পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
পাইলস এর চিকিৎসা ও পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এবং পাইলস থেকে ঘরোয়া ভাবে চিরতরে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে উক্ত পোস্ট করা হয়েছে। উক্ত পোস্টটি সম্পূর্ণ করার পরে আপনারা জানতে পারবেন পাইলস থেকে কিভাবে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যায় বা পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি উক্ত পুষ্ট মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনারা পাইলস এর সমস্যা সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন।
আমরা আশা করে যে পাইলসের উপর বরফ কিংবা আইএস তো থাকে সেক্ষেত্রে পাইলস হলে আপনার যন্ত্রণা এবং খোলা হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেন্টেন করতে হবে এবং সেগুলো আপনাকে ভালোভাবে সেটি করার জন্য লক্ষ্য রাখতে হবে এবং সেটি করতে যেন আপনার ভুল না হয় সেটা আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে আপনারা পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে যে দেশে অন্য জায়গায় যদি আপনারা কাজ করেন সে ক্ষেত্রে আপনার চিরকাল থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর তাই আপনারা যদি পাইলসের রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনারা উক্ত পোষ্ট মনোযোগ সহকারে পরুন আশা করা যায় সকল কিছু আপনারা উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন।
সূচিপত্র:
ভূমিকা
আজকের এই উক্ত আর্টিকেল দ্বারা আপনারা জানতে পারবেন পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এবং কিভাবে আপনারা পাইলস থেকে চিরতরে মুক্ত পেতে পারেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এখানে আপনারা যেগুলো তথ্য জানতে পারবেন এগুলোর মাধ্যমে আপনারা যেহেতু ভালো ভাবে কাজ করে সেক্ষেত্রে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। পাইলস খুব সমস্যা জনক একটি রোগ এটি হলে অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের অনেক ক্ষতি হয় সেক্ষেত্রে আমরা যদি এটি তাড়াতাড়ি মুক্ত হতে চাই সেক্ষেত্রে আমরা যে সকল পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে সকল পদ্ধতি আমরা এই উক্ত পোস্টের মাধ্যমে তা আলোচনা করেছি। আর তাই আপনি যদি উক্ত পোস্টে মনোযোগ সহকারে করেন তাহলে আপনার পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সে সম্পর্কে জানার পরে আপনার পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় আমরা অনেক সময় দেখেছি আমরা যখন পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত পড়ে বা মাংস বেশি হয় সে ক্ষেত্রে আমাদের খাইবার গুলোকে ইনক্রিমেন্টেশন করে এবং একসাথে হয়ে জমাট বেদে আচলের হিসেবে সেগুলোর মধ্যে গোটা আকার ধারণ করে এবং পায়খানার রাস্তার ভেতরে বাইরে ভুল করে যায় সে ক্ষেত্রে তাকে পাইলস বলে।
আরো পড়ুনঃ হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা
