হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা। হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ, আশা করি আপনি হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা অথবা হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হাতিশুর গাছ দ্বরা আমরা কি কি উপকার পেয়ে থাকি সে সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত সকল তত্ত্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন। হাতিশুর গাছের ফুল গাছের ডাল এবং ফল ইত্যাদি কাদের শিকড় দিয়ে কি কি কাজ হয় সেগুলো সকল তথ্য আমরা জানতে পারবো আজকে। 
হাতিশুর-গাছের-শিকড়ের-উপকারিতা-হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম
আর তাই আপনারা সকলে দরুন এবং মনোযোগ সহকারে পোস্ট করুন আশা করি আপনি সকল কিছু জানতে পারবেন। আমিও চেষ্টা করব আপনাদের সকল কিছু জানানোর। এবং চেষ্টা করব যাতে আপনাদের বোঝাতে পারি। আর তাই ধৈর্য ধরে একটু মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং আপনার ভালো ফলাফল হবে।
সূচিপত্র: 

ভূমিকাঃ হাতিশুর গাছের গুনাগুন কি কি

হাতিশুর গাছের গুনাগুন সম্পর্কে জানতে হলে আগে আমি আপনাকে জানতে হবে হাতিশুর গাছের শিকড় কিভাবে খেতে হয়। আপনাকে জানতে হবে তাছাড়া তো আপনি উপকার পাবেন না। আর তাই উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে হাতিশুর গাছের ফল খাওয়া যায়। এবং কিভাবে আপনি ফল খেলে সফল হতে পারবেন। মানুষের কাছে শুধু টাকা পয়সা থাকলেই সে সুখী হতে পারেনা। 

সুখী হতে গেলে প্রথমে তাকে খেয়াল রাখতে হবে তার শরীরে যেন অযথা না হয়। করেন তাহলে আপনার অসুস্থ হলে আপনি দুঃখের সঙ্গে দিন কাটাতে হবে। আপনাকে হাসপাতালে বেটা থাকতে হতে পারে। আর তাই আপনি যদি সুস্থ থাকেন সফল থাকেন তাহলে আপনি সবসময় হ্যাপি থাকবেন। অনেক সময় দেখা যায় অনেকে পোস্ট করে কিন্তু হাতে চুলকাসের সঠিক উপকারিতা আপনাকে জানাতে পারে না। 
কাজের কোন তথ্য আপনাকে জানাতে পারে না তবে একটা পোস্ট পাবলিশ করে রাখছে যাতে আপনি সেখানে ক্লিক করেন এবং তাদের উপকার হয়। তবে ভালোভাবে দেখলে বোঝা যায় যে সেখানে কিছুই নেই। আপনাকে তারা ধোঁকা দিচ্ছে। তাই আজকে আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য জানাবো আপনি আশা করি ধোকাতে পরবেন না। 

আর তা যদি আপনি হাতে সঠিক উপকার পেতে চান তাহলে আপনি পুরো পোস্ট পর্যায়ক্রমে পড়তে থাকুন আশা করি সকল আপনাকে জানতে পারবো। উক্তা পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানাবো হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা এবং তাছাড়া আরো জানাবো হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম কি?

হাতিশুর গাছ কি?

হাতিশুর গাছের নামটা অনেকের কাছে অজানা হলো এটি আসলে একটি উপকারী ওষুধের গাছ। যা আমাদের অনেক উপকারে আসে। আর তাই এর প্রভাব অনেক বেশি। এই গাছ অনেক জায়গায় পাওয়া যায় আবার অনেক জায়গায় পাওয়া যায় না। আপনি যদি কোন গ্রামাঞ্চলে যান তাহলে আপনি অবশ্যই হাতিশুর গাছ দেখতে পাবেন। কারণ হাতিশুর গাছ গ্রামের লোকজন এটিকে সচারাচর দেখে থাকে। গ্রামের অনেকেই যারা জানেনা যুবক তারাও এর থেকে জঙ্গল হিসেবে চেনে। 

