক্ষেত্রে সাধারণত পাইলসের কারণ নয়। বিভিন্ন ধরনের পরিপাকতন্ত্র ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বিভিন্ন অংশের রক্তপাতের কারণে হিসেবে পায়খানার সাথে এমন কারো রক্ত যেতে পারে সে ক্ষেত্রে এমনটা হলে রক্তপাতের কারণ জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

পায়খানার রাস্তায় ব্যাথা হওয়া

বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্য পাইলস রোগের সমাধান তীব্র ব্যথা হয় কিনা সেটা আগে জানতে হবে। এটা জানার পথ যদি পাইপ তোর গোটা এমন যদিও কোন পদার্থ জ্বলে যায় সে ক্ষেত্রে সে গেল আঙ্গুল দিয়ে ঠেলে ভেতরে ঢোকানো না যায় সে ক্ষেত্রে এগুলো রক্তের চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই তো সে ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ঠিক নয় এবং তীব্রতা হতে পারে। তখন সেই ব্যথা সাধারণত এক থেকে দুই তিন স্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে ব্যাথা বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তাছাড়া বিভিন্ন উপায় ও ঘরোয়া ভাবে আপনারা নিজের ব্যথা কমাতে পারেন সে ক্ষেত্রে অনেক ঘরোয়া চিকিৎসা রয়েছে।

পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা

অর্শ রোগ বা পাইলস হলে সাধারণত মলত্যাগের পরে এনাল কুইজ জাতীয় নরম গোটার মতো এক ধরনের কুইসগুলো বের হয়ে আসে। অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সে ক্ষেত্রে এগুলো কিছু সময় পর পর নিজে নিজে ভেতরে ঢুকে যায় সে ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে এগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে আঙ্গুল দিয়েও মোটা করলে সেগুলোর ভিতরে ঢুকানো সম্ভব নয়।

পায়খানার রাস্তায় চুলকানি

অর্শ রোগ বা পাইলস হলে কখনো কখনো দেখা যায় যে পায়ুপথে এমন কিছু মুখের আশেপাশে চুলকানি হতে পারে যাতে আপনার সমস্যা দেখা দেয়। সে ক্ষেত্রে পায়ুপথ দিয়ে মিউকাস বা জাতীয় পিচ্ছিল কেন আঠালো পদার্থ বের হতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেক সময় মলত্যাগ করে ফেলার পরও বারবার মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয়নি, সে ক্ষেত্রে পরবর্তীতে আবার তার মলত্যাগ করার পরিবর্তন পড়বে।

অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায়

এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে আপনি অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনি আপনার নিজের অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বাইরের অংশ থেকে মলদ্বার এবং নিম্ন লিখিত ফুসকুরিং অথবা এটি একটি বিভিন্ন কারণ হয় সেক্ষেত্রে বংশগত কোষ্ঠকাঠিন্য কম ফাইবার জাতীয় ডায়েট কার্যকলাপ হিসেবে তা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় এবং দীর্ঘস্থায় বসা এবং দাঁড়ানো ইত্যাদিকে বুঝানো হয়। তবে এর ক্ষেত্রে এই রোগ থেকে কিছু সাধারণত লক্ষণ দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে মলদ্বারের চারপাশে রক্ত জমাট বাঁধে সেক্ষেত্রের মূল ত্যাগ করার সময় রক্ত বার ঘটে।
তার ক্ষেত্রে মলত্যাগ না করলে আশেপাশে ব্যাথা এবং চলা হতে পারে তার মধ্য যে আপনার অনেক সময় দেখা যায় যে রক্ত জমাট হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের অর্শ রোগ খুবই সাধারণত একটি সমস্যা এক্ষেত্রে সমস্যা সমাধান করার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসা করা যায় সে ক্ষেত্রে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানানো হয়েছে। তাই তো এটি ক্ষেত্রের প্রত্যক্ষ হিসেবে মৃত্যু এমনকি হিসেবে কালো হিসেবে ক্যান্সারের মতো হতে পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে সৌভাগ্যবশত এর অনেক ক্ষেত্রে ঘরোয়া প্রতিকার পাওয়া যায়। যা আপনাকে দ্বিতীয়বার সহায়তা দিতে সাহায্য করে। সেক্ষেত্রে চুলকানি ও বাধা কমানোর জন্য ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন নেই।

অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায় আপনি মানতে পারেন। অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সে ক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে সেগুলো আপনি এই রোগ থেকে প্রতিকার হিসেবে প্রাকৃতিকভাবে আরামদায়ক হিসেবে সেখান থেকে আপনি সাহায্য গ্রহণ করতে পারেন। যেমন:-
  • এ্যালভেরাঃ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অর্শ রোগের চিকিৎসার জন্য অ্যালোভেরা একটি প্রকৃতির উপাদান। সে ক্ষেত্রে এটি একটি সেরা উপাদান হিসেবে অ্যালোভেরার রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সেক্ষেত্রে থেরাপিওড হিসেবে বৈশিষ্ট্য রোগের জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা উভয় অভ্যন্তরে এবং বহিরাগত বই অর্শ রোগের জন্য ব্যবহার করা যায়। সেজন্য বহিরাগত অর্শ রোগ চিকিৎসার জন্য আপনার মাওলার উপর অ্যালোভেরা জেল একটু একটু করে প্রয়োগ করুন সেক্ষেত্রে মাছ চাষ শুরু করুন অভ্যন্তরীণ অর্শ রোগের চিকিৎসার জন্য এটি অনেক ক্ষেত্রে পাতা কেটে নিন সেক্ষেত্রে এই বার বার হিসেবে পাত্রে রেখে ফ্রিজে রেখে দেন ধীরে ধীরে তা আপনি ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করুন।
  • আপেল ফিডার ভিনেগারঃ কষা বৈশিষ্ট্য গুলোর কারনে আপেল সিডার ভিনেগার হিসেবে সেমলাইন হিসেবে রক্তক্ষরণ সংস্কৃতি হিসেবে এগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ হিসেবে বহিরাগত সড়কের ক্ষেত্রে জ্বালা কমাতে এবং ভাতা থেকে আরাম প্রদান করতে পারে। সে ক্ষেত্রে বহিরাগত অর্শ রোগের জন্য প্রভাবিত এলাকার ক্ষেত্রে আপেল ভিনেগারের ভিজিয়ে রাখুন সেক্ষেত্রে আপনি তুলার বল দিয়ে চাপ দিন। অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় ধীরে ধীরে প্রথম দিকে অসুবিধা হলো পরে আস্তে আস্তে দেখতে পারবেন যে, জ্বালা কমে যাবে আপনার ব্যথা দূর হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় যে চুলকানি জ্বালা হিসেবে সকল রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এর পাশাপাশি আপনি পাইলস যার জন্য এক গ্লাস জলের ভেতরে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে দুইবার করে খেতে পারেন।
  • লেবুর রসঃ লেবুর মধ্যে অনেক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে সেক্ষেত্রে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে এই অবস্থানকে চিকিৎসা করলে দেখা যায় যে বিভিন্ন ধরনের সরাসরি প্রভাবিত এলাকায় প্রয়োগ করুন এবং কিংবা আদা এবং মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে সেবন করুন।
  • শস্যদানাঃ গোটা একটি শস্য থানার মধ্যে রয়েছে ফাইবার সেক্ষেত্রে এটি একটি ভালো করে মানের থাকে সেক্ষেত্রে ফাইবার যেহেতু ভালো করে মনে থাকে সে কারণে অর্শ রোগ এবং রক্তপাত কমাতে অত্যন্ত কার্য করে হয়। যার মধ্যে দেখা যায় যে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার মোলকে নরম করতে সাহায্য করে থাকে।
  • জলঃ বিভিন্ন রকম ভাবে বহিরাগত অর্শ রোগে আক্রান্ত হলে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার জল খাওয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল পান করবেন এবং সে অনুযায়ী আপনি পান করার চেষ্টা করবেন। সেজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পড়ে মানে আপনি পান করুন সে ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সিস্টেমগুলোকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে বিভিন্ন রকম ভাবে আপনি সেগুলো ভালোভাবে সেট করে ফেলুন।
  • উইচ হেজেলঃ উইচ হেজেল এর রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অর্শ রোগ কমানোর ক্ষেত্রে তার সাহায্য করে। সে ক্ষেত্রে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে আপনি সেগুলো অবলম্বন করা অসরক থেকে মুক্ত পেতে নিয়মিত আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
  • ঠান্ডা সংকোচনঃ বরফ সবচেয়ে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে গুরুত্বপূর্ণ একটি চিকিৎসা সেক্ষেত্রে বরফ রক্তনালের ক্ষেত্রে সুস্থ করে তোলে সেজন্য বিভিন্ন ধরনের ফলাফল সেক্ষেত্রে আপনি যদি ঠান্ডা থেকে মুক্তি পেতে চান অথবা বরফ খেতে চান সেক্ষেত্রে আপনি পরিষ্কার ভাবে কাপড়ের মাধ্যমে তা ব্যবহার করতে পারেন এর জন্য একটি পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে কিছু বরফ দিয়ে সরাসরি প্রভাবিত জায়গায় উপর দিয়ে প্রয়োগ করুন। পাইলস জোর না হওয়া পর্যন্ত দিনে বেশ কয়েকবার আপনি এটি ব্যবহার করতে থাকুন।
  • সেইজ স্নানঃ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পায়ু ছিদ্রের দিনের দুই থেকে তিনবার অথবা 10 থেকে 15 মিনিট ধরে সাধারণত আপনি কুসুম গরম পানিতে বা জ্বলে গোসল করুন।
  • জলপাইয়ের তেলঃ জলপাইয়ের তেলের মধ্যে রয়েছে অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনি যদি এন্টি অক্সিডেন্ট নামক বৈশিষ্ট্যর কিছু খাওয়া তার ভেতর একটি হল জলপাইয়ের আপনি প্রধান অর্শ রোগ চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বহিরাগত অর্শ রোগ চিকিৎসার জন্য তা ব্যবহার করতে হবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় কি? কিভাবে আপনারা অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন সে সম্পর্কে আমরা উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে জানানোর চেষ্টা করেছি। সে ক্ষেত্রে আপনি উক্ত পোস্টে জানার পাশাপাশি অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। কিভাবে আপনারা এই রোগ থেকে মুক্ত পেতে পারেন সেই জন্য যদি আপনার আরো কোন আগ্রহ প্রকাশ হয়ে থাকে।
আপনি যদি আরো কোন কিছু জানতে চান সেক্ষেত্রে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন সেখানে আমরা এ সম্পর্কে সকল কিছু তথ্য আলোচনা করেছি। এর পাশাপাশি আপনারা খুব সহজে রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন এবং এর পাশাপাশি খুব সহজে আপনারা অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে আপনারা খুব সহজেই তা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যা আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং তা আপনার উম্মতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url