পাইলস থেকে যদি আপনি চিরতরে মুক্তি পেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে, পাইলস আসলে কয় ধরনের হয়েছে সেটি আপনাকে আগে বিবেচনা করতে হবে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় আপনাকে প্রথমে এটি বাছাই করতে হবে যে আপনার কোন পাইলস রয়েছে কারন প্রাইস আসলে দুই ধরনের। যথা:-
- আভ্যন্তরীণ পাইলস
- বহিস্থ পাইলস
1. অভ্যন্তরীণ পাইলসঃ মলদ্বারে দুই তিন , সেন্টিমিটার ভেতরের অংশ থেকে যদি পাইলস থাকে সেক্ষেত্রে সেটিকে বলা হয় অভ্যন্তরীণ পাইলস। সাধারণত আভ্যন্তরী হয় সেক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে কোন লক্ষণ প্রকাশ করা যায় না। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় তবে এটি যদি হয় সে ক্ষেত্রে যে সমস্যার সম্মুখীন হবেন সেটি সৃষ্টি করে এবং পাইলসের গঠন এবং আচরণের উপর ভিত্তি করে তার প্রধান চারটি লক্ষণ দেখা যায়।
- ১ম: মলদ্বারের সম্পন্ন ভেতরের অংশে অবস্থান করে, তবে তা বাইরে থেকে বোঝা যায় না।
- ২য়: যা মলদ্বারের ভেতরে থাকে, সে ক্ষেত্রে মলত্যাগের সময় বাইরে বের হয়ে আসে এরপর নিজ থেকে সেগুলোর ভিতরে আবার পুনরায় ফিরে যায়।
- ৩য়: মলদ্বারার ভেতরে থেকে সব সময় বাইরে বের হয়ে থাকে এবং তা ভেতরে কোন সময় থেকে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় না।
- ৪র্থ: এটি মলদ্বারের ভেতরে থাকে, মূল ত্যাগ করার সময় আপনি যখন বাইরে বের হয়ে আসেন তো পরে নিজ থেকে তার ভেতরে চলে যায় না অনেক সময় আঙ্গুল দিয়ে ভেতরে ঠেলে দেওয়া লাগে এটি হল একটি ।
2. বহিস্থ পাইলসঃ যা মলদ্বারের বাইরে পাইলস কে বলা হয় বহিঃস্থ পাইলস। কখনো কখনো দেখা যায় যে অভ্যন্তরীণ এবং বহিস্থ একসঙ্গে উপস্থিত হতে পারে। অনেক সময় এই দুইটি পাইলস অনেকের ক্ষেত্রে একবারে দুইটি একত্রিত হয় একটি পাইলসের রোগ আক্রান্ত হতে পারে। মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার জন্য যে বদ অভ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান কারণ হয় সেটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাইলস বংশধর হতে পারে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় তাই গর্ভকালীন সময়ে এবং এবং বয়স্ক সবাই যাদের সাথে সাথে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বা বৃদ্ধি পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
সে ক্ষেত্রে এবং হিসাবে ব্যক্তিগত রোগী এবং বৃহত্তর প্রবাহ গৃহযন্ত্র এবং মলাশয়ের ক্যান্সার বা মলদ্বারের পূর্বে সেটি অপারেশন এবং আইবিএস হ্যাকার ভাবে সেগুলো পাইলস হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। মলত্যাগের সময় ব্যক্তিগত পাইলস প্রদান উৎসর্গ হিসাবে মলদাকার সময়ের রক্ত তার আবার পাশাপাশি রক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে তাছাড়া রোগীদের সময় হিসেবে কেক নিয়ে টপকে হিসেবে টপকে যাওয়ার পাশাপাশি রক্তপাতের অভিযোগ থাকে সেক্ষেত্রের জন্য সেখানে ব্যথা অনুভব হয়। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় পাইলস রোগ হওয়ার পাশাপাশি আপনার কিডনিতে অথবা টপটপ করে রক্তপাতের অভিযোগ করে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত মাংস এবং চুলকানি ভেজা ভাব হয়।