তবে যারা মুরব্বি আছে তারা সকলে জানে হাতে সুরকা কাজটা কি। সকল তথ্য তারা জানে কারণ তারা ব্যবহার করেছে কাজের প্রভাব জানে। আর তাই আজকে আপনি উক্ত পোস্ট করুন এবং আপনিও কালকে থেকে এর ব্যবহার করা শুরু করুন। আর তাই আপনাকে সঠিক রাস্তা জানাতে সঠিক পথ দেখাতে আমরা আজকে নিয়ে এসেছি হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা কি। এই হাতিশুর গাছ ফুল সব সময় দেখা যায় যে সাদা রঙের হয়ে থাকে। 
তবে এর যেখানে ফুল ধরে সেখানে একটা ডাল বের হয়। সে ডাল উঁচু হয়ে যায় একবারে ডালের মাথায় বেশ কিছু ফুল ফোটে। সেটি মূলত হাতিশুর গাছের ফুল। হাতিশুর গাছের শিকারের অংশ কতটুকু খেলে উপকার পাওয়া যায়। আবার অনেকে বলে এই গাছের ফুল খেলে নাকি উপকার পাওয়া যায়। অনেকের মতে এভ গাছের ফুল খেলে নাকি লিঙ্গ কিছুটা হাতির সুরের মতো মোটা হয়। 

তবে বাস্তবতা এই সব কিছুই না। তবে এই হাতিশুর হাছকে একটি বৈঙ্গানিক নাম দেওয়া হয়েছে। আর সেই নাম হলো হেলিও ট্রাপিয়াম। যার মূল অর্থ হলো- তারা আল্লাহ তায়ালার দিকে তাকিয়ে আছে। তবে বৈঙ্গানিক গণ হাতিশুর গাছ কে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করেন। তারা ভাবেন যে এটি এক সময় বেশ ভালো কোন ধরনের ঔষধ আবিষ্কার করবেন। আর সাধারণ মানুষ সেগুলো থেকে অনেক উপকৃত হবেন।

হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা

হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা বেশ রয়েছে। এই হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার ফলে নানা ধরনের রোগ ভালো হয়ে যায়। তাছাড়া হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা অনেক যা সীমাহীন। তাই এই গাছের আগাছা এর সাথে যেখানে সেখানে জন্ন নেয়। হাতিশুর গাছের জন্মায় অনুসারে তার সাধারণত নিয়ম অনুযায়ী তারা দৃষ্টি কোন থেকে এড়িয়ে চলে। তাই গাছের উপর থেকে ঠান্ডা হলে এখান থেকে গোলাকার হয়ে থাকে। 
তবে এর সংস্কৃতিক কিছু নাম রয়েছে যার মধ্যে হাতে শুরু কাদের শেখর খেলে তার উপকার বিভিন্ন রকম পাওয়া যায়। দেশের গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল হেলিওট্রোপিয়াম। যার মূল অর্থ পরিচিত হয়েছে হাতিশুর নাম হিসেবে। হাতিশুর গাছের নানা উপকার হয়ে থাকে। তবে হাতে চর গাছের বিভিন্ন ওষুধ থাকলেও এটির ভরপুর একটি ঔষধি গাছ। প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে।

হাতিশুর গাছের রসের উপকারিতা

অথবা হাতিশুর গাছ সবসময় দেখা যায় পুরাতন বাড়ির দেয়ালে বা সে বাড়ির উঠানে বাবার পিছনে। কিনবেন বিভিন্ন সময় দেখা যায় রাস্তার পাশে হয়ে থাকে। মূলত গ্রামাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। এটি খাওয়ার ফলে দেহে যত মরিচা রোগ রয়েছে সেগুলো দূর করে। দেহের বিভিন্ন ছত্রাক নামক অশোক লাল মরিচা বা লাল চাকা সহ বিভিন্ন ধরনের অসুখ থেকে নিরাময় করতে সাহায্য করে। তবে এর ভেতর হাতে তোর পাতার রস বিভিন্ন উপকারে হিসেবে বিবেচনা করা যায়। যেকোনো জায়গায় যদি ফুলা থাকে অথবা বাদ বাতাস থাকে তাহলে হাতিপুর কাঁচের রস বেটে সেগুলো আবার গরম করে সেখানে লাগালে তাড়াতাড়ি ব্যাথা সেরে যাবে।
তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন জ্বর বা কাশি হলে হাতিশুর গাছের পাতার অংশ পানিতে মিশিয়ে সেগুলো যদি খেতে পারে তাহলে তাড়াতাড়ি উপকার হবে। বিষাক্ত কোন পোকায় কামড়ায় তাহলে পাছার রোড ভেসে সেখানে যদি লাগিয়ে দিতে পারে তাহলে সে অসুখ ভালো হবে। তাছাড়া যদি ফুলা থাকে তাহলে সে পোলাও কমে যাবে। এছাড়া আঘাত জনিত কোন কারণ থাকলে সেখানে যদি হাতিশুর গাছের সর লাগানো যায় তাহলে আরো ভালো হয়। এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের রসের উপকারিতা সম্পর্কে।

