পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে

পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে: পাইলট কোর্স কোথায় ও কিভাবে করবেন? পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে/ পাইলট হতে হলে কোন বিষয়ে পড়তে হবে ও কোন বিষয় নিয়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে এগুলো নিয়ে আজকের রক্তপষ্টের মূলত তৈরি করা হয়েছে উক্ত পোস্ট আপনাদের জন্য করা হয়েছে যাতে আপনারা পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে সেটি সম্পর্কে জানতে পারেন। জেনে নেই এক নজরে আমরা জানতে পারবো এখান থেকে পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে ও খুব সহজে আমরা সেখানে ভর্তি হতে পারি।

উক্তে পোস্টে পাইলট কোর্স কোথায় ও কিভাবে করবেন সেটে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আপনারা কিভাবে বুঝবেন যে কোথা থেকে আপনারা পাইলট কোর্স করবেন সেটা সম্পর্কে একটু পোষ্টের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম ভাবে উপায় জানানো হয়েছে। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে, তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক-

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পোষণ করে থাকেন অনেকেই তাই অবশ্যই এটি আপনার সম্মানজনক একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে ওয়েবসাই হিসেবে দাঁড় করাতে চান তাই আপনি জানলেন যে পাইলট কোথা থেকে করতে হবে এটা সম্পর্কে আপনাদের জানানো হচ্ছে এ বিষয়ে। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে পোস্টের মাধ্যমে পাইলট হতে হলে কোথায় পড়াশোনা করতে হবে সেটা সম্পর্কে জানানো হয়েছে এবং পাইলট হতে গেলে কত টাকা বেতন পাবেন আপনি সেগুলো তথ্য আমরা এখানে উল্লেখ করেছে। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে/বাংলাদেশ পাইলট হওয়ার সুযোগ রয়েছে এখন জেনে নেওয়া যাক পাইলট কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।

পাইলট হতে হলে আপনাকে বিশেষ ধরনের একটি ট্রেনিং নিতে হবে সে ট্রেনিং এর পাশাপাশি আপনারা সাধারণ ভাবে বিমান চলাতে পারেন। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে তবে এই ধরনের ট্রেনিং আপনারা সাধারণভাবে বিমান চালানোর ক্ষেত্রে একাডেমি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া হয় তবে সেখান থেকে আপনি একটি কোর্স করতে পারেন সে কোর্সের মাধ্যমে আপনি সকল কিছু ভালোভাবে করার পরে আপনি সকল কিছু বুঝতে পারবেন। বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনার ট্রেনিং নিতে পারেন।

এই ট্রেনিং নেওয়ার পাশাপাশি আপনি কয়েকটি দেশের বিভিন্ন হিসেবে চলাচল করতে পারবেন এছাড়াও আপনি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল করতে পারবেন। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে তবে সে ক্ষেত্রে সকলের প্রতি একজন হিসেবে প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে কয়েকটি হয়েছে তা প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার পাশাপাশি একটি হিসেবে পাশাপাশি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

বাংলাদেশের পাইলট কোর্সের জন্য যদি আপনি আবেদন করতে চান তাহলে আপনার স্বীকার কত যোগ্যতা থাকতে হবে বয়সে আপনার সঠিকভাবে থাকতে হবে এর পাশাপাশি আপনাকে কিছু ইংরেজি শিখতে হবে। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে এবং পাইলট কোর্স কোথায় ও কিভাবে করবেন সেটা সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন।

বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে/পাইলট ট্রেনিং করানো হয় তার মধ্যে আপনারা উল্লেখযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠানকে বেছে নিতে পারেন। তাছাড়া আপনারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে আপনার যেটা পছন্দ সেটি থেকে আপনি পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে/পাইলট টেনিং করতে পারেন কারণ ট্রেনিং বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেভাবে দাও কারণ আপনি যেখানে করবেন সেখান থেকে আপনাকে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী পাইলট নিয়োগ দেওয়া হবে।

ওকে পোস্টে যেহেতু পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে সেটা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে সে তো আপনাদের জানানোর দরকার যে পাইলট একাডেমিতে কোথা থেকে আপনি কোর্স করতে পারেন কোথায় কোথায় কোর্স করানো হয় সেটা সম্পর্কে আমরা আপনার সঙ্গে জানানোর চেষ্টা করছি।

পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে বা আপনি কোথায় ভর্তি হবেন? পাইলট কোর্সের সময়কাল এবং খরচ নির্ধারণ করার পাশাপাশি সময়কালের ক্ষেত্রে খরচ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন হতে পারে সাধারণত কোর্সটি ১৮ মাস থেকে ৩ বছর পর্যন্ত হতে পারে। তবে এ কোর্সের খরচ প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা হলে জানতে হতে পারে। দয়া করে আপনি কোন দালাল ধরবেন না আপনাকে দালাল ধরে থাইকেন তাহলে আপনার খরচ বেড়ে যাবে।

বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের পাইলট দের চাহিদা বেশি তাই পাইলটদের হিসাব করার ক্ষেত্রে কাজ করলে ভালো বেতন এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক রয়েছে এখানে। এখানে যদি এই অবস্থাতে যে আপনি কাজ করতে চান পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে/পাইলট পদ্ধতিতে কাজ করতে যান তাকে অনেক টাকা বেতন পাবেন। প্রথম অবস্থায় আপনাকে দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকায় বেতন দেওয়া ধীরে ধীরে প্রতিবছর চাপ বৃদ্ধি পেতে পেতে অনেক টাকা হয়ে যাবে।

তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে পাইলট হওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করতে হবে আপনাকে এখানে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন রয়েছে। আর তাই এটি অনেক ধৈর্যের পরিশ্রম এবং অর্থের প্রয়োজন হবে তাই যদি আপনি আকাশের উপর এবং উপহার উল্লেখ করার স্বপ্ন দেখে তাই এ পেশার জন্য আগ্রহী হতে হবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে পাইলট হতে মনে করবেন এবং সেগুলো আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

বিভিন্ন ফ্লাইট একাডেমির সাথে যোগাযোগ করুন, কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত সকলকে জেনে আবেদন করুন এবং চাকরির সুযোগ খুঁজে নিন।

আপনি যদি পাইলট হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়তে হবে এবং আপনাকে সর্বনিম্ন উচ্চ মাধ্যমিক পাস করতে হবে।

আপনি যদি পাইলট হতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ৬ মাস থেকে তিন বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ভোলার মানে একজন প্রাইভেট হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে তিন বছর পর্যন্ত ট্রেনিং দিতে হবে।

চোখের দৃষ্টিগুলো গুরুত্বপূর্ণ সে ক্ষেত্রে অনেক মানে হতে দিতে থাকে সে চশমা করতে পারে সে ক্ষেত্রে পাইলট হওয়া যায় না। আপনি যদি পাইলট হতে চান তাহলে আপনি চশমা পরা অবস্থায় পেলেন চালাতে পারবেন না সে ক্ষেত্রে আপনাকে পেলেন চালাতে দেওয়া যাবে না।

বাংলাদেশের যেগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে এগুলোর মাধ্যমে যদি আপনি পাইলট ট্রেনিং করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে যে আপনি প্রথম অবস্থায় দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা বেতন পাবেন। পরে প্রতিবছরের ধীরে ধীরে আপনার বেতন বাড়তে থাকবে। সেক্ষেত্রে পাইলট যদি পাশ থাকে ছয় বছরের অভিজ্ঞতা নিতে পারে সেক্ষেত্রে বেতন হিসেবে অনেক টাকা পাবে।

পাইলট ট্রেনিংয়ে গ্রাজুয়েটের পর যদি দৃষ্টি শক্তি ২০/২০০ এর চেয়ে খারাপ হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে পাইলটের কেরিয়ার অপারেশনের জন্য একটি মওকুফের জন্য তা প্রয়োজন হবে।

আজ থেকে ৬ বছরের অভিজ্ঞতা সহকারে একটি বাণিজ্যিক বিমানের পাইলট হওয়ার পাশাপাশি আপনি ব্যবসায়িক হিসেবে ব্যবসায়িক আয় হিসেবে সহযোগ গুলোর জন্য পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতার জন্য বাণিজ্যিক এয়ারলাইন্সের প্রতি মাসে আপনি দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন।

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে পাইলট কোর্স কোথায় ও কিভাবে করবেন সেগুলো তথ্য আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি এতক্ষণ ধরে। আশা করা যায় যে আপনারা এগুলো মনোযোগ সহকারে করেছেন এবং বিস্তারিত সকল কিছু জানতে পেরেছেন। পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে আর তাই আপনি যদি সকল কিছু জানতে চান তাহলে আপনি উক্ত পোস্টে আবার শো করে পড়তে পারেন এবং আশা করি সকল কিছু বুঝতে পারবেন।

তবে এরপরও যদি আপনারা আরো কোন ধরনের প্রশ্ন থাকে তো এবং কোন কিছু জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমরা আপনাকে সেগুলো তথ্য জানানোর চেষ্টা করব। আর তাই পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে সেটা জানার পরে আপনি সফলতা জানতে পেরেছেন আশা করা যায় এবার আপনি আবেদন করতে পারেন আপনি পাইলট হওয়ার পাশাপাশি আপনি ইনকাম করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কিন্তু অবশ্যই প্রথমে কিছু টাকা খরচ করতে হবে।