তাছাড়া মজার অতিরিক্ত মাংস চুলকানি ভেজা ভাব থাকে সে ক্ষেত্রে অস্থিরতা দেখা দেয় সেক্ষেত্রের উৎসর্গ থাকতে পারে সেক্ষেত্রে পাইলস চালানো লক্ষণ হিসেবে মূল্যায়নের পর ঢাকা অস্তিত্ব মূল্যায়নের আশেপাশের উপস্থিতি এবং মাঝে মাঝে দেখা দিতে পারে। পাইলস সাধারণত ভাতা হয় না সে ক্ষেত্রে তবে জটিলতা দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এগুলো ঘটনা হতে পারে সেই ক্ষেত্রে আপনি আপনার মল লাগার পরীক্ষা করে নেবেন এটি আপনার জন্য অত্যন্ত সব হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি করে নিলে আপনার করতে এবং সেগুলো থেকে ছোট ছোট যন্ত্রণা অনুভব করার পাশাপাশি ভাতা দূর করতে এর ভেতরে দেখা যায়। এর মাধ্যম দিয়ে মোল্লাকের পরিক্ষায় নিরীক্ষা করার পাশাপাশি আপনার ছোট ছোট পরীক্ষাগুলো করতে পারেন।
পাইলসের প্রকারভেদ
পাইলস থেকে চিকিৎসা প্রকারভেদ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে সেক্ষেত্রে প্রচলিত কয়েকটি চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। তা হলো:-
- রক্ষণশীল পদ্ধতি
- ইঞ্জেকশন
- অপারেশন
- রিং লাইগেশন
- লেজার ব্যবহার
- আল্ট্রাসনোগ্রাফির সাহায্য নিয়ে রক্তনালি বন্ধ করুণ
এই যেগুলো অভ্যাস এবং পরিচয় রয়েছে এগুলো অভ্যাস এবং ঔষধের মাধ্যমে পাইলস কমানো যায় সে ক্ষেত্রে রক্ত সরবরাহ বন্ধ করতে পারেন। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় আর এ জন্য সাধারণত পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করা হয় এবং লোগোর মাধ্যমে চিকিৎসা করানো যায় তবে আমরা আমাদের দেশে তার গুরুত্ব মনে করে না এবং এটির ব্যবহার করে থাকি না সে ক্ষেত্রে আমাদের ধীরে ধীরে আমাদের দেশের মানুষের পাইলস বৃুদ্ধ পাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ পাকা তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা
সেক্ষেত্রে আপনার যদি এগুলো নিয়ম যদি মেনে চলতাম তাহলে আমাদের ধীরে ধীরে সংখ্যা বৃদ্ধি হতো না সে ক্ষেত্রে আমাদের হিসেবে ব্যবহার করা হলে আমাদের দেশে আসতে আসতে ধীরে ধীরে পাইলসের সংখ্যা কমে যেত। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় কিন্তু আমরা তা কখনো মানে না এবং করিও না কারণ আমরা নিজেরা আক্রান্ত হলে মনে করে যে অন্য আক্রান্ত হোক আমরা কেন অন্যকে সুস্থ করব বা অন্যের জন্য আমরা কাজ করবো এজন্য আমরা সেটি করি না এবং সেজন্য আমাদের দেশে ধীরে ধীরে তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার কবে হয় হিসেবে বদ অভ্যাস থাকে সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা অতিরিক্ত সময় টয়লেটে বসে থাকে ইত্যাদি উৎপাদ অভ্যাস ত্যাগ করা তাহলে চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় তাই প্রচুর পানি ও তরল জাতীয় খাবার পান করা উচিত। আর সেজন্য খাদ্য তালিকা মাছ মাংস ভেসে জাতীয় খাবার শাকসবজি ইত্যাদি সকল কিছু এখানে পরিমাণ মতো রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে নিয়ম মেনে যদি আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হচ্ছে সেবন করেন সেক্ষেত্রে আপনার দেখা যাবে যে আসে শতাংশ লোকের পাইলস বিনা অপারেশনে সেরে যাবে।
আরো পড়ুনঃ পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম
প্রথম শ্রেণী এবং অধ্যাপক শ্রেণীর পাশাপাশি পাইলস যেভাবে চিকিৎসা করা যায় সে ক্ষেত্রে সেগুলো যদি লক্ষ্য করা যায় তাহলে তাদেরকে পাইলস থেকে রক্ষা করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে চিকিৎসা নিরীক্ষা করে আপনারা অপারেশন করে সেগুলো দেখতে হবে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সে ক্ষেত্রে শ্রেণী দই এবং শ্রেণী তিন পাইলস র্যাংক হিসেবে লাইগেশন অথবা অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যায় সেক্ষেত্রে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করা যায় না এবং চিকিৎসক রোগের সমস্যার উপর তা নির্ভর করে থাকে ঠিক আছে কিনা সেগুলো প্রাইস যারা অপারেশন ছাড়া কোন কোন উপায় তা থাকে না সেক্ষেত্রে বহিঃস্থের ক্ষেত্রে অপারেশন প্রয়োজন।
পাইলস হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়
হেমোরয়েড অথবা পাইলসের লক্ষণ গুলো কি কি সেগুলো লক্ষ্য রাখলে অবশ্যই আপনাকে সাধারণত নিম্নলিখিত তথ্য গুলো ভালোভাবে যাচাই করে এবং সেগুলো পড়তে হবে:-
- মলদ্বার থেকে রক্তপাত: মলদাগের সময় দেখা যায় যেমন দাগ থেকে অনেক সময় রক্তপাত হতে পারে সেক্ষেত্রের সাধারণত উজ্জ্বল লাল রক্ত প্রবাহিত হতে পারে।
- ফুলে ওঠা অথবা স্ফীতি: মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরে শিরা গুলোর ফুলে ওঠাবার স্তুতি হতে পারে সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ছোট বা বড় গুটির মতো হতে পারে।
- মলদ্বার থেকে মিউকাস নিঃসরণ: কিছু কিছু ক্ষেত্রে মলদ্বার থেকে অতিরিক্ত পরিমাণ হতে পারে।
- চুলকানি বা জ্বালা: মলদ্বারের আশেপাশে চুলকানি অথবা জ্বালা অস্তিত্ব দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে আমাদের অস্থির অনুভূতি হতে পারে।
- মালদার থেকে ছোট গুটি বা টিউমার অনুভূতি: বাইরে কোন হেডাম বা হেমরয়েডসের কারণ দেখা দিলে মলদ্বারের বাইরে অংশ থেকে একটি ছোট কোটি ওমরের অনুভূতি হতে পারে।
- মলদ্বারের আশেপাশে ব্যথা: বাহ্যিক কোন হেমোরয়েডসের কারণে মলদ্বারের চারপাশে অতিরিক্ত তীব্র ভাতা হতে পারে সেক্ষেত্রে এই অনুভূতি কেউ বলা হয়।
- মলদ্বারের ভেতরে চাপ বা অস্তিরতা: বিভিন্ন ধরনের অভ্যন্তরীণ থেকে হেডাম এর কারনে মৌলের ভেতরে বা চাপ অভ্রান্ত হিসেবে ভূমিকম্প হিসেবে সেগুলো হতে পারে।
হেমোরয়েড অথবা পাইলসের কারন কি
হেমরয়েড অথবা পাইলস এর কারণ বিভিন্ন রকমের হতে পারে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সে ক্ষেত্রে সাধারণভাবে দেখা যায় যে এই সমস্যাটা যখন ঘটে তখন মলদার বা নিচের মলদ্বারের শিরা গুলোকে অতিরিক্তভাবে চাপ প্রয়োগ করে সেখানে তারা ফুলে যায় এবং এর প্রধান কিছু কারণ রয়েছে। সেগুলো হলো:-
- কোষ্ঠকাঠিন্য: দীর্ঘক্ষণ সময় কষ্ট কাটানো থাকলে মোল্লাদের সময় অতিরিক্ত চাপ পড়ার কারণে সেরা গুলোকে ফুলে তুলতে পারে।
- অতিরিক্ত চাপ: ধারে কোন বস্তু বা উত্তোলন করলে কাঁপানোর সময় মলদাগের উপর থেকে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করার ফলে পাইলসের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