হাতিশুর গাছের মূলের উপকারিতা

আশা করি আজকে আপনার হাতে সরকারের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। হাতে শোর গাছের মূলের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে সর্বপ্রথম মনে পড়ে। চর এবং কাশি হলে এই গাছের মূল পানের সাথে মিস করে সে পানি ফুটায়ে সেই টি ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া হাতিশুর গাছের ওষুধ আনা গুনে গুণান্বিত এবং ভরপুর। অনেক সময় এ নাম শুনে অবাক মনে হলেও গাছের নাম কিন্তু আসলেই হাতিশুর। 
গাছের মূল হলো কিছুটা বাঁকা ধরনের। যেমন বাঁকা ধরনের পুষ্ট ডন্ড হয়ে থাকে। আর সে কারণে এই গাছের নাম হল হাতিশুর গাছ। এটা তেজ সৎ বর্ষ জনিত কোন ছোট গাছপালা বা ফলমূল সম্পর্ক পাতা হয়ে থাকে। এক একজনের গাছ একেক রকম ধরনের হয়ে থাকে। ফুল কিন্তু একই হয় এবং ফলো কিন্তু মাঠে নিতে হয়। পড়াশোনা করা যায় এটি যেহেতু আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে তাই এটাকে আকাশে ফুল বলা হয়। খেলে ব্যথা কমে যায। এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের মূলের উপকারিতা সম্পর্কে।

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

প্রথমত আমরা এই গাছের মূল মাটি থেকে তুললে থাকি। পর সেগুলো মাটি থেকে তুলার পরে সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ভোরবেলা সেগুলোকে খালি পেটে খেতে হবে। আমাদের দেহে লাল চাকার দাগের মতন কিছু দেখা যায় ঠিক তখনি হাতিশুর গাছ আমাদের অনেক উপকারে আসে। তবে হাতিশুর গাছের শিকড় মধু দিয়ে খেতে হবে৷ তবে মধু যদি না থাকে তাহলে সেটা দুই থেকে তিন ইঞ্চি পরিমাণ খেতে হবে।
তবে খেয়াল রাখতে হবে হাতে চর গাছের শেখর খালি পেটে সেবন করতে হবে। কেউ যদি ভরা পেটে এটা খেতে চায় তবে হাতিশুর গাছের শেকর খেলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হয়ে থাকে। এই কান্ড দ্বারা রুম যুক্ত একটি বিন্যাস ডিম্বা এবং পাতা বিশিষ্ট কিছু তৈরি করা যায়। এগুলোর পাতায় প্রায় পাঁচটি ধরনের খাস দেখা যায়। তবে অনেকেই এটি কলম হিসেবে ফুলের মত করে মনে করে সেটি ব্যবহার করে থাকে। এতক্ষণ ধরে আমরা জ্বালা হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

শেষ কথা

পাঠক বন্ধগণ, এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা এবং হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তাছাড়া আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের ঔষধ দিয়ে কি কি তৈরি করা যায়। হাতিশুর গাছের রস দিয়ে কি কি অসুখ ভালো হয়। হাতিশুর গাছের শেখর দিয়ে কি তৈরি করা যায়। হাতিশুর গাছ নানা নানা গুনে গুণান্বিত নানাভাবে ভরপুর। 

আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের অসুখকে ভালো করতে পারে এই গাছ। যখন আমাদের টাইফয়েড বা আমার সয় হয়ে থাকে তখন এর রস আমাদের কাজে লাগে। জ্বর সর্দি হলে অনেক গুরুত্ব রয়েছে। তাছাড়া তাদের মারে যখন খোলা হয় তখন সাহায্য করে। এই হাতিশর পাতার রস হালকা গরম করে বিভিন্ন বাধা বা যন্ত্রণা লাগালে সেটি তাড়াতাড়ি কমে যায়। এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা ও হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানলাম।

আর তাই উক্ত পোস্টে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে একটা কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন। কারন আপনার একটা কম এবং পোস্ট আমাদের অনেক ধরনের উপকার দেবে। একটা কমেন্টের ফলে আমাদের আরো পোস্ট লিখতে সাহায্য করব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শামিম বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url