- ওজন বৃদ্ধি: অতিরিক্ত পরিমাণের ওজন বৃদ্ধি বা স্থলতা এর শিরা গুলোকে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করার পাশাপাশি চাপ তৈরি করে সে ক্ষেত্রে পাইলস কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
- জেনেটিক্স: কিছু কিছু মানুষের মধ্যে পাইলসের জন্য জেনারেটর প্রবণতা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে তাদের পাইলসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
- দীর্ঘ সময় বসে থাকা: দীর্ঘ সময় যদি একসঙ্গে কেউ যদি এক জায়গায় বসে থাকে সেক্ষেত্রে বিশেষ করে অফিসের কাজ বা গাড়ি চালানোর সময় অথবা কোন ধরনের চাপ সৃষ্টি হয় সেক্ষেত্রে চাপ বাড়তে পারে।
- অপর্যাপ্ত ফাইবারযুক্ত খাবার: খাদ্যে যদি ফাইবারের অভাব বা কোষ্ঠকাঠিন্য সৃষ্টি করতে পারে সেক্ষেত্রে পাইলস ঝুঁকি বাড়তে পারে।
- গর্ভাবস্থায: গর্ভাবস্থায় যদি অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা হয় বা হরমোনাল পরিবর্তন করা হয় সেক্ষেত্রে বৃদ্ধি পায় এবং প্রেসার গুলো মরল দাগের সেরা গুলোকে ফুলে তুলতে পারে সেক্ষেত্রে এটাও কারণ হতে পারে।
- মলদ্বারের প্রবাহ: মলদ্বারের তীব্র প্রবাহ সংক্রমণ পাইলস সৃষ্টি করতে সক্ষম।
পাইলস এড়াতে জীবন যাত্রার পরিবর্তন
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় কি পাইলস এড়ানোর জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের জীবনযাত্রা আপনাদেরকে অনুসরণ করতে হয় আমাদেরকে অনেক নিয়ম মেনে চলতে হয় এবং অনেক নিয়ম আমাদেরকে ছাড়তে বাধ্য হতে হয়। নিচে কিছু আলোচনা করা হলো আশা করা যায় এর মাধ্যমে আপনারা সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। তা হলো:-
- পুষ্টিকর খাবার: খাদ্য তালিকায় বেশি পরিমাণে যদি ফাইবারযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত হয় সেক্ষেত্রে যে সকল বা সবজি পুরনো শস্য বা বাদাম থাকে সেগুলো ফাইবার পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের সহায়তা হয়।
- নিয়মিত ব্যায়াম: আপনি যদি দৈনিক অন্তত 20 থেকে 30 মিনিট হাঁটতে পারেন অথবা কোন ধরনের শরীর চর্চা করেন সেক্ষেত্রে উন্নত করতে পারে এবং কোষ্ঠোকাঠিন্য কে অনেকটাই কমাতে সাহায্য করে।
- স্বাস্থ্যসম্মত ও শৌচর্চা: আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাইলস থেকে নিরামত বা মুক্ত হতে চান সেক্ষেত্রে আপনার দীর্ঘ সময় বসে না থেকে যত দ্রুত সম্ভব আপনি আপনার মলকে ত্যাগ করুন। এবং অতিরিক্ত চাপ দেয়া থেকে এড়িয়ে চলুন আপনার যখনই একটু করে হবে তখনই আপনি সেগুলো সেরে ফেলো না আপনার বেশি ধরে রাখার চেষ্টা করবেন না।
- পর্যাপ্ত পানি পান: প্রতিদিন যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরের হাইড্রোজেন বৃদ্ধি পায় এবং সেগুলো বজায় রাখতে সক্ষম হয় সে ক্ষেত্রে ফরিদ পরিষ্কার রাখতে অনেকটাই সাহায্য করে।
- চিকিৎসকের পরামর্শ: এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ পাইলসের রোগের লক্ষণ দেখা দিতে অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার যখন পাইলস রোগ লেখা দেয় সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি খারাপ হয় সেক্ষেত্রে সময় মত আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ যদি নেন সেক্ষেত্রে আপনি নিজে সুস্থ সুরক্ষিত থাকতে পারেন এবং অন্যকে সুস্থ সুরক্ষিত রাখতে পারেন।
- যতটা সম্ভব ঝুঁকি কমান: ধারে বস্তু উত্তোলন করার ক্ষেত্রে আপনি সাবধানতা অবলম্বন করবেন এবং দীর্ঘ সময় বসে না থেকে মাঝে মাঝে একটু হেঁটে আসবেন।
- কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ানোর জন্য সতর্কতা: আপনি যদি আপনার কোষ্ঠকাঠি না অনুভব করেন সেক্ষেত্রে অবলম্বনভাবে পদক্ষেপ নিয়ে এবং দীর্ঘ সময় বাড়াতে দেবেন না।
- মদ পান ও ধূমপান পরিহার: মদ পান অথবা ধূমপান যেহেতু এটি পাইলসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে সেক্ষেত্রে আপনি এটি কখনো পান করতে পারেন না।
ঘরোয়া ভাবে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
আপনি যদি ঘরোয়া ভাবে পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান সেক্ষেত্রে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে নেয়া আপনি সেগুলো অবলম্বন করলে ঘরোয়া ভাবে নিজে নিজে আপনি পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু দিক অবলম্বন রাখতে হবে এবং কিছু নিয়ম আপনাকে মেনে চলতে হবে সেগুলো যদি আপনি মেনে চলতে পারেন। তাহলে সেগুলো অবলম্বন করে আপনি ঘরোয়া ভাবে ধীরে ধীরে তা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তা হলো:-
ঘরোয়া চিকিৎসা
- ইউসালফার চা: ইউসালফার চা আপনি পাইলসের আরামদায়ক হিসেবে প্রবাহ দিতে পারে সেক্ষেত্রে একটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সক্ষম।
- গরম পানি: গরম পানি দিয়ে আপনি স্নান করতে পারেন সে ক্ষেত্রে পাইলসের ভাতা কমাতে পারে এবং আরামদায়ক প্রবাহ হতে পারে সেক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২০ মিনিট একটি গরম করে সেটি আপনি একটু জড়িয়ে সেটিকে আপনি ব্যবহার করতে পারেন।
- বাটার মিল্ক: প্রাতঃরাশে একা বাটার মিল্ক পান করলে আপনি পাচনতন্ত্রের সাহায্যে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারেন। এবং সে সাথে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে।
- ক্যামোমাইল চা: ক্যামোমাইল চা এটি একটি প্রাকৃতিক আন্টি-ফ্লোরেন্ট যা পাইলসের প্রদান করতে সাহায্য করে।
- এলোভেরা জেল: এলোভেরা জেল পাইলস প্রবাহ করতে এবং ভাতা কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে সেক্ষেত্রে যদি আপনি সরাসরি আলোভেরা জেল অতিরিক্ত পরিমাণে স্থান হিসেবে সেগুলো বারবার করেন আপনি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সেটের ফলাফল খুব তাড়াতাড়ি দেখতে পারবেন।
প্রাথমিক ব্যবস্থা
আপনার আচার-আচরণ পরিবর্তন হতে পারে এবং সে ক্ষেত্রে মলত্যাগের সময় সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে সে ক্ষেত্রে উচ্চ তাপমাত্রা খাবার রাখতে হবে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় নীচে সেগুলো সম্পন্ন আকারে তুলে ধরা হলো:-
- আচরণ পরিবর্তন
- মলত্যাগের সময় সর্তকতা
- শারীরিক কার্যক্রম
- স্ট্রেস কমানো
- উচ্চ তাপমাত্রার খাবার এড়ানো
- শৌচচর্চা
- পাইলস রোগের ঔষধ
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনি যদি পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে পাইলস যেগুলো ঔষধ সেবন করতে হবে সেগুলো ঔষধ সম্পর্কে আমরা উক্ত পোস্টার মাধ্যমে আলোচনা করেছি সেগুলো সম্পর্কে এখন বর্তমান আপনাদের সামনে আমরা সেগুলো তুলে ধরেছি। সাধারণত কিছু ঔষধ বা পাইলস রোগের চিকিৎসা করাতে এটি সাধারণত প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা প্রস্তুত করা হয় সেগুলো কার্যকারিতা এবং বিভিন্ন উপাদানের মিশ্রিত করে থাকে। তা হলো:-
- প্রাকৃতিক উপাদান: এটি একটি সাধারণত প্রাকৃতিক ওষুধ বা উপাদান দিয়ে তৈরি করা পাইলস লক্ষণ হিসেবে উপশম এ সহায়তা।
- বেদনা বা অস্থিরতা কমানো: এটি একটি পাইলস রোগ হওয়ার কারণ হওয়া উচিত সেক্ষেত্রে বেদনা বা অস্তিত্ব কমানো হিসেবে সেগুলো সাহায্য করতে হবে এবং সেগুলোতে সহায়তা হতে পারে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ প্রতিরোধ: এটি একটি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়তা করা তাই পাইলসের সাধারণত কারণ।
- প্রবাহ হ্রাস: পাইলস রোগে থাকা নিয়ন্ত্রণ কমাতে উপাদান গুলো কমানো বা উপাদান কমাতে সাহায্য করে তাই অন্তত সাহায্য উন্নত করতে সক্ষম।
কিভাবে পাইলস নিয়ন্ত্রণ করা হয়
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় বা পাইলস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সাধারণত নিজের পদ্ধতি গুলো আপনাদের সামনে অনুসরণ করা হলো:
- শারীরিক পরীক্ষাঃ বাহ্যিক হেমোরয়েডের জন্য: চিকিৎসকের মলদ্বার এবং পাইলসের অঞ্চলের চাক্ষুষ পরিদর্শন করতে পারেন। অভ্যন্তরীন হেমোরয়েডের জন্য: বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসক একটি গ্লাস বা আঙ্গুল দিয়ে মলদ্বারে পরীক্ষা করতে পারেন সে ক্ষেত্রে একটি অভ্যন্তরীণ পাইলস বা মলদ্বারের ভেতরে অবস্থান মূল্যায়ন করাকে সহায়তা করে।
- অন্যান্য পরীক্ষাঃ কোলনোস্কপি- আপনি যদি চিকিৎসক কে সন্দেহ করেন সেক্ষেত্রে পাইলসের সাথে অন্য কোন সমস্যা হতে পারে যেগুলো কোমল বা রেকটামের রোগ, সেক্ষেত্রে কোলনোস্কপি করা যেতে পারে। এতে সম্পন্ন কোমল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সেগুলো করা হয়।
- পুঙ্খানুপুক্ষ চিকিৎসাঃ এটের রোগ কেন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং সহায়তা করার পাশাপাশি লক্ষণ হিসেবে এটি সবাই কালের পরিবর্তন করে দেয় সে ক্ষেত্রে ইতিহাসের অন্যতম একটি সমস্যা গুলোর মধ্যে একটি বিরজমান এবং প্রবাহ করে থাকে।
- ল্যাবরেটরি পরীক্ষাঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে মলবার রক্তের পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে সে ক্ষেত্রে যদি চিকিৎসক রক্তাপক্ত হয় সেক্ষেত্রে অন্য কোন স্বার্থের জন্য তা সমস্যা সনাক্ত করতে পারে।
FAQ
পাইলস রোগ থেকে মুক্তির উপায়?
আপনার যদি পাইলস রোগ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ঘরোয়াভাবে অনেক উপায় অবলম্বন করে আপনি আপনার পাইলস সড়ককে সনাক্ত করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি নিয়মিত কিছু ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন এক্ষেত্রে আপনি আপনার পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি?
পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং আঁশযুক্ত খাবার পান করতে হবে সেক্ষেত্রে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। এবং আপনার যদি দীর্ঘক্ষণ ধরে বসে থাকার অভ্যাস থাকে তাহলে সেটি এড়িয়ে চলুন এবং আপনি মাঝে মাঝে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করুন।
পাইলস অপারেশনের পর কি খাওয়া উচিত?
পাইলস এর জন্য যে কোলোরেক্টাল বা সার্জন এবং দায়িত্ব রোলজিস্ট হিসেবে পরামর্শ নিতে হবে। তবে আপনি সঠিক চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে পারেন।
পাইলস হলে কি ওষুধ খেতে হবে?
পাইলস হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন প্রথমে সে ক্ষেত্রে সাধারণত ব্যাথা নাচ করার জন্য ঔষধ মলম এবং সাপোজিটর দেওয়া হবে সেগুলো আপনি খাবেন এবং ফাইবার সম্পৃক্ত খাবার খেতে হবে।
পাইলসের জন্য কোন ডাক্তার দেখাতে হবে?
পাইলসের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শৎ নিবেন এবং সে ক্ষেত্রে আপনি কোলোরেক্টাল সার্জন ডাক্তার এর পরামর্শ নিবেন। তারা আপনাকে সঠিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ দিতে পারে।
পাইলস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি?
পাইলস থেকে যদি আপনি মুক্ত পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে এবং শাক-সবজি এবং মাছ মাংস নিয়ম মতো খেতে হবে এবং ডাক্তাররা পরামর্শ নিতে হবে।
কিভাবে অপারেশন ছাড়া পাইলস সমস্যা সমাধান করবেন?
উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খাবেন প্রচুর পানি পান করবেন মলত্যাগের সময় আপনি দেরি করবেন না। বেশিক্ষণ মল ধরে রাখলে সমস্যা হতে পারে সে ক্ষেত্রে সেটি থেকে বিরত থাকুন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন ও তার সাথে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে বেশিক্ষণ সময় ধরে এক জায়গায় বসে থাকবেন না।
পাইলসের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা কি?
পাইলসের সবচাইতে ভালো চিকিৎসা হলো আপনি খাইবার যুক্ত খাবার খাবেন পানি প্রচুর পরিমাণে পান করবেন তার থেকে বিরত থাকবেন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করবেন এবং তার সাথে সাথে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়মে তা নিলে আশা করা যায় যে কিছুদিনের মধ্যে আপনি পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
লেখক এর মন্তব্য
পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এবং পাইলস থেকে কিভাবে আপনারা ঘরোয়া ভাবে মুক্ত পেতে পারেন সে সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আলোচনা করা হয়েছে। উক্ত পুষ্টি আশা করা যায় সম্পূর্ণ যদি আপনি পড়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনি জানতে পেরে গেছেন আশা করা যায় পাইলস থেকে আপনি চিরতরে কিভাবে মুক্ত পেতে পারেন। আমাদের উক্ত পোস্টে মূলত আলোচনা করা হয়েছিল আমরা যে পাইলস থেকে মুক্ত হতে পারি সেই মুক্ত কিভাবে আমরা মুক্তি পেতে পারি। আমাদের মধ্যে যদি কারো পাইলস রোগ হয় সেক্ষেত্রে সে কিভাবে পাইলস রোগ থেকে মুক্ত পেতে পারে সে সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আজকে আলোচনা করা হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ পায়খানার সাথে রক্ত পড়া কিসের লক্ষণ
তাই আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টে ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে না পড়ে থাকেন তাহলে আপনি আর একবার সেটিকে পড়ে আসতে পারেন তাহলে আপনারা জানতে পারবেন থেকে আপনারা কিভাবে বা পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আলোচনা করা হয়েছে আশা করা যায় এর মাধ্যমে আপনারা সকলকে জানতে পেরে গেছেন।
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, উক্ত পোস্টের মাধ্যমে যদি কোন ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমাদেরকে আপনি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।🙏
